এক ছেলে তার গার্লফ্রেন্ড কে নিয়ে রেস্টুরেন্ট এ গেলো…….
মেন্যু কার্ড দেখে অনেক গুলো খাবার অর্ডার করার পর পকেট এ হাত দিতেই ছেলেটি বুঝতে পারলো…অবস্থা বেশি ভালো না। কি করা যায়…….
ছেলে ঃ জানু…….তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে জানো? আহা……ঠিক যেনো রেশমের মতো চুল, হরিণীর মতো চোখ, পাখির পালকের মতো কোমল তোমার হাত….শিশির শিক্ত সবুজ ঘাসের ওপর সকালের স্নিগ্ধ রোদের মতো তোমার মুখ………
মেয়ে ঃ খুব খুশি হলো…….এবং খাওয়ার বিলটা কোনোভাবেই ছেলেটিকে দিতে দিলো না……
তারপর, তারা একটি ক্যাব ভাড়া করে অনেক্ষণ ঘুরে বেড়ালো…..
ক্যাবের মিটারে বিল দেখে ছেলেটির মাথায় আবার দুষ্টু বুদ্ধি খেলে গেলো……
ছেলে ঃ এই শুনছো?
মেয়ে ঃ হুমমম…..বলো…..
ছেলে ঃ চোখের দিকে তাকিয়ে, তোমাকে দেখে মনে হচ্ছে, তুমি পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য।
মেয়েটি চাপাবাজি বুঝতে পেরে…….
মেয়ে ঃ তাই নাকি! তাহলে আগের সাতজন কে কে ছিলো শুনি………
ছেলে ঃ কি যে বলো না, তুমি! নিচ্ছিদ্র সীমাহীন ঐ আকাশের মতো ভালোবাসি তোমাকে…….এমনকি তোমার জন্য মঙ্গল গ্রহেও যেতে পারি……
মেয়ে ঃ মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার আগে ট্যাক্সির বিলটা পে করে যাও আর আকাশের ওজন স্তরে ফুটো হয়েছে সেটা জানা আছে তো নাকি?
Author: dr.rezbaulhasanroyal@gmail.com
-
কৌতুক
-
কৌতুক
দীর্ঘদিন প্রেম করার পর….একদিন মেয়ে বলছে…
মেয়ে : আর কতোদিন এভাবে চলবে? তোমার বাসায় বলো, আমাদের বিয়ের কথা।
ছেলে : কি বলবো…..
মেয়ে : প্রত্যেকদিন আমাকে যা যা বলো….আমাকে ছাড়া তোমার ঘুম হয় না….এগুলো বলবা….
পরেরদিন…..ছেলে মন খারাপ করে মেয়েটিকে ফোন দিলো…..
ছেলে : আমার একটা চাকরি হয়েছে….
মেয়ে : ওমা তাই! কংগ্রাচুলেশন…..। খুব ভালো হয়েছে। বাসায় বলেছো আমাদের বিয়ের কথা??
ছেলে : হুমমম….
মেয়ে : কি বলেছো?
ছেলে : বললাম “” তোমাকে ছাড়া আমার ঘুম আসেনা””
মেয়ে : তারপর তোমার বাবা কি বললেন???
ছেলে : বাবা সাথে সাথে, বাসার নাইট গার্ডকে চাকরি থেকে বিদায় করে দিয়ে আমাকে সেই চাকরিটা দিয়ে দিলেন….! -
স্বামী-স্ত্রী জোকস্
স্ত্রী : মুখ বাঁকিয়ে, তুমি, আমার আত্মীয়দের একদম ভালোবাসো না।
স্বামী : কে বলেছে সুইটহার্ট? অবশ্যই ভালোবাসি। আমি তোমার শাশুড়িকে আমার শাশুড়ির চেয়ে বেশি ভালোবাসি।
স্ত্রী : ওমা! তাই? সো সুইট। লাভ ইউ…………… 😛 -
স্বামী-স্ত্রী জোকস্
স্ত্রী : এই শুনচ্ছো ….আমাদের মেয়ে মনে হয় কোন জাস্ট ফ্রেন্ড এর পাল্লায় পড়েছে…..!
স্বামী : তুমি কি করে বুঝলে?
স্ত্রী : মেয়ে যখন বাড়ি থেকে বের হয় তখন এক গাদা লিপস্টিক লাগিয়ে বের হয় আর যখন বাড়ি ফিরে আসে তখন লিপিস্টিক থাকে না। 😛
স্বামী : জাস্ট ফ্রেন্ড বলছো কেনো? বয়ফ্রেন্ড ও তো হতে পারে…..
স্ত্রী : না, না। বয়ফ্রেন্ড হবে না। সিউর এটা জাস্ট ফ্রেন্ডের কাজ।
স্বামী : তুমি এতোটা সিউর হচ্ছো কিভাবে???
স্ত্রী : শোনো, আমাদের মেয়ে বাসায় ভাত খেয়ে যায় আবার ফিরে এসেও খায়। আর তাছাড়া হাত খরচের জন্য টাকাও নেয়। সো বুঝতেই পারতেছো…….যে লিপিস্টিক খাচ্ছে সে নিশ্চই কোন জাস্ট ফ্রেন্ড….. 😛 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
ইনজেকশন দেয়ার ভয়ে এক রোগী বার বার দূরে সরে যাচ্ছিলো…..
তাই ডাক্টার সাহেব বুদ্ধি করে তাকে বললেন,
দেখুন আপনি একটু বিয়ার খেয়ে নিন, তাহলে আপনার ভয়টা কেটে যাবে আর সাহস বেড়ে যাবে……
রোগী এক বোতল বিয়ার পান করার পর…..
ডাক্টার : এবার আপনার কি সাহস বেড়েছে?
রোগী : অবশ্যই বেড়েছে। এবার দেখি কোন শালা আমারে ইনজেকশন দেয়??? ঘুসি মেরে নাক্ ফাটিয়ে দিবো……
এরপর, ডাক্টার সাহেব ভয়ে, ইনজেকশন নিয়ে দূরে সরে গেলেন…….. 😛 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
রোগী: ডাক্তার সাহেব……
ডাক্তার: জ্বি, বলুন।
রোগী: আপনি আমার মদ ছাড়াতে পারবেন?
ডাক্তার: আমি চিকিৎসক মানুষ। চেষ্টা করে দেখতে পারি…….
রোগী: থানার ওসি আমার ৫০ বোতল মদ আটকে রেখেছে। একটু যদি চেষ্টা চালান, প্লিজ…..
………. 😛 -
হলুদ সাংবাদিক
সারাজীবন হলুদ সাংবাদিকতা করে শেষ বয়সে তার ইচ্ছা হলো বিজ্ঞানী হবেন।
অনেকদিন ধরে গবেষণা করলেন এবং শেষ বয়সে এসে ডায়রিয়া হয়ে মারা গেলেন।
দাফন শেষে, সবাই উৎসুখ হয়ে ঐ সাংবাদিক কাম বিজ্ঞানীর রুমে খুঁজতে লাগলো কোন সূত্র কিংবা কিছু আবিষ্কার করেছে কি না।
টেবিলের ওপরই একটা খাম পাওয়া গেলে….যার উপরে লেখা ………. “”” ইউরেকা”””…………
এই আধুনিক স্যাটালাইটের যুগে সারা বাংলাদেশ এমন কি মুহূর্তের মধ্যে সারা বিশ্বে নিউজ হয়ে গেলো….
বিশিষ্ট সাংবাদিক ওরফে বিজ্ঞানী একটি সূত্র আবিষ্কার করেছেন। এতো ভালোমানুষ ছিলেন যে, নাম ডাক হওয়ার জন্য বেঁচে থাকতে তা প্রকাশ করেন নি। তার মৃত্যুর পর তার গবেষণার রুমে একটি খাম পাওয়া যায়
খামের ওপর লেখা…. “”” ইউরেকা”””
অর্থাৎ তিনি পেয়ে গেছেন। কি পেয়েছেন? এবার সবার সামনে সেই মূল্যবান খাম টি খুলে…সূত্রটি পড়া হবে….
সারা বিশ্ব স্তব্ধ হয়ে আছে…..পিনপতন নিরবতা….কারো মুখে কথা নেই….মিডিয়া এমন সব ইয়া বড় বড় গল্পের নায়ক বানিয়েছে যে মানুষ হ্যাঁ করে মিডিয়ার দিকে চেয়ে আছে সেই বিখ্যাত সূত্রটি দেখার জন্য………
অবশেষে খামটি খোলা হলো……..সেখানে লেখা ছিলো……..
……………..গতির চতুর্থ সূত্র……………….
“”” লুজ মোশন ক্যান নেভার বি ডান ইন স্লো মোশন!”””Dr. Rezbaul Hasan Royal
-
ডাক্টার সাহেব ছাত্র বেলায় খুব আতেল ছিলেন
ডাক্টার সাহেব ছাত্র বেলায় খুব আতেল ছিলেন। এমবিবিএস পাস করে, খুব একা হয়ে গেলেন। ভাবলেন প্রেম করবেন।
তো যাইহোক্ তার একটা বান্ধবী জুটলো তাও আবার নন্ মেডিকেল। প্রথম দেখা করতে যাবেন। কিন্তু কি করবেন, কি কথা বলবেন….
এই সব নিয়ে খুব চিন্তিত হয়ে পড়লেন।
ক্যাম্পাসের সব লাভার বয়দের কাছে পরামর্শ নিলেন।
তারপরও খুব নার্ভাস লাগছে তার। ভয়টা হলো যদি কোন কথা খুজে না পায়…….
যাইহোক্…. পরেরদিন তিনি অনেক বিষয়ে কথা বলবেন সেই প্রিপারেশন নিয়ে গেলেন, জীবনের প্রথম ডেট করতে।
দুজন রেস্টুরেন্ট এ বসে, কফি পান করছেন। ডাক্টার সাহেব ভাবছেন কি দিয়ে শুরু করবেন? তিনি ঠিক করলেন…..
ফুড নিয়ে কথা যাক……….
ডাক্টার : আচ্ছা আপনি কি শাক্ খেতে পছন্দ করেন????
মেয়ে : না।
ডাক্টার তো বিপদে পড়ে গেলেন। ভাবছিলেন শাক্ পছন্দ করলে ফাইবার কন্টেইনিং ফুড হিসেবে শাক নিয়ে একটা ছোটখাটো লেকচার দিবেন। কিন্তু মেয়ে তো সেটা পছন্দই করে না। তিনি আর কথা খুজে পাচ্ছেন না।
এরপর, অনেকক্ষণ ভেবে ঠিক করলেন….ফ্যামিলি নিয়ে কথা বলা যাক্…..
ডাক্টার : আচ্ছা আপনার কি ভাই আছে????
মেয়ে : না।
এবার তিনি পুরোপুরি ব্যালেন্স হারিয়ে ফেললেন। কি করবেন, কি করবেন……এবার শেষ বারের মতো তিনি জিজ্ঞেস করলেন…..
-> আপনার ভাই কি শাক্ খেতে পছন্দ করেন???
হাহাহাহ………….
তারপর, কোনমতে কিছু সময় কাটিয়ে তিনি মন খারাপ করে হোস্টেলে ফিরে এসে……… একটি সূত্র লিখলেন..
ভাইভা পরীক্ষা আর প্রেমের মধ্যে পার্থক্য হলো……
“”” ভাইভায় অনেক কিছু বলতে চাই কিন্তু মাথায় আসে না। আর প্রেমে অনেক কিছু মাথায় আসে কিন্তু বলতে পারি না।”””
………… 😛Dr. Rezbaul Hasan Royal
-
২০২১ সাল ডিজিটাল বাংলাদেশ
২০২১ সাল ডিজিটাল বাংলাদেশ, এক লোক
একটা রোবট কিনে আনলো যেটা বাসার কেউ
মিথ্যা কথা বললে থাপ্পড় দেয়!!!
একদিন, ঐ বাড়ির ছোট ছেলে স্কুল থেকে
দেরি করে বাড়ি ফিরলো………….
বাবা: তোর স্কুল থেকে ফিরতে এতো দেরি হলো কেন?
ছেলে: স্কুল শেষে প্রইভেট পড়তে গেছিলাম।
এই কথা শুনে রোবট এসে একটা থাপ্পড় দিল….
বাবা: সত্যিটা বলো নয়তো আর একটা খাবা।
ছেলে: বন্ধুদের সাথে সিনেমা দেখতে গেছিলাম…
রোবট আবার একটা থাপ্পড় দিল দ্বিতীয় গালে!
ছেলে এবার ভয় পেয়ে সত্যিটা বলে দিল, যে
গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরতে গেছিল!
বাবা এবার একটু ভাব নিয়ে, তোমার মতো
বয়সে গার্লফ্রেন্ড কি জিনিস আমি সেটাই বুঝতাম না!!!
এই কথা শুনে রোবট ঘুরে বাবাকে একটা থাপ্পড়
দিলো!!!
.
.
.
.
.
.
.
.
রান্না ঘর থেকে ছেলের মা চিল্লাতে চিল্লাতে আসলো আর বল্লো
……..আচ্ছা তুমি ছেলেটার সাথে কি শুরু করলে
বলোতো?
…..তোমারি তো ছেলে তাই না?
রোবট ঘুরে ছেলের মাকে একটা থাপ্পড় দিল!!!
হাহাহা………. -
মেডিকেল জোক্স
খালাতো ভাই, ডাক্টার। আমি তখন সেকেন্ড ইয়ার এ পড়ি। বাসায় গেলাম বেড়াতে। ডাক্টার ভাই ও আসলেন।
ভাবি (বুড়ির মা) তখন বুড়ির নানী বাড়ি। বুয়া রান্না করে চলে গেছেন। খেতে বসবো, দেখি সালাদ নেই।
ভাই (বুড়ির বাবা), ডাক্টার ভাইকে দেখিয়ে….
“”” তুই টমেটো কাট”” আমাকে দেখিয়ে….”””তুই পিঁযাজ-মরিচ কাট আর সরিষার তেল আন…..”””
আমরা দুজন চুপচাপ উঠে….. সালাদ করতে গেলাম।
রান্না ঘরে……ডাক্টার সাহেব বললেন…….
“”” তোর কি ধারনা, অনেক বড় ডাক্টার হবি, আর বাসায় বসগিরি করবি? বাসায় বসে পায়ের ওপর পা তুলে খাবি? চলবে না, বসগিরি সব বাইরে….”””
“মনে রাখবি, বাসা মানে তুই সেই ছোট্ট ভাই, ছোট্ট ছেলে, ছোট্ট একটা মানুষ……..”