Tag: Hospital jokes

  • এক মোটা আন্টি গেলেন ডাক্টারের চ্যাম্বারে..

    এক মোটা আন্টি গেলেন ডাক্টারের চ্যাম্বারে..

    এক মোটা আন্টি গেলেন ডাক্টারের চ্যাম্বারে….

    ডাক্টার সাহেব তাঁর এক ছাত্রকে বললেন ওনার ওয়েট টা মেপে আমাকে বলো……

    ওজন মাপা ছোট্ট মেশিনটির সামনে গিয়ে ছাত্র এবং মোটা আন্টি দুজনেই বিপদে পড়ে গেলো…….

    কারণ মেশিনে ১০০ কেজির বেশি দাগ নাই।

    বুদ্ধিমান ছাত্র ঝট্পট্ বলে ফেললো………

    “””কোন সমস্যা নেই আন্টি, আপনি এক পায়ের ওজন মাপেন, আমি ২ দিয়ে গুণ করে নিচ্ছি…”””

    ……… 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • পরীক্ষা থাকলে মেডিকেলীয় প্রেম অনেকটা ফিকে হয়ে যায়…….

    পরীক্ষা থাকলে মেডিকেলীয় প্রেম অনেকটা ফিকে হয়ে যায়…….

    সামনে পরীক্ষা থাকলে মেডিকেলীয় প্রেম অনেকটা ফিকে হয়ে যায়…….

    পরের দিন পরীক্ষা, বিকেল বেলা প্রেমিকার ফোন….

    -> হুম….বলো?

    -> এই কি করো?

    -> পড়তেছি….তুমি?

    -> বারান্দায় বসে আছি….

    -> ও…..

    -> আজ আকাশটা অনেক সুন্দর, তাই না? গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি, মৃদু হাওয়া…..উফ্…কেমন যেনো মন মাতানো আবহাওয়া!

    -> ও…..আচ্ছা!

    -> খালি আচ্ছা? কিছু তো বলো?

    -> কি বলবো?

    -> তুমি একদম রোমান্টিক না! রোমান্টিক কিছু বলো…..

    -> Sudden onset of central chest pain with severe breathlessness…. নিয়ে আসলে may be left heart failure হতে পারে!

    Sign পাবো Orthopnea, Gallop rhythm, pulsus alternus, আর Bilateral basal crepitation পাবো।
    সাথে সাথে অক্সিজেন দিবো, তারপর ইসিজি করাবো, তারপর….সিউর হয়ে সিসিইউ তে পাঠাবো…..

    -> ইমা! কি সব বলছো আবল তাবল….ধূর….

    -> দেখো, এরচেয়ে রোমান্টিক হতে পারছি না এই মুহূর্তে। কারণ, একজন রোগী মারা যাচ্ছে তাকে বাঁচানোর মতো রোমান্টিক বিষয় আর কি হতে পারে বলো??

    -> এই, বক্ বক্ বন্ধ করবে তুমি? মেজাজটা গরম করো না…..শোনো না…. বৃষ্টিতে ভিজবে???

    -> না! কোন শখ্ নেই আমার জ্বর বাধানোর! পরীক্ষা চলছে…..

    -> চলো না, প্লিজ….একটু ভিজলে কিছুই হবে না…..

    -> শোনো, তুমি বৃষ্টিতে ভেজো, ইচ্ছে মতো….. জ্বর হলে ফোন দিও ওষুধ লিখে দিবো এনে খেয়ে নিও….এখন দয়া করে ফোন রাখো…..!

    -> তুই একটা…..বিপ্ বিপ্….যা তোর পরীক্ষার সাথে প্রেম কর। আমাকে আর ফোন দিবি না।

    ব্রেকআপ…. টুত্ টুত্….

    -> হ্যালো… ধুর…পরীক্ষা শেষ হতে হতে যদি অন্য কাউকে বিয়ে না করে….তবে সরি বলে ঠিক করে নিবো….

    ………… 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • ডাক্টারের কাছে গিয়ে খুব পন্ডিতি…

    ডাক্টারের কাছে গিয়ে খুব পন্ডিতি…

    এক পাজি লোক দাঁতের ডাক্টারের কাছে গিয়ে খুব পন্ডিতি দেখাচ্ছিলো!

    ডাক্টারসাহেবের মেজাজ হট্ হলেও কিছুই বললেন না!

    উপরের পাটির যে দাঁতটা পোকায় খেয়েছিলো ঠিক সোজাসুজি তার নীচের দাঁতটা তুলে দিয়ে ৩,০০০/-টাকা ভিজিট নিয়ে বাসায় পাঠিয়ে দিলেন।

    যেহেতু অবশ করা ছিলো তাই রোগী কিছুই বুঝলেন না।

    পরের দিন, আবার দাঁতের ব্যাথায় ককিঁয়ে উঠে আয়নায় গিয়ে দেখে, ঘটনা কি? ডাক্টার সাহেব উল্টা দাঁত তুললেন কেনো?

    রেগেমেগে, ডাক্টারের চ্যাম্বারে গেলেন এবং বললেন…

    “”আমার উপরের দাঁত পোকা খেয়েছে কিন্তু আপনি নীচের দাঁত তুললেন কেনো?’””

    চটজলদি, কাজের ফাঁকে ডাক্টারসাহেব বললেন….

    “””পোকাটি, নীচের দাঁতে দাঁড়িয়ে উপরের দাঁতটি খাচ্ছিলো! তাই আগে পোকটার বসার চেয়ারটা তুলে দিছি!

    এবার টাকা জমা দিয়ে আসেন উপরের টা তুলে দিচ্ছি….””””

    ………. 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • দিনাজপুরের বিচি ছুডো…

    দিনাজপুরের বিচি ছুডো…

    ভাইয়া বললো….মিরপুর ১০ নাম্বার ফ্রুটপট্টি থেকে কিছু ভালো দেখে আম নিয়ে আয়……

    বিভিন্ন ধরনের ফলের সমাহার দেখছি….একটা দোকানে আমের দাম করছি… তার পাশেই এক লোক্ চিল্লাছে…..

    -> এই লন্, স্যার….দিনাজপুরের বিচি ছুডো….লন্ স্যার খালি তিন শ’..দিছি.. দিনাজপরের স্যার… বিচি ছুডো…………

    ঘুরে জিগাইলাম….

    ->আব্বে হালায়, কিতা কইবার লাগছো? বিচি ছুডো! মানে কিতা?

    ->হাহাহা……স্যার…..বুঝলেন না….?

    দিনাজপুরের লিচু! বিচি ছুডো…. লইয়া যান্ স্যার… খালি তিন’শ দিছি…..

    -> রাহো মিয়া! তোমার ছুডো বিচির লিচু….! আম আছে নি? ছুডো বিচি অলা?

    -> আম তো আছিলো মাগার বেইচ্চালাইছি! কাল কা আহেন……ছুডো ছুডো বিচি!

    মিশরির লাহান, মুখে দিবেন গইল্লা যাইবো গা…..আম্রুপালি আম…….
    ………….. 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • দোস্ত গিটার কিনবো চল্….

    দোস্ত গিটার কিনবো চল্….

    এক ফ্রেন্ড বললো…

    -> দোস্ত গিটার কিনবো চল্….

    -> সরি, দোস্ত….আমি যাবো না….

    -> কেন্?

    -> দেখ দোস্ত, গিটারে আমার এলার্জি আছে….

    -> মানে কি? চল্ না ইয়ার….

    -> শোন্, তোকে একটা গল্প বলি….তারপরও যদি তোর মনে হয় আমার যাওয়া উচিত…তো যাবো….

    -> বল্….

    -> শোন্, আমি যখন এইচএসসি সেকেন্ড ইয়ার এ পড়তাম তখন ফার্স্ট ইয়ার এর এক মেয়েকে আমার ভালো লাগতো….

    -> স্বাভাবিক….তারপর?

    -> অনেকদিন থেকে কথা বলার চেষ্টা করতে করতে…একদিন চান্স পেয়ে গেলাম।

    সেদিন আমাদের দুজনের লেট হয়েছিলো…আর ঐ দিকে কলেজের গেট বন্ধ করে দিয়েছে।

    আমার ইচ্ছা ছিলো বাং মারবো নয়তো ডিসিপ্লিন কমিটির স্যাররা, ধরে ইচ্ছে মতো ব্যাঙ দৌড় দেয়াবে এবং ৪০০/- ফাইন করবে।

    কিন্তু অ্যাবসেন্ট দেখালে ২৫/- ফাইন আর ছোটখাটো একটা কয্ দেখালেই পার পাওয়া যায়।

    -> আমি আমার বুদ্ধিটা সবার সাথে শেয়ার করলাম। সবাই ইম্প্রেসড্…হলো…এবং চলে গেলো…। আমিও গেলাম।

    কিন্তু মেয়েটি দাড়িয়ে থাকলো।

    সে শাস্তিও খাবে, ফাইনও দিবে।

    কি আর করার। আমিও ফিরে এসে তার সাথে জয়েন দিলাম। কেউ ছিলো না। সে আর আমি…..

    -> বাহ্ বিশাল স্যাক্রিফাইস…..!

    সে নিশ্চই খুব খুশি হয়েছিলো?

    -> না। শুধু ব্যাঙ দৌড় দেয়ার সময় আমার প্যান্ট টাইট থাকার কারনে ঠিকমতো পারতেছিলাম না, তখন সে মুচকি মুচকি হাসি দিছিলো….

    -> 😟 সো, স্যাড দোস্ত…..

    -> কিন্তু, এরপর থেকে যেদিন লেট হতো সেদিনই সে ভাগতো….

    ঐ দিন সে পরীক্ষা করতে চেয়েছিলো যে আমার দেয়া টিপস্ কাজ করে কিনা?

    -> ওহোহো….আব্ সামঝা…ইতনা গ্রেট অফার কিউ ছোড়্ দিয়া থা….! 🤔

    -> তারপর থেকে কথা হতো….প্রায়ই…… ওর গিটারের প্রতি খুব শখ্ ছিলো…..। আমার ওসবে ইন্টারেস্ট ছিলো না…..।

    তবু চাচাতো ভাইয়ের একটা তার ছেড়া গিটার ছিলো ওটা ঠিক করে ইউটিউব দেখে দেখে টুং টাং করতাম……।

    ভাবছিলাম একদিন গিটার বাজিয়ে গান গেয়ে প্রোপোজ করবো।

    -> গুড…! তাারপর?

    -> তারপর, আমার ব্যাচে একটা হ্যান্ডসাম ছেলে আসলো। বাবা কর্ণেল, ট্রান্সাফার হয়ে আসছে।

    ছেলেও মাইগ্রেশন নিয়ে আমাদের কলেজে ভর্তি হলো।

    -> তারপর?

    -> ছেলেটি ছিলো রেডিমেট গিটারিস্ট। একদিন অনুষ্ঠানে গিটার বাজিয়ে গান গাইলো….

    -> 😭….ওহ্ নো….তারপর?

    -> তারপর, ঐ! যা হয় আর কি….মেয়েটির সাথে ছেলেটির বন্ধুত্ব হলো…..!

    সে মেয়েটিকে গিটার বাজানো শেখাতো…….

    আর, আমি বাসায় এসে… ভাইয়ের ঐ আধা ভাঙ্গা গিটারটা রাগে দুঃখে পুরোপুরি ভেঙ্গে ফেললাম…….

    তারপর থেকে গিটার দেখলেই ভাঙ্গতে ইচ্ছে করে…..

    -> 😲😲😲😲
    হায়…হায়…বলিস কি বে?

    -> হুমমম…..এবার চল্ গিটার কিনতে যাবি?

    -> না,না….দোস্ত….তোর যেতে হবে না। আমি একাই যাচ্ছি……..।

    আর শোন্ এখন থেকে আর আমার রুমে পড়বো না, তোর রুমে পড়বো……কেমন?

    বুঝোস্ তো শখ্ করে টাকা জমিয়ে কিনতেছি। না জানি কবে আবার তোর গিটার দেখলে মেজাজ গরম হয়ে যায়……
    ……….. 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • ধূমপান করেন?…

    ধূমপান করেন?…

    স্যার চেস্ট এক্স-রে দেখতে দেখতে রোগীকে জিজ্ঞেস করলেন……

    ->ধূমপান করেন?

    -> আগে করতাম স্যার। এখন বাদ দিছি।

    -> কবে বাদ দিয়েছেন?

    -> বহুদিন হলো সার……..

    -> বহুদিন?

    -> হ! সার, অনেক আগে খাইতাম। ম্যালাদিন হলো বাদ দিছি।

    -> ভেরিগুড্….! কতো বছর আগে বাদ দিছেন, আইডিয়া করতে পারবেন?

    রোগী খুব চিন্তামগ্ন হয়ে হিসেব করছে………অনেক হিসেব করে মাথা নেড়ে বললো……

    -> তাও তিন-চার মাস তো হবেই সার……

    স্যার চোখ বড় বড় করে চশমার ফাঁক দিয়ে আমাদের দিকে তাকালেন……..

    আমরা সবাই হো হো করে হেসে দিলাম……. 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • Untitled post 30002

    দোমুখো মানুষগুলো মস্তিষ্ক বিকৃতজনিত রোগে ভূগে থাকেন।

    প্রত্যেকটা মানুষ তার আসেপাশে থাকা মানুষগুলোর মনোযোগ আকর্ষণ করতে চায় কিংবা সবার মধ্যমণী হতে চায়।

    কেউ বেশি চায় আবার কেউ কম চয়। যারা বেশি চায় তাদের থেকেই বেশিরভাগ মানুষ দোমুখো স্বভাবের হয়।

    আবার অনেকে নিজের অজান্তে অসুস্থতার ভান করে মনোযোগ আকর্ষণ করে…..

    এরকম আরো অনেক আছে যেমন, কেউ হয়তো কোন মজলিস এ হঠাৎ করে উদ্ভট কিছু করে বসে, কেউ বা চুপচাপ কোনায় বসে আছে….

    আর এমনও হয় যার সাথে প্রতিদিন দেখা হয় হঠাৎ করে দুই-তিন দিন তার সাথে আর দেখা নাই, কথা নাই।

    এভাবে, মানুষ মানুষের মনোযোগ আকর্ষন করে কিংবা সে নিজেই কোন মজলিস এর একচ্ছত্র অধীকারী কিংবা মধ্যমণী হতে চায়……

    এমনকি সে যেকোন একজন মানুষকে টার্গেট করে তার ভেতর আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারে……

    আমি সর্বোশেষ যে উদাহরন টা দিয়েছি….

    প্রতিদিন কথা হয়, দেখা হয়।

    সাডেনলি দুইতিনদিন দেখা নেই, কথা নেই……এই মানুষ গুলো একজনকে টার্গেট করে তার অন্তরে নাড়া দেয়….

    আর বেশির ভাগ মেয়ে এই ফাঁদে পা দেয় এবং ছেলেটির হাতের পুতুল হয়ে যেদিকে নাচায় সেদিকে নাচে।

    সবগুলোর মধ্যে গীবত করা কিংবা দোমুখো গিরি করাটা হলো সবচেয়ে বড় মানুসিক রোগ।

    এটা করে সে খুব মজা পায় এবং তার এই স্বভাব জনসম্মুখে উন্মোচন না হওয়া পর্যন্ত সে মোটামুটি সবার প্রিয় মানুষ হয়ে যায়…..

    তখন তার কছে সবার অনেক গোপন তথ্য থাকে। তাই বাধ্য হয়েও কেউ তার কিছুই করতে পারে না…..বরং তাকেই কিছুটা সমীহ করে চলে …

    ……এই রোগটা বেশিরভাগ মেয়েদের মধ্যে দেখা যায়।

    Dr. Rezbaul Hasan

  • এতোকিছুর পর কেনো এখনোনি মরে যাও…

    এতোকিছুর পর কেনো এখনোনি মরে যাও…

    MBBS ফাইনাল পরীক্ষার্থীকে এক ময়দা সুন্দরী মেসেজ দিয়েছে……

    তাদের মধ্যে কথোপোকথন…….

    -> hi…..

    -> hlw…….

    -> be a friend??

    -> তারপর?

    -> উমমমমম….খুব ভাল বন্ধু…..

    -> তারপর?

    -> একে অপরকে জানবো….

    -> তারপর?

    -> ভালো লাগলে প্রেম করবো?

    -> গুড। তারপর?

    -> বিয়ে করবো….

    -> ভেরি গুড। তারপর?

    -> সংসার করবো….বাচ্চাকাচ্চা হবে….

    -> বাহ্…সুন্দর। তারপর?

    -> তারপর….সন্তানদের পড়াশুনা করাবো…তারা বড় হবে….তাদের বিয়ে হবে….

    -> অসাম। তারপর?

    -> তুমি-আমি বুড়োবুড়ি হবো…..

    -> সো স্যাড….! তারপর?

    -> তারপর আর কি? মরে যাবো…..

    -> এতোকিছুর পর কেনো এখনোনি মরে যাও…..আমাকে পড়তে দাও সামনে এক্সাম আছে….. bye…..

    ………………. 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • বন্ধুত্বের সম্পর্ক গুলো হয়তো এমনি হয়…

    বন্ধুত্বের সম্পর্ক গুলো হয়তো এমনি হয়…

    হসপিটাল এ অন্য রোগী দেখতে এসেছেন এক মধ্যবয়সী লোক।

    পাশের বেড এ হঠাৎ করে এক পুরোনো বন্ধুকে দেখলেন স্যালাইন লাগানো।

    দেখেই লোকটি চমকে উঠে জিজ্ঞেস করলেন, আরে বন্ধু তুই অসুস্থ হয়েছিস?

    ঐ অসুস্থ বন্ধুটিও কম যান না, তিনিও সাথে সাথে উত্তর দিলেন..

    “” নাহ্! মুখে খেতে খেতে বরিং লাগছিলো তাই স্যালাইন লাগিয়ে খাচ্ছি!””

    আশেপাশে মুহূর্তেই একটি হাসির রোল পড়ে গেলো…..

    হাহাহা…..

    ……….বন্ধুত্বের সম্পর্ক গুলো হয়তো এমনি হয়………

    Dr. Rezbaul Hasan

  • ৬০ বছরের এক বৃদ্ধ ডাক্টারের চ্যাম্বারে গেলো..

    ৬০ বছরের এক বৃদ্ধ ডাক্টারের চ্যাম্বারে গেলো..

    ৬০ বছরের এক বৃদ্ধ ডাক্টারের চ্যাম্বারে গেলো।

    ডাক্টার সাহেব পরীক্ষা নীরিক্ষা করে কিছু উপদেশ দিয়ে পাঠিয়ে দিলেন।

    কয়েক দিন পর, ডাক্টার সাহেব ঐ লোকটিকে রাস্তায় একজন কম বয়সী সুন্দরী মহিলার হাত ধরে হাঁটতে দেখলেন।

    এবং তারা দুজনেই খুব হাসিখুশি ছিলো।

    আরো, কিছুদিনপর, ঐ লোকের সাথে দেখা হলে, ডাক্টার সাহেব বললেন….

    “”আমার সত্যিই খুব ভালো লাগছে এটা জেনে যে, আপনি খুব ভালো আছেন””

    বৃদ্ধ লোকটি ডাক্টার কে দেখে খুব খুশি হলো এবং ধন্যবাদ জানালো আর বললো,

    ডাক্টার সাহেব আপনি সেদিন বললেন না যে…..

    “”Get a hot mamma and be cheerful…””

    আমি আপনার উপদেশমত চলেছি আর সেজন্যই আমি ভালো আছি।

    এই কথা শুনে ডাক্টার সাহেব চোখ বড় বড় করে তাকালেন আর মাথায় হাত দিয়ে চেয়ার এ বসে পড়লেন আর বিড় বিড় করে বললেন, ওরে গাধারে গাধা……

    আমি বলেছিলাম…..

    “””you have got a heart murmur and be careful “””

    ……… 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

Verified by MonsterInsights