একজন লোক অনেক বড় অার্টিস্ট হতে চাইলো এবং সে এটাও চাইলো যে মানুষ যেনো ভূলগুলো ধরিয়ে দেয়।
তাই সে, একটি সুন্দর ছবি আঁকলো এবং তা রাস্তার পাশে রেখে দিয়ে…. নিচে লিখে দিলো…এই ছবিটিতে কি কি ভুল আছে তা দাগিয়ে দিন।
সন্ধ্যার দিকে যখন সে ছবিটি আনতে গেলো, সে খুব কষ্ট পেলো এটা দেখে যে, সেই ছবিটির পুরোটাই দাগানো।
খুব মন খারাপ করে, ফিরে এসে অারো ভালো করে ছবি আঁকলো….এবং একিভাবে রেখে এলো রাস্তার পাশে।
কিন্তু, এবারও ঐ একি ঘটনা ঘটলো।
সে, খুব মন খারাপ করলো এবং চিন্তা করলো তার দ্বারায় আর্টিস্ট হওয়াটা ইম্পসিবল। তাই সে অন্যকিছু করবে বলে স্থির করলো…..
ছেলেটির মন খারাপ দেখে, তার বাবা কারণ জিজ্ঞেস করলে সে সব খুলে বললো। তখন বাবা বললো, তুমি আর একটি ছবি আঁকো আজকে। ছেলেটি রাজি হলো না, কিন্তু বাবা তাকে উৎসাহ দিলো।
ছবি আঁকা শেষ হলে, বাবা বললো চলো রাস্তার সেই জায়গাটিতে যেখানে তুমি আগের ছবি দুটি রেখেছিলে।
তারা এবারও নতুন ছবিটি সেখানেই রাখলো এবং নিচে লিখে দিলো……
“”” ছবিটিতে কি কি ভুল আছে তা ঠিক করে দিন। নিচে রং ও তুলি রাখা হলো”””
এরপর……সন্ধ্যায় ছেলেটি ছবিটি আনতে গেলো এবং খুব অবাক হলো দেখে যে….ছবিটি যা ছিলো তাই আছে। অর্থাৎ…কেউ ছবিটির ভুলও ধরেনি, ঠিকও করেনি।
উপরের এই রূপক গল্পটি সবার জীবনে সত্য…
আপনি একটি কাজ যতো সুন্দর করেই করুন না কেনো? অনেকেই সেটার ভুল বের করে দিবে। কিন্তু সুধরে দেয়ার মতো যোগ্যতা ….তাদেরও নাই।
এছাড়া, আপনি একা সব মানুষকে কখনোই খুশি করতে পারবেন না। আপনার কাজটিকে কেউ ভালো বলবে, কেউ খুশি হবে….আবার আপনার অজান্তেই অনেকগুলো হেটার্স তৈরি হয়ে যাবে……
Tag: কৌতুক
-
শিক্ষনীয় জোক্স
-
স্বামী-স্ত্রী জোকস্
বিয়ের রাতের পরেরদিন, বউ যখন বাথরুম থেকে বের হলো তখন হাসবেন্ডের চোখ কপালে……
কোন কথা না বলে শুধু জানতে চাইলো যে, কালকে কোন্ পার্লারে সেজে এসেছিলো…?
তারপর, চুপচাপ ফ্রেশ হয়ে খাওয়াদাওয়া করে শপিং এ গিয়ে একটা গিফ্ট কিনলো এবং ঐ পার্লারে চলে গেলো…
সেখানে কে মেকাপ করেছে তার বউকে কনফর্ম হয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে আবেগে আপ্লুত হয়ে গিফ্ট করলো..
মেকাপ উম্যান খুশিতে লাফাতে লাগলো….
“””” ওয়াও আইফোন -X……. Owow……thanku thanku……. “”””
বাট্ বক্সটা খুলে দেখে আইফোন -X এর বক্স এ নোকিয়া ১১০০ মডেল এর ফোন……..
নিমিশেই তার সব খুশি উড়ে গেলো….মুখটা কালো করে যখন ছেলেটির দিকে তাকালো….তখন সে শুধু বললো…..
“””” এই ফিলিংস্ টা আজ সকালে আমারও হয়েছে সিস্টার…””””
……….. 😛 -
কৌতুক
এক ছেলে তার গার্লফ্রেন্ড কে নিয়ে রেস্টুরেন্ট এ গেলো…….
মেন্যু কার্ড দেখে অনেক গুলো খাবার অর্ডার করার পর পকেট এ হাত দিতেই ছেলেটি বুঝতে পারলো…অবস্থা বেশি ভালো না। কি করা যায়…….
ছেলে ঃ জানু…….তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে জানো? আহা……ঠিক যেনো রেশমের মতো চুল, হরিণীর মতো চোখ, পাখির পালকের মতো কোমল তোমার হাত….শিশির শিক্ত সবুজ ঘাসের ওপর সকালের স্নিগ্ধ রোদের মতো তোমার মুখ………
মেয়ে ঃ খুব খুশি হলো…….এবং খাওয়ার বিলটা কোনোভাবেই ছেলেটিকে দিতে দিলো না……
তারপর, তারা একটি ক্যাব ভাড়া করে অনেক্ষণ ঘুরে বেড়ালো…..
ক্যাবের মিটারে বিল দেখে ছেলেটির মাথায় আবার দুষ্টু বুদ্ধি খেলে গেলো……
ছেলে ঃ এই শুনছো?
মেয়ে ঃ হুমমম…..বলো…..
ছেলে ঃ চোখের দিকে তাকিয়ে, তোমাকে দেখে মনে হচ্ছে, তুমি পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য।
মেয়েটি চাপাবাজি বুঝতে পেরে…….
মেয়ে ঃ তাই নাকি! তাহলে আগের সাতজন কে কে ছিলো শুনি………
ছেলে ঃ কি যে বলো না, তুমি! নিচ্ছিদ্র সীমাহীন ঐ আকাশের মতো ভালোবাসি তোমাকে…….এমনকি তোমার জন্য মঙ্গল গ্রহেও যেতে পারি……
মেয়ে ঃ মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার আগে ট্যাক্সির বিলটা পে করে যাও আর আকাশের ওজন স্তরে ফুটো হয়েছে সেটা জানা আছে তো নাকি? -
কৌতুক
দীর্ঘদিন প্রেম করার পর….একদিন মেয়ে বলছে…
মেয়ে : আর কতোদিন এভাবে চলবে? তোমার বাসায় বলো, আমাদের বিয়ের কথা।
ছেলে : কি বলবো…..
মেয়ে : প্রত্যেকদিন আমাকে যা যা বলো….আমাকে ছাড়া তোমার ঘুম হয় না….এগুলো বলবা….
পরেরদিন…..ছেলে মন খারাপ করে মেয়েটিকে ফোন দিলো…..
ছেলে : আমার একটা চাকরি হয়েছে….
মেয়ে : ওমা তাই! কংগ্রাচুলেশন…..। খুব ভালো হয়েছে। বাসায় বলেছো আমাদের বিয়ের কথা??
ছেলে : হুমমম….
মেয়ে : কি বলেছো?
ছেলে : বললাম “” তোমাকে ছাড়া আমার ঘুম আসেনা””
মেয়ে : তারপর তোমার বাবা কি বললেন???
ছেলে : বাবা সাথে সাথে, বাসার নাইট গার্ডকে চাকরি থেকে বিদায় করে দিয়ে আমাকে সেই চাকরিটা দিয়ে দিলেন….! -
স্বামী-স্ত্রী জোকস্
স্ত্রী : মুখ বাঁকিয়ে, তুমি, আমার আত্মীয়দের একদম ভালোবাসো না।
স্বামী : কে বলেছে সুইটহার্ট? অবশ্যই ভালোবাসি। আমি তোমার শাশুড়িকে আমার শাশুড়ির চেয়ে বেশি ভালোবাসি।
স্ত্রী : ওমা! তাই? সো সুইট। লাভ ইউ…………… 😛 -
স্বামী-স্ত্রী জোকস্
স্ত্রী : এই শুনচ্ছো ….আমাদের মেয়ে মনে হয় কোন জাস্ট ফ্রেন্ড এর পাল্লায় পড়েছে…..!
স্বামী : তুমি কি করে বুঝলে?
স্ত্রী : মেয়ে যখন বাড়ি থেকে বের হয় তখন এক গাদা লিপস্টিক লাগিয়ে বের হয় আর যখন বাড়ি ফিরে আসে তখন লিপিস্টিক থাকে না। 😛
স্বামী : জাস্ট ফ্রেন্ড বলছো কেনো? বয়ফ্রেন্ড ও তো হতে পারে…..
স্ত্রী : না, না। বয়ফ্রেন্ড হবে না। সিউর এটা জাস্ট ফ্রেন্ডের কাজ।
স্বামী : তুমি এতোটা সিউর হচ্ছো কিভাবে???
স্ত্রী : শোনো, আমাদের মেয়ে বাসায় ভাত খেয়ে যায় আবার ফিরে এসেও খায়। আর তাছাড়া হাত খরচের জন্য টাকাও নেয়। সো বুঝতেই পারতেছো…….যে লিপিস্টিক খাচ্ছে সে নিশ্চই কোন জাস্ট ফ্রেন্ড….. 😛 -
হলুদ সাংবাদিক
সারাজীবন হলুদ সাংবাদিকতা করে শেষ বয়সে তার ইচ্ছা হলো বিজ্ঞানী হবেন।
অনেকদিন ধরে গবেষণা করলেন এবং শেষ বয়সে এসে ডায়রিয়া হয়ে মারা গেলেন।
দাফন শেষে, সবাই উৎসুখ হয়ে ঐ সাংবাদিক কাম বিজ্ঞানীর রুমে খুঁজতে লাগলো কোন সূত্র কিংবা কিছু আবিষ্কার করেছে কি না।
টেবিলের ওপরই একটা খাম পাওয়া গেলে….যার উপরে লেখা ………. “”” ইউরেকা”””…………
এই আধুনিক স্যাটালাইটের যুগে সারা বাংলাদেশ এমন কি মুহূর্তের মধ্যে সারা বিশ্বে নিউজ হয়ে গেলো….
বিশিষ্ট সাংবাদিক ওরফে বিজ্ঞানী একটি সূত্র আবিষ্কার করেছেন। এতো ভালোমানুষ ছিলেন যে, নাম ডাক হওয়ার জন্য বেঁচে থাকতে তা প্রকাশ করেন নি। তার মৃত্যুর পর তার গবেষণার রুমে একটি খাম পাওয়া যায়
খামের ওপর লেখা…. “”” ইউরেকা”””
অর্থাৎ তিনি পেয়ে গেছেন। কি পেয়েছেন? এবার সবার সামনে সেই মূল্যবান খাম টি খুলে…সূত্রটি পড়া হবে….
সারা বিশ্ব স্তব্ধ হয়ে আছে…..পিনপতন নিরবতা….কারো মুখে কথা নেই….মিডিয়া এমন সব ইয়া বড় বড় গল্পের নায়ক বানিয়েছে যে মানুষ হ্যাঁ করে মিডিয়ার দিকে চেয়ে আছে সেই বিখ্যাত সূত্রটি দেখার জন্য………
অবশেষে খামটি খোলা হলো……..সেখানে লেখা ছিলো……..
……………..গতির চতুর্থ সূত্র……………….
“”” লুজ মোশন ক্যান নেভার বি ডান ইন স্লো মোশন!”””Dr. Rezbaul Hasan Royal
-
২০২১ সাল ডিজিটাল বাংলাদেশ
২০২১ সাল ডিজিটাল বাংলাদেশ, এক লোক
একটা রোবট কিনে আনলো যেটা বাসার কেউ
মিথ্যা কথা বললে থাপ্পড় দেয়!!!
একদিন, ঐ বাড়ির ছোট ছেলে স্কুল থেকে
দেরি করে বাড়ি ফিরলো………….
বাবা: তোর স্কুল থেকে ফিরতে এতো দেরি হলো কেন?
ছেলে: স্কুল শেষে প্রইভেট পড়তে গেছিলাম।
এই কথা শুনে রোবট এসে একটা থাপ্পড় দিল….
বাবা: সত্যিটা বলো নয়তো আর একটা খাবা।
ছেলে: বন্ধুদের সাথে সিনেমা দেখতে গেছিলাম…
রোবট আবার একটা থাপ্পড় দিল দ্বিতীয় গালে!
ছেলে এবার ভয় পেয়ে সত্যিটা বলে দিল, যে
গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরতে গেছিল!
বাবা এবার একটু ভাব নিয়ে, তোমার মতো
বয়সে গার্লফ্রেন্ড কি জিনিস আমি সেটাই বুঝতাম না!!!
এই কথা শুনে রোবট ঘুরে বাবাকে একটা থাপ্পড়
দিলো!!!
.
.
.
.
.
.
.
.
রান্না ঘর থেকে ছেলের মা চিল্লাতে চিল্লাতে আসলো আর বল্লো
……..আচ্ছা তুমি ছেলেটার সাথে কি শুরু করলে
বলোতো?
…..তোমারি তো ছেলে তাই না?
রোবট ঘুরে ছেলের মাকে একটা থাপ্পড় দিল!!!
হাহাহা………. -
বস, তার দুজন কর্মচারীকে নিয়ে দুপুরে খেতে যাচ্ছিলেন
বস, তার দুজন কর্মচারীকে নিয়ে দুপুরে খেতে যাচ্ছিলেন।
যাওয়ার সময় রাস্তায় তারা একটা প্রদীপ পেলো। প্রদীপটা ঘষা দিতেই একটা দৈত্য বের হয়ে বললো….
তোরা তিনজন আমাকে মুক্ত করেছিস তাই তোদের সবার একটা করে ইচ্ছা পূরণ করবো। বল্ তোরা কি চাস?..
তখন কর্মচারীদুজন বস্ কে ভুলে গেলো এবং দৈত্যের কাছে কে আগে চাইবে এই নিয়ে কাড়াকাড়ি শুরু করে দিলো।
যাইহোক্ তাদের একজন চাইলো বিশ্বভ্রমণে যাবে……
দৈত্য তাকে একটা হেলিকপ্টার আর অনেক টাকা দিলো, সে চলে গেলো।
অপর জন ….সে অনেক ধনী হতে চায়।
দৈত্য তাকে একটা রাজ প্রাসাদ, দাস -দাসি আর অনেক টাকা পয়সা দিলো…..সেও চলে গেলো।
সব দেখেশুনে, বসের মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো…..
দৈত্য বললো, তুমি কি চাও????
বস্ বললো, ঐ দুই হারামজাদারে আগের অবস্থায় ফেরত চাই……..
দৈত্য…… “”” তথাস্থ……””
হাহাহা…………
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ বস কে আগে বলতে দিন।
………. 😛 -
শিক্ষনীয় জোক্স
একটি ইগল বড় একটি গাছের ডালে বসে আরাম করছিল।
তা দেখে একটি ছোট খরগোশ, ইগলটিকে জিজ্ঞেস করল,
“আমিও কি তোমার মতো কিছু না করে এভাবে বসে আরাম করতে পারি?”
ইগল বললো, “অবশ্যই পার। কেন পারবে না।”
তারপর খরগোশটি মাটিতে বসে আরাম করতে থাকল।
হঠাত্ একটি চিতা এসে খরগোশকে ধরে খেয়ে ফেলল।
অসলে…… ব্যাপারটা হলো….
আপনি যদি কোনো কাজ না করে বসে বসে আরাম করতে চান, তাহলে আপনাকে অনেক ওপরে থাকতে হবে।
………… 🙂