প্রচন্ড গরম। তারওপর কারেন্ট নাই….
এমন সময় এক লোক্ ফোন দিয়েছে….
-> ডাক্টার সাব বউ কারেন্ট শক্ করেছে কি করবো?
-> আগে শুকরিয়া আদায় করেন যে কারেন্ট এসেছে।
………….. 😛
Tag: মেডিকেল জোক্স
-
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
-
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
এক আন্টি ডাক্টারের চ্যাম্বারে গেলেন….
আন্টি : ডাক্টার সাহেব, আমার স্বামী প্রতিদিন রাতে স্বপ্নে কথা বলে। কি করা যায় বলুন তো?
ডাক্টার সাহেব : কিছু করতে হবে না। আপনি ওনাকে দিনের বেলা কথা বলার সুযোগ দিন। তাহলে এমনিতেই সেরে উঠবে।
……. 😛 -
স্বামী-স্ত্রী জোকস্
স্ত্রী : মুখ বাঁকিয়ে, তুমি, আমার আত্মীয়দের একদম ভালোবাসো না।
স্বামী : কে বলেছে সুইটহার্ট? অবশ্যই ভালোবাসি। আমি তোমার শাশুড়িকে আমার শাশুড়ির চেয়ে বেশি ভালোবাসি।
স্ত্রী : ওমা! তাই? সো সুইট। লাভ ইউ…………… 😛 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
ইনজেকশন দেয়ার ভয়ে এক রোগী বার বার দূরে সরে যাচ্ছিলো…..
তাই ডাক্টার সাহেব বুদ্ধি করে তাকে বললেন,
দেখুন আপনি একটু বিয়ার খেয়ে নিন, তাহলে আপনার ভয়টা কেটে যাবে আর সাহস বেড়ে যাবে……
রোগী এক বোতল বিয়ার পান করার পর…..
ডাক্টার : এবার আপনার কি সাহস বেড়েছে?
রোগী : অবশ্যই বেড়েছে। এবার দেখি কোন শালা আমারে ইনজেকশন দেয়??? ঘুসি মেরে নাক্ ফাটিয়ে দিবো……
এরপর, ডাক্টার সাহেব ভয়ে, ইনজেকশন নিয়ে দূরে সরে গেলেন…….. 😛 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
রোগী: ডাক্তার সাহেব……
ডাক্তার: জ্বি, বলুন।
রোগী: আপনি আমার মদ ছাড়াতে পারবেন?
ডাক্তার: আমি চিকিৎসক মানুষ। চেষ্টা করে দেখতে পারি…….
রোগী: থানার ওসি আমার ৫০ বোতল মদ আটকে রেখেছে। একটু যদি চেষ্টা চালান, প্লিজ…..
………. 😛 -
হলুদ সাংবাদিক
সারাজীবন হলুদ সাংবাদিকতা করে শেষ বয়সে তার ইচ্ছা হলো বিজ্ঞানী হবেন।
অনেকদিন ধরে গবেষণা করলেন এবং শেষ বয়সে এসে ডায়রিয়া হয়ে মারা গেলেন।
দাফন শেষে, সবাই উৎসুখ হয়ে ঐ সাংবাদিক কাম বিজ্ঞানীর রুমে খুঁজতে লাগলো কোন সূত্র কিংবা কিছু আবিষ্কার করেছে কি না।
টেবিলের ওপরই একটা খাম পাওয়া গেলে….যার উপরে লেখা ………. “”” ইউরেকা”””…………
এই আধুনিক স্যাটালাইটের যুগে সারা বাংলাদেশ এমন কি মুহূর্তের মধ্যে সারা বিশ্বে নিউজ হয়ে গেলো….
বিশিষ্ট সাংবাদিক ওরফে বিজ্ঞানী একটি সূত্র আবিষ্কার করেছেন। এতো ভালোমানুষ ছিলেন যে, নাম ডাক হওয়ার জন্য বেঁচে থাকতে তা প্রকাশ করেন নি। তার মৃত্যুর পর তার গবেষণার রুমে একটি খাম পাওয়া যায়
খামের ওপর লেখা…. “”” ইউরেকা”””
অর্থাৎ তিনি পেয়ে গেছেন। কি পেয়েছেন? এবার সবার সামনে সেই মূল্যবান খাম টি খুলে…সূত্রটি পড়া হবে….
সারা বিশ্ব স্তব্ধ হয়ে আছে…..পিনপতন নিরবতা….কারো মুখে কথা নেই….মিডিয়া এমন সব ইয়া বড় বড় গল্পের নায়ক বানিয়েছে যে মানুষ হ্যাঁ করে মিডিয়ার দিকে চেয়ে আছে সেই বিখ্যাত সূত্রটি দেখার জন্য………
অবশেষে খামটি খোলা হলো……..সেখানে লেখা ছিলো……..
……………..গতির চতুর্থ সূত্র……………….
“”” লুজ মোশন ক্যান নেভার বি ডান ইন স্লো মোশন!”””Dr. Rezbaul Hasan Royal
-
ডাক্টার সাহেব ছাত্র বেলায় খুব আতেল ছিলেন
ডাক্টার সাহেব ছাত্র বেলায় খুব আতেল ছিলেন। এমবিবিএস পাস করে, খুব একা হয়ে গেলেন। ভাবলেন প্রেম করবেন।
তো যাইহোক্ তার একটা বান্ধবী জুটলো তাও আবার নন্ মেডিকেল। প্রথম দেখা করতে যাবেন। কিন্তু কি করবেন, কি কথা বলবেন….
এই সব নিয়ে খুব চিন্তিত হয়ে পড়লেন।
ক্যাম্পাসের সব লাভার বয়দের কাছে পরামর্শ নিলেন।
তারপরও খুব নার্ভাস লাগছে তার। ভয়টা হলো যদি কোন কথা খুজে না পায়…….
যাইহোক্…. পরেরদিন তিনি অনেক বিষয়ে কথা বলবেন সেই প্রিপারেশন নিয়ে গেলেন, জীবনের প্রথম ডেট করতে।
দুজন রেস্টুরেন্ট এ বসে, কফি পান করছেন। ডাক্টার সাহেব ভাবছেন কি দিয়ে শুরু করবেন? তিনি ঠিক করলেন…..
ফুড নিয়ে কথা যাক……….
ডাক্টার : আচ্ছা আপনি কি শাক্ খেতে পছন্দ করেন????
মেয়ে : না।
ডাক্টার তো বিপদে পড়ে গেলেন। ভাবছিলেন শাক্ পছন্দ করলে ফাইবার কন্টেইনিং ফুড হিসেবে শাক নিয়ে একটা ছোটখাটো লেকচার দিবেন। কিন্তু মেয়ে তো সেটা পছন্দই করে না। তিনি আর কথা খুজে পাচ্ছেন না।
এরপর, অনেকক্ষণ ভেবে ঠিক করলেন….ফ্যামিলি নিয়ে কথা বলা যাক্…..
ডাক্টার : আচ্ছা আপনার কি ভাই আছে????
মেয়ে : না।
এবার তিনি পুরোপুরি ব্যালেন্স হারিয়ে ফেললেন। কি করবেন, কি করবেন……এবার শেষ বারের মতো তিনি জিজ্ঞেস করলেন…..
-> আপনার ভাই কি শাক্ খেতে পছন্দ করেন???
হাহাহাহ………….
তারপর, কোনমতে কিছু সময় কাটিয়ে তিনি মন খারাপ করে হোস্টেলে ফিরে এসে……… একটি সূত্র লিখলেন..
ভাইভা পরীক্ষা আর প্রেমের মধ্যে পার্থক্য হলো……
“”” ভাইভায় অনেক কিছু বলতে চাই কিন্তু মাথায় আসে না। আর প্রেমে অনেক কিছু মাথায় আসে কিন্তু বলতে পারি না।”””
………… 😛Dr. Rezbaul Hasan Royal
-
মেডিকেল জোক্স
খালাতো ভাই, ডাক্টার। আমি তখন সেকেন্ড ইয়ার এ পড়ি। বাসায় গেলাম বেড়াতে। ডাক্টার ভাই ও আসলেন।
ভাবি (বুড়ির মা) তখন বুড়ির নানী বাড়ি। বুয়া রান্না করে চলে গেছেন। খেতে বসবো, দেখি সালাদ নেই।
ভাই (বুড়ির বাবা), ডাক্টার ভাইকে দেখিয়ে….
“”” তুই টমেটো কাট”” আমাকে দেখিয়ে….”””তুই পিঁযাজ-মরিচ কাট আর সরিষার তেল আন…..”””
আমরা দুজন চুপচাপ উঠে….. সালাদ করতে গেলাম।
রান্না ঘরে……ডাক্টার সাহেব বললেন…….
“”” তোর কি ধারনা, অনেক বড় ডাক্টার হবি, আর বাসায় বসগিরি করবি? বাসায় বসে পায়ের ওপর পা তুলে খাবি? চলবে না, বসগিরি সব বাইরে….”””
“মনে রাখবি, বাসা মানে তুই সেই ছোট্ট ভাই, ছোট্ট ছেলে, ছোট্ট একটা মানুষ……..” -
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে…..
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে…..
১ম বন্ধুঃ আমার ওয়াইফ এর লিপস্টিকের স্বাদ একদম আলাদা। এক্সক্লুসিভ…… বুঝলি?
২য় বন্ধুঃ হ। জানি। ফ্রস্টেড শাইনিং ফিনিশের লিপস্টিক, মেটালিক গোল্ড….প্রথম দিকে একটু মিষ্টি-মিষ্টি, ঠান্ডা- ঠান্ডা…. বাট্ শেষের দিকে….একটু তিতা তিতা লাগে….খেয়াল করে দেখিস……
…………….. 😛