Category: Entertainment

Entertainment

  • পাকিস্তানী একটা ছেলে ফরেন্সিক মেডিসিন ভাইভা দিয়ে এসে…..জিজ্ঞেস করলো….funny joke

    পাকিস্তানী একটা ছেলে ফরেন্সিক মেডিসিন ভাইভা দিয়ে এসে…..জিজ্ঞেস করলো….

    -> ব্রাদার, এ “””বাল্ ছাল্ “”” কা মিনিং কেয়া হোতা??

    -> কিউ? কিছিনে তুঝে বোলা কেয়া???

    -> বোলা না, ও! ও হোয়াইট ওলা হেয়ার, হেড মে! ও স্যার বোলাথা!!!

    হাহাহা……..আমি হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ছি….

    -> অর কোহি থা আসপাস্???

    -> থা না! ও কম্পিউটার মামা থা!!!

    ঘটনা বুঝতে পেরে ক্লার্ক মামা কে খুঁজে জিজ্ঞেস করলাম….মামা ঘটনাটা কি????

    স্যার নাকি পাকিস্তানী ছেলেটার ওপর চটে গেছিলেন!!!!

    মামা যা কইলো শুনে তো আমি সহ আশেপাশের সবাই হো হো করে হেসে উঠলো…..

    ফরেন্সিক ডেপার্টমেন্ট এ অনেক সিনিয়র এক্সটার্নাল স্যার…..পাকিস্তানী ছেলেটাকে জিজ্ঞেস করেছেন……

    রিসেন্ট ডেলিভারির ফিচারগুলো……

    সে কনফিডেন্টলি প্রেগন্যানসির ফিচার বলে যাচ্ছে….আর স্যার রাগে ফুলতেছেন!!!

    হঠাৎ করে পাকিস্তানী ছেলেটা ইংরেজিতে বলতে বলতে ন্যাচারেলি যখন সে তার মাতৃভাষা ঊর্দু তে ঐ ভুল উত্তর দিয়েই যাচ্ছে……তখন স্যার রেগে গিয়ে বললেন…

    “”””কি সব বাল্-ছাল্ বলতেছিস! মেজাজটা গরম করিস না! যাতো ভাগ!””””

    হাহাহাহাহা……..

    Rezbaul Hasan Royal

  • এক আন্টি গেলেন ডাক্টারের চ্যাম্বারে…..funny joke

    এক আন্টি গেলেন ডাক্টারের চ্যাম্বারে…..

    ওজন মাপার পর….

    ডাক্টার : বাহ্! আপনার তো দুই কেজি ওজন কমে গেছে!

    আন্টি: ওহ্! আসলে, তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে আজ মেকাপটা ঠিকমত করতে পারিনি!

    ডাক্টার : ও….আচ্ছা! ভেরি গুড!

    আন্টি : জ্বি! থ্যাংকুু…

    ডাক্টার : আপনার বয়স কতো??

    আন্টি : ২৬ বছর…..

    ডাক্টার অবাক হয়ে…..

    : ম্যাডাম, আমি ওষুধ লিখবো! প্রেমের প্রস্তাব দিচ্ছি না!

    আন্টি মুখ কালো করে…..

    : ৪৮ বছর লিখেন!

    …….. 😛

    Rezbaul Hasan Royal

  • মেডিকেল এ প্রফ এক্সামের ভাইভা গুলো দিয়ে তৃপ্তি পাওয়া যায় না!!!!!

    মেডিকেল এ প্রফ এক্সামের ভাইভা গুলো দিয়ে তৃপ্তি পাওয়া যায় না!!!!!

    হাজারটা বিষয় পড়ে গিয়ে এমন কিছু ধরে বসে যে বলে শান্তি পাওয়া যায় না, অন্তরে অতৃপ্তি থেকেই যায়!!!!

    আমার মতে, স্যার রা যদি বলতেন, একটা টেপ রেকর্ডার দিচ্ছি যা যা পড়ে এসেছো, এক মাথা থেকে বলতে শুরু করো……………… আর আমি ঘুমাচ্ছি!!

    পড়ে রেকর্ড শুনে নিবো!!!!

    আমি, নিশ্চিত!!! ঘন্টা দুয়েকপর প্রত্যেকটা স্টুডেন্ট বলতো…….

    “”স্যার, ৩২জিবি শেষ, লুজ মেমোরি লাগবে (লুজশিট্ হিসেবে)……..””””

    : p

    Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • টার্ম পরীক্ষা দিচ্ছিলাম।….funny joke

    3rd

    টার্ম পরীক্ষা দিচ্ছিলাম।

    ……..যেগুলো পারি লেখা শেষ! বাকী উত্তর

    গুলো চাঁদা তুলতে হবে!

    এদিক ওদিক তাকালাম। কোট টাই পড়া অতি মিষ্টি দুজন ভদ্রলোক ডিউটি দিচ্ছেন।

    হঠাত্ করে দুজন

    সিনিয়র টিচার অবশর নেওয়ায় নতুন এই স্যার দুজন

    কে উপজেলা স্বাস্থকমপ্লেক্স থেকে কলেজে আনা হয়েছে! আমরা স্যাদের ক্লাস পাইনি।

    সেই রকম ভলো মানুষের মতো বুকের ওপর হাত

    বেঁধে হাঁটছেন দুজনেই।

    ভালোই! এই সুযোগে সবাই চাঁদা তোলা শুরু করে দিছে!

    আমিও পাশের জনের কাছে থেকে কানেক্টিভ টিস্যুর ক্লাসিফিকেশনটা দেখে লিখলাম।

    এক স্যার পাশে দাঁড়িয়ে দেখতেছেন, কিছুই

    বল্লেন না! লেখা শেষ করে ঘুরে দেখি স্যার

    দাড়িয়ে আছেন।

    শুকনো ঠোঁট দুটো জিহ্বা দিয়ে ভিজিয়ে নিয়ে একটা অমায়িক হাসি উপহার দিলাম!

    স্যার ও একটা হাসি দিয়ে বললেন, এই প্রশ্নটা

    কিন্তু আমি তোমাকে ভাইভায় ধরবো।

    – অবশ্যই স্যার! নো প্রবলেম!

    স্যার পুনরায় একটা হাসি দিয়ে প্রস্থান করিলেন।

    দুইদিন পর ভাইভা!!!

    ভুলেই গেছিলাম কানেক্টিভ টিস্যুর ব্যাপারটা। আর নিশ্চিত ছিলাম যে স্যার এত্তোগুলো এক্সাম নিতে গিয়ে আমার ব্যাপারটা ভুলেই যাবেন!!

    Viscera Board এ দেখালাম ঐ স্যার বসে আছেন।

    -মে আই কাম ইন স্যার?

    -ইয়েস কাম ইন।

    -আস্সালামুআলাইকুম!

    -ওয়ালাইকুমআস্সালাম!

    Tongue। নাও………….

    -This is the viscera of tongue with…….

    -কানেক্টিভ টিস্যুর ক্লাসিফিকেশন বলো!

    হা করে চেয়ে রইলাম! এটা কি হলো……?

    জিহ্বা দিয়ে ঠোঁট ভিজিয়ে নিয়ে অমায়িক

    একটা হাসি দিলাম! স্যার তো সেই খুশি মুচকি

    মুচকি হাসতেছেন।

    -ওয়াও স্যার, সুবাহানআল্লাহ! আপনার

    স্মৃতিশক্তি এতো ভালো……….মাশাল্লাহ্! কাজে দিলো ডোজ টা! স্যার সেই খুশি! শুরু করে দিলেন কলেজ জীবনের গল্প! স্যারের বন্ধুরা নাকি তাঁকে, চলন্ত লাইব্রেরি বলতেন!!!

    ব্লাব্লাব্লাব্লা…………..শুনলাম আর হজম করলাম!

    কিছুক্ষণ পর……..

    -স্যার আরো অনেকেই বাঁকী আছে!!

    -ওহ্! হ্যা…….তোমার রোল কতো? পারো তো! নাকি?

    -অফকোর্স স্যার! হোয়াই নট্?

    ……………………

    এর পর আর স্যারের সাথে এক সপ্তাহ্ দেখা হয়নি!

    একদিন, ডিসেকশান রুমে স্যারের সাথে দেখা

    হলো…………………

    -আস্সালামুআলাইকুম স্যার! স্যার, কেমন আছেন?

    -ওয়ালাইকুমআস্সালাম! ভাল! তুমি কোন ব্যাচ?

    আমি হাঁ করে দাঁড়িয়ে আছি! স্যার কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে ঘড়ি দেখতে দেখতে চলে গেলেন………………..

    ………………… 😛

    Rezbaul Hasan Royal

  • তিন বন্ধু “”” Welcome Back”””” মুভি দেখে..fuuny joke

    তিন বন্ধু “”” Welcome Back”””” মুভি দেখে, রাত দুটার সময় ক্যাম্পাসের চিপার গেইট দিয়ে চা খেতে যাচ্ছে আর গল্প করছে………..

    ১ম বন্ধু (উত্তম কুমার টাইপ বয়) : আল্লাহ্ কা দিয়া হুয়া মেডিকেল মেইন সবকুছ্ হ্যায়……………

    দৌলাত্ হ্যায়, সৌরাত্ হ্যায়, ইজ্জত্ হ্যায়……প্যায়সা ভি হ্যায়……..

    লেকিন, কয়ি ইজ্জতদ্বার, শারীফ, খানদানী লাড়কি নেহি মিলা পেয়ার কারনে কে লিয়ে………….

    ২য় বন্ধু (ইমরান হাশমি টাইপ বয়) : নেহি, নেহি! দোস্ত অ্যায়সে কাহো……

    “” আল্লাহ্ কা দিয়া হুয়া মেডিকেল মেইন সবকুছ্ হ্যায়……..

    আইটেম হ্যায়, কার্ড হ্যায়, টার্ম হ্যায়, প্রফ হ্যায়…… সাপ্লি ভি হ্যায়……..

    লেকিন কয়ি…….আইটেম গার্ল নেহি হে! “””

    ৩য় বন্ধু (আতেল বয়) : নেহি ইয়ার…… দোস্ত অ্যায়ছে কাহো অ্যায়ছে………

    “”আল্লাহ্ কা দিয়া হোয়া মেডিকেল মেইন সব কুছ্ হ্যায়………………

    ইজ্জত্ হ্যায়, দিল্ মে পেয়ার হ্যায়, লাড়কি হ্যায়, খান দানি ক্যাম্পাস ভি হ্যায়……..

    লেকিন কোয়ি টাইম নেহি মিলা পেয়ার কারনে কে লিয়ে।

    [শেষমেশ, বাকীদুজন মিলে আতেল বয় কে ধরে একটা করে মাইর লাগিয়ে দিলো………]

    হাহাহাহাহাহা…………….

    Rezbaul Hasan Royal

  • the Diaphragm ” funny joke

    the Diaphragm “

    মেয়েদের খবর জানি না!!!

    তবে,

    এই ডায়াফ্রাম নিয়ে দুষ্টুমি করে নাই, মেডিকেল এ এমন ছেলে খুব কম আছে।

    ………………………….

    আমাদের ব্যাচমেট দের মধ্যে দুই-তিন জন মেয়ে আছে যারা এক ধাপ বেশি বোঝে সব সময়।

    তার মধ্যে একজন, আরো বেশি বোঝে, আর মুখটাও মাশাল্লাহ্ বাংলার ব্লেড ‘বলাকা’!

    আমি সবসময় ওর থেকে একশো হাত দুরে থাকি,

    না জানি কি বোঝাতে যাবো আর সে কি বুঝে

    ফেলে!!! মিস্ ঝামেলা মেডাম।

    ………………………………

    ছেলেদের মধ্যে সবচেয়ে আতেল ছেলেটা একদিন ডায়াফ্রাম নিয়ে নাড়া-চাড়া

    করছিল। আসলে কাউকে খুঁজতেছে ডেমো দেয়ার জন্য!!

    আতেলদের পচাতে ভালোই লাগে, তাই বুদ্ধি করে মি. আতেল কে বললাম ঝামেলা ম্যাডাম ডায়াফ্রাম পড়ে

    নাই, তুই পড়াতে পারিস।

    ডাক দে!

    বলেই আমি একটু দূরে সরে গেলাম।

    তো আতেল সাহেব ঝামেলা ম্যাডাম কে

    ডাক দিলেন আর ডায়াফ্রাম টা এনাটমিকেল

    পজিশনে ধরে বললো…….

    -তুমি নাকি এটা পড়ো নাই?

    ঝামেলা ম্যাডাম তো রাগে আগুন হয়ে গেলন,আর ধারালো ব্লেড এর মতো বললেন………

    -বেয়াদ্দব ছোড়া! ঘরে তোর মা-বোন নাই????

    বলেই রাগে গজ্ গজ্ করতে ককরতে ডেমো রুম থেকে প্রস্থান করলেন।

    ………………..

    মি. আতেল হাঁ……….করে আমার দিকে ঘুরে

    তাকালেন!!!

    ………আমার কতোক্ষনে হাসতে হাসতে

    গড়াগড়ি খাচ্ছি………..হাহাহাহাহ…….

    Rezbaul Hasan Royal

  • মরুভূমির মধ্যে বসে এক্সাম দিচ্ছি যেনো! funny joke

    মরুভূমির মধ্যে বসে এক্সাম দিচ্ছি যেনো!

    লাস্ট বেন্স! পিছেও কেউ নেই পাশেও কেউ নেই!!!

    সামনে একটা বিচ্ছু মেয়ে আছে!একটা

    জিগাইলে আর একটা কয়।

    এনাটমি ফার্স্ট পেপার এক্সাম দিচ্ছি………

    Tongue এর নার্ভ সাপ্লাই আসছে।

    সামনের বিচ্ছু টারে কইলাম……..

    -Tongue টা একটু দেখা তো!

    পিছনে ঘুরে জিহ্বা দেখালো!

    -কি রে জিহ্বা দেখাস কেন্?

    -তুই তো কইলি Tongue দেখাইতে!!!!

    -অ…………. আইচ্ছা, এই বার তাইলে কিডনি দেখা!!!

    -পারুম না! টাইম নাই!

    -অ……বুঝছি!!!

    ………………………………………………………

    কিছুক্ষণ পর…….

    -আচ্ছা তুই আজ ব্রাশ করোস নাই?

    -কেন্?

    -তোর মুখ থেকে গন্ধ আসতেছে!!!!

    মুখটা আগুনের মতো লাল করে গোঁ গোঁ

    শব্দ করতেছে আর লিখতেছে……

    আর আমি, হিহিহিহিহাহাহাহুহুহু………..

    Rezbaul Hasan Royal

  • টার্মে ফেইল করে ছাত্রী কাঁদতে কাঁদতে গেলো ফার্মাকোলজি লেকচারার স্যারের কাছে…..

    টার্মে ফেইল করে ছাত্রী কাঁদতে কাঁদতে গেলো ফার্মাকোলজি লেকচারার স্যারের কাছে…..

    ছাত্রী : স্যার আমি ফেইল করেছি?

    স্যার : কিসে ফেইল করেছিস?

    ছাত্রী : টার্ম এ…..

    স্যার : ভেড়ার মতো কাঁদতেছিস কেন্?

    আমিও তো ফেইল করেছি!

    ছাত্রী : স্যার আপনি কিসে ফেইল করেছেন???

    স্যার : এফসিপিএস ফাইনাল এ….

    …………. 😛 …………

    … Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • টিপিকেল রিবস্ যখন চামুচ………….funny joke

    টিপিকেল রিবস্ যখন চামুচ………….

    রুমমেট বড়ো ভাই থার্ড ইয়ার! খাঁটি বাংলার

    ঊর্বর মাটি দিয়ে তৈরি সেই রকম ভাল মানুষ!!!

    পরীক্ষা থাকলে প্রায়ই চা তৈরি করে

    খাওয়ান ভদ্রলোক!!!

    ……..তখন ফার্স্ট প্রফ চলছিলো আমার।এনাটমি ফার্স্ট পেপার এক্সামের আগের রাত!!

    রাত ১ টার দিকে, ভাইয়াকে বললাম চা তৈরি

    করেন তো বস্…….

    পানি গরম করে, আমাকে জিগ্গেস করলেন, চামুচ

    কই?(চায়ের চিনি গুলাবেন)

    -জানি না!

    ………………………………………………………….

    কিছুক্ষণ পর………চা দিলেন,

    চেয়ারে হেলান দিয়ে আয়েস করে চায়ের কাপে গভীর একটা চুমু দিলাম!

    -সেই হয়েছে! বস্……অসংখ্য ধন্যবাদ!

    চামুচ পাইলেন কই?

    ……………উনি কিছু না বলে একটা টিপিকেল

    রিবস্ দেখালেন!!!

    ব্যাপারটা বুঝতে না পেরে আবার চায়ে চুমুক

    দিলাম!!!

    আর ঠিক তখনি, ব্যাপারটা মাথার ওপর দিয়ে গেল!

    -অ, কি! মরা মানুষের হাড্ডি দিয়ে চায়ের

    চিনি গুলালেন?

    -সবগুলো দাঁত বের করে………. হাহাহাহা…….

    খা ব্যাটা ক্যালসিয়াম আছে……………

    -ওয়াক্ থুহ্!!!

    ………….বমি আসে না, কেন্……….. 😢

    Dr.Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • ডাক্টার মা’এর মেডিকেল পড়ুয়া মেয়ে…

    ডাক্টার মা’এর মেডিকেল পড়ুয়া মেয়ে…

    অনেকদিন পর বাসায় আসছে……..

    মেয়ে: আর খেতে পারছি না মা, পেটের মধ্যে পেন্ডিং দিয়েছে।

    মা: বাটিতে করে ফ্রিজে রেখে দে, পরে সাপ্লি দিবি!!!

    ……. 😛

    Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

Verified by MonsterInsights