Tag: কৌতুক

  • কৌতুক

    মৃত্যুর পর পার্রি গেইট এ সেন্ট পিটার নারী পুরুষ সবাইকে একটাই প্রশ্ন করছে। যারা সততার সাথে উত্তর দিচ্ছে তাদের হেভেন এ বাড়ি ও গাড়ি দিয়ে দেয়া হচ্ছে। এবং কেউ মিথ্যা বললে তাকে হেল এ পাঠানো হচ্ছে।
    যাইহোক্…….
    তিন বন্ধু একসাথে সে সেন্ট পিটারের কাছে গেলো…..
    সেন্ট পিটার ১ম জনকে প্রশ্ন করলো….
    “তুমি পৃথিবীতে থাকতে তোমার স্ত্রীকে কতো বার ধোকা দিয়েছো?”
    -> মাই লর্ড। আমি পৃথিবীতে থাকতে এক মুহূর্তের জন্যও আমার স্ত্রী কে ধোকা দেইনি।
    সেন্ট পিটার গেবরিয়েলকে হিস্ট্রি চেক্ করতে বললেন এবং গেবরিয়েল জানালো সে সত্য বলেছে।
    তখন, সেন্ট পিটার তাকে একটা রাজপ্রাসাদ ও ১০০ টা হাই ক্লাস ব্রন্ডের গাড়ি উপহার দিয়ে হেভেন এ পাঠালেন।
    ২য় জনকে একি প্রশ্ন করলে সে বললো, “আমি পৃথিবীতে থাকতে মোট ৫ বার আমার স্তীকে ধোকা দিয়েছি।”
    এর সত্যতা খুঁজে পেয়ে, সেন্ট পিটার বললো….তুমি সত্য বলেছো, কিন্তু যেহেতু তুমি অপরাধ করেছিলা তাই তোমাকে ১০টা নরমাল কার আর ১০০ রুম বিশিষ্ট একটি বাড়ি দিলাম।
    ৩য় জন পৃথিবীতে তার স্ত্রীকে ৫০ বার ধোকা দিয়েছে, বাট্ সত্য বলার কারনে সেন্ট পিটার তাকে দুইটা গাড়ি আর একটা ১০ রুম বিশিষ্ট বাড়ি দিলো……..
    তারা নিজেদের গাড়ি নিয়ে ঘুরতে গেলো হেভেন। ঘন্টা খানিক পর….১ম বন্ধ মন খারাপ করে গাছের নিচে বসে আছে দেখে বাকী দুজন বললো……
    “” কি হে বন্ধু, তুমি এতো দামি দামি গাড়ি আর রাজপ্রাসাদ পেয়েও মন খারাপ করে বসে আছো কেনো? কি হয়েছে তোমার???””
    ১ম বন্ধু তখন কাঁদতে কাঁদতে বললো…….
    “” কিছুক্ষণ আগে আমার ওয়াইফ কে দেখলাম একটা কুঠুরির মতো ঘর থেকে বাইসাইকেল নিয়ে বের হলো এবং হেভেন এ ঘুরতে গেলো!””
    …………………… 😛

  • কৌতুক

    সারাজীবন চাঁদাবাজী করে শেষ বয়সে এসে বৃদ্ধ দাদুর মনে হলো তার দেশের জন্য কিছু করা উচিত।
    তাই, তিনি তার ছেলে ও নাতি কে ডেকে পাঠালেন।
    সবাই আসলে তিনি বললেন………
    -> আমার বসয় তো কম হলো না! কবে চলে যাই…..! তাই আমি ভাবছি, এখন আমি দেশের সেবা করবো।
    সবাই বললো….
    -> সে তো খুব ভালো কথা। তা আপনি কিভাবে দেশের সেবা করবেন বলে ঠিক করেছেন?
    বৃদ্ধ তার যুবক নাতির দিকে তাকিয়ে….
    -> আমি আমার নাতিকে আর্মিতে ভর্তি করে দিবো……..
    সবাই মুখ চাওয়াচাওয়ি করছে….এদিকে নাতির মেজাজ হট্ হয়ে গেলো….বুড়ো দেশ সেবা করবে আমাকে আর্মিতে ভর্তি করে দিয়ে…দাড়া বুড়ো তোর শখ মেটাচ্ছি……
    কিন্তু, পরিবারের সবার সামনে মুখে কিছুই বললো না। মনে মনে রাগে কটমট্ করছে………
    যাইহোক……বুড়োর কথা রাখতে শেষ পর্যন্ত যেতেই হলো তাকে আর্মি তে পরীক্ষা দেয়ার জন্য……
    প্রাইমারী মেডিকেল টেস্ট…..চলছে…..
    বুড়োর নাতিকে চেয়ারে বসিয়ে এক চোখ বন্ধ করে জিজ্ঞেস করলো….
    -> সামনে একটা ক্যালেন্ডার আছে দেখতে পাচ্ছেন?
    -> কোথায়?
    -> ঐ যে দেয়ালে ঝুলানো আছে…..
    -> কোন দেয়াল?
    -> আপনার সামনে দেয়াল দেখতে পাচ্ছেন না?
    -> না তো সামনে দেয়াল আছে নাকি????
    ……….ওকে ওকে…..যান, বাসায় চলে যান। চোখের চিকিৎসা করান আগে…… 😛

  • রোগী ও ডাক্তার বাবু…

    Outdoor এ patients এর variety দেখতে দেখতে ডাক্তারদের patience ধরে রাখা মুশকিল হয়ে যায়….
    প্রতিদিন-ই অনেক ছোট খাটো হাসির রোল পড়ে যায়…..তবে আজকের ব্যাপারটা ছিলো সবচেয়ে মজার……
    রোগী : স্যার জ্বরের চোটে মাথা তুলতে পারি না….
    -> কবে থেকে জ্বর?
    -> ৩-৪ দিন থেকে স্যার….
    -> জ্বর টা কতো? মাপছিলেন?
    -> জ্বি স্যার….কম করে হলেও ১৫০ থেকে ২০০ হবে স্যার…
    ……স্যার অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন…! আমার মাথায় হাত….
    স্যার হালকা ধমক দিয়ে বললেন….এই মিয়া, প্রেসার কুকারে ঢুকে জ্বর মাপছিলেন নাকি??
    স্টাফরা সবাই হো হো করে হেসে দিলো……কিন্তু রোগী অনড়। না স্যার…. ১৫০ নিচে নামে না স্যার… বিশ্বাস করেন!
    নাহ্….ধর্য্য কুলায় না। স্যার হিস্ট্রি নিয়ে ওষুধ লিখে দিলেন।
    আর….যাওয়ার সময় বলে দিলেন….এরপর ১৫০ ডিগ্রির বেশি জ্বর আসলে ডিপ ফ্রিজে ঢুকে বসে থাকবেন।……. 😛

    Dr. Rezbaul hasan royal

  • রোগী ও ডাক্তার বাবু…

    এক মহিলা ডাক্তারের কাছে গেলেন…..
    “ডাক্তার সাহেব, আমি আমার ওজন নিয়ে চিন্তিত নই। কিন্ত হাইট টা নিয়ে একটু ঝামেলার মধ্যে আছি।
    ডাক্তার : কি রকম ঝামেলা?
    মহিলা : আসলে আমি বিএমআই করে দেখলাম যে, ওজন অনুযায়ী আমার হাইট ১০ ফুট ৯ ইঞ্চ হওয়ার কথা ছিলো……….এখন কি করা যায় বলুন তো! ওজন অনুযায়ী হাইট বাড়ানোর কোনো পদ্ধতি আছে কি?
    ডাক্তার সাহেবের মাথা ঘুরতে শুর করলো……… 😛

  • কৌতুক

    এক মধ্যবয়সী মহিলা, হঠাৎ সাঁতার শিখতে শুরু করেছেন। এই দেখে এলাকার সবাই অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো…….
    -> তোমার কি মতিভ্রম হয়েছে নাকি? এই বুড়ো বয়সে তুমি সাঁতার শিখতেছো কেনো? এখন তো তোমার ধর্ম-কর্মে মনোযোগ দেয়ার কথা….!
    তখন, ঐ মধ্যবয়সী মা উত্তর দিলো……
    “” আমার ছেলে আর ছেলের বউ যখন ঝগড়া করে তখন, ছেলের বউ বলে “আমি আর তোমার মা যদি পানিতে পড়ে যাই তবে, তুমি কাকে বাঁচাবে?” তখন আমার ছেলে খুব আপসেট হয়ে যায়। তাই আমি সাঁতার শিখতেছি যাতে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে আমার ছেলেকে বিব্রত হতে না হয়।”
    এসব শুনে সবাই খুব অবাক হলো….কেউ কেউ আবার হাসাহাসিও করলো…কেউ আবার বাহবাও দিলো।
    সে যাইহোক্……
    আবার কিছুদিন পর….. ছেলে ও ছেলের বউ এর মধ্যে তুমুল ঝগড়া হলো…..এবং শেষে বউ প্রশ্ন করলো….
    “” আমি আর তোমার মা পানিতে পড়ে গেলে তুমি কাকে বাঁচাবে??”
    ছেলেটি বললো..
    -> আমার পানিতে নামতেই হবে না!
    -> কেনো?
    ->কারণ, আমার মা সাঁতার জানেন এবং তিনি তোমাকে বাঁচাবেন।
    বউ তখন বললো….না! তোমাকে পানিতে নামতে হবে….এবং তুমি কাকে বাঁচাবে?
    ছেলে : তাহলে ডেফিনেটলি তুমি মারা যাবে….কারন, আমি সাঁতার জানি না, আর আমার মা আমাকে বাঁচাবেন…….. 🙂
    সেদিন থেকে ভয়ে বউ ঝগড়া করা বন্ধ করে দিলো…….. 😛
    ….so, love your Mom first…..

  • কৌতুক

    ইন্টারভিউ বোর্ড এ… এক ক্যান্ডিডেট কে কোম্পানির রুলস্ এন্ড রেগুলেশনস্ সম্পর্কে বলছেন চেয়ারম্যান……..
    -> দেখুন, আমাদের ২য় পলিসি হচ্ছে, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা…. আপনি যখন রুমে ঢুকেছেন তখন কি পাপোষ এ পা মুছে নিয়েছেন???
    ক্যান্ডিডেট : জ্বি, জ্বি স্যার………(কনফিডেন্টলি)
    বোর্ড চেয়ারম্যান : আমাদের সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ এবং প্রথম রুলস্ হচ্ছে “” সততা “”। এবং এই রুমের বাইরে কোনো পাপোষ নেই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। এবার আপনি আসতে পারেন।…. 😛

  • মেডিকেল জোক্স

    স্যারের চ্যাম্বারে ঢুকবো, সিরিয়াল নিয়ে বসে আছি। ফোনটা বের করে একটা ছেলে কে বললাম, ভাই একটা ছবি তুলে দেন তো। সুন্দর করে তুলবেন।
    ছেলেটি কয়েক সেকেন্ড তাকিয়ে থেকে বললো…””আমারে দেখে কি আপনার ফটোগ্রাফার মনে হয়??””
    কিছুই বুঝলাম না, ভ্যাবাচেকা খেয়ে বললাম….ইয়েস…
    হঠাৎ করে সিরিয়াস মুড অফ করে হাত বাড়িয়ে দিলো….। “ভাই আপনার পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা খুব ভালো। আমার আম্মা-আব্বায় এইটা মানতেই চায় না। আমি ফটোগ্রাফার হতে চাই। ওনারা চায় আমি ডাক্তার হই।
    আমি মনে করি একজন ডাক্তারের চেয়ে একজন ফটোগ্রাফারের ইনকাম ও সম্মান কম না। আপনি কি মনে করেন?”
    “আমিও তাই মনে করি!”
    “ভাই আপনি খুব বুদ্ধিমান মানুষ। তা যাই হোক্ আপনি কি করেন?”
    “” আমি ডাক্তারী পড়ি!”
    শুনেই জিহ্বায় কামড় দিয়ে ফোনটা ফিরিয়ে দিলো।
    …………..
    বিঃদ্রঃ
    আমার এক ফ্রেন্ড ঘন্টায় ২০-৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত নেয় ছবি তুলে দিয়ে। এছাড়াও তার গার্লফ্রেন্ডের অভাব নাই। এবং তারা সবাই তাকে খুব ভালোবাসে এবং বাইকের পিছে চিপকায়ে বসে আর আদর সোহাগ করে “ভাইয়া, জানু, পাখি, বেবি…..বাবু ইত্যাদি নামে ডেকে সম্মানও করে।
    অপর দিকে, আমার দেশের ৮০% এরও বেশি মানুষ যারা নিজেকে শিক্ষিত দাবি করে তাদেরকে ডাক্তার দের ” কসাই” বলে ডাকতে শুনেছি।
    আর দিনে ১৫ থেকে ১৬ ঘন্টা ডিউটি করে মাসে ১৫ হাজার টাকা বেতন তুলতে দেখেছি।…………………..
    …………ভেরি স্যাড। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো, এ পেশায় কেউ আসতেই চাইবে না। ইটস্ রিয়েলি স্যাড…..!
    ……………… 😢

  • রোগী ও ডাক্তার বাবু…

    এক লোক অনেক পেরেশান হয়ে, একজন মেডিসিন স্পেশালিস্ট ডাক্তারের কাছে ছুটে গেলেন। সবকিছু শুনে তিনি ঐ লোককে Referred করলেন একজন psychiatrist এর কাছে।
    লোকটি psychiatrist এর চ্যাম্বারে ঢুকে……
    -> ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান।
    -> কি হয়েছে আপনার?
    -> রাতে ঠিকমত ঘুমাতে পারি না। শুয়ে পড়লে মনে হয় খাটের নিচে কেউ লুকিয়ে আছে। আবার খাটের নিচে শুয়ে পড়লে মনে হয় খাটের ওপর কেউ শুয়ে আছে। কি যে বলবো ডাক্তার সাহেব। খাটের ওপর- নীচে করতেই সারা রাত কেটে যায়। একদম ঘুমাতে পারি না। আমি মনে হয় পাগল হয়ে যাচ্ছি।
    -> হুমমম……। এই সমস্যাটা কি আপনি একা থাকলে হয় নাকি আশে- পাশে মানুষজন থাকলেও হয়।
    -> একা থাকলে হয় স্যার….! পাশে কেউ থকলে হয় না।
    -> আচ্ছা শুনেন, আপনার closed phobia আছে। এটা একটা Anxiety Disorder. এটা একবারে ভালো হবে না। Gradually ভালো হবে। এর জন্য Self-exposure থেরাপি নিতে হবে। সাথে আমি কিছু ওষুধ দিচ্ছি, সেগুলো চালিয়ে যাবেন। আর প্রতি সপ্তাহে দুইদিন ভিজিট করবেন।
    -> লোকটি চলে যাওয়ার পরে আর কোনদিন আসেনি……
    হঠাৎ একদিন ডাক্তার সাহেব এর সাথে দেখা হলে…লোকটি বললো….স্যার আমাকে চিনতে পারছেন?
    -> আপনি তো আর চ্যাম্বারে আসলেন না। সুস্থ হয়েছেন।
    -> জ্বি স্যার। মাত্র ৫০ টাকা খরচ করেছি। এখন রাতে ভালো ঘুম হয়।
    ডাক্তার সাহেব অবাক হয়ে,
    -> বলেন কি? সেটা কি করে সম্ভব হলো?
    -> স্যার, আমার বাসার ওপর তলায় একজন অর্থপেডিক সার্জন থাকেন। তাঁর পরামর্শে একজন কাঠ মিস্ত্রী ডেকে খাটের পায়া চারখানা কেটে ফেলে দিয়েছি……. এখন আর ভুতের হয় নাই স্যার…….
    ………… 😛

  • রোগী ও ডাক্তার বাবু…

    এক সাংবাদিক,
    ডাক্তারের কাছে গিয়ে দেখল,
    চেম্বারের দরজায় লেখা আছে,
    ‘প্রথমবার ৫০০ টাকা, এরপর ৩০০ টাকা।’
    ২০০ টাকা বাঁচাতে সে মনে মনে একটা বুদ্ধি আঁটল।
    ডাক্তারের রুমে ঢুকেই বলল, ‘ডাক্তার সাহেব,
    আবার এলাম। আমার অসুখ তো ভালো হলো না।’
    ডাক্তার সাহেব মনোযোগ
    দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন।
    তারপর বললেন, ‘আগে যে ওষুধগুলো দিয়েছিলাম,
    সেগুলোই চলবে……… 😛

  • রোগী ও ডাক্তার বাবু…

    একজন দাঁতের ডাক্তার দাঁত তুলতে তুলতে রোগীকে বললো, দেখুন এ্যানেস্থেসিয়া দিয়েছি, আপনি ব্যাথা পাচ্ছেন না। কিন্তু দয়া করে আমার জন্য একটু জোরে জোরে চিল্লানি দেন প্লিজ।
    রোগী অবাক হয়ে….কি বলছেন স্যার…? চিল্লাবো কেনো??
    ডাক্তার : বাইরে অনেক রোগী সিরিয়াল দিয়েছে। কিন্তু আর বিকেল চারটায় খেলা আছে। আমি খেলাটা মিস করতে চাই না। আপনি জোরে জোরে চিল্লানি দেন। কিছু রোগী ভয়ে ভেগে যাবে…তাহলে আমিও চারটার সময় ফ্রী হয়ে যাবো…… 😛

Verified by MonsterInsights