Tag: মেডিকেল জোক্স

  • আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে….থ্ মেরে গেলাম………

    আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে….থ্ মেরে গেলাম………

    অনেকদিন আগে একদিন মা কে ডায়াবেটিস বোঝাতে গিয়ে রিসেপ্টর বুঝিয়েছিলাম….

    ইনসুলিন নামক হরমোন কিভাবে রিসেপ্টর এর সাথে বাইন্ড করে কাজ করে…….

    যাহাহোউক, অনেক আগের কথা যেটা আমি প্রায় ভুলেই গেছি…….

    সকাল বেলা মা কে ফোন দিলাম……

    -> মা, আসসালামু-আলাইকুম….

    -> ওয়ালাইকুম আসসালাম…..

    -> কেমন আছো মা?

    -> ভালো আছি বাবা! তুই কেমন আছিস?

    -> বেশি ভালো নাই মা! দোয়া করো তো নামাজ পড়ে…..

    -> দোয়া তো সবসময় করি বাবা…..তা, এখনো ঘুম থেকে ওঠিস নাই কেনো? আজ জুম্মার দিন…না?

    -> উঠতেছি!

    -> না, না…এখনি উঠতে হবে…গোসল করে নামাজ পড়তে যা…

    -> আচ্ছা, আর একটু পর যাচ্ছি….তুমি দোয়া করো…রাখি…বাই…

    -> দেখ্ বাবা, দোয়া তো আমি সবসময় করি! কিন্তু সেটা কাজ করার জন্য রিসেপ্টর টা তো, ভালো হতে হবে…নয়তো কাজ করবে কেমনে?????

    আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে….থ্ মেরে গেলাম………

    -> আচ্ছা মা! এক্ষণি যাচ্ছি…………

    Dr. Rezbaul Hasan

  • ট্রাজেডি অফ অ্যা শর্ট গার্ল!

    ট্রাজেডি অফ অ্যা শর্ট গার্ল!

    ছেলে : হাই! মিলিমিটার, কেমন আছিস???

    মেয়ে : হ্যাল্লো! কিলোমিটার, তোর খবর কি?

    ছেলে : চ্যাম্বারে বসে আছি! কি করোস?

    মেয়ে : হার্টবিট মাপছি!

    ছেলে : ও, তোর চ্যাম্বারে রোগী আসছে তাহলে?

    মেয়ে : না! তোর দুলাভাই আসছে! তারে জাড়ায়ে ধরেছি! হার্টবিট শোনা যাচ্ছে…….

    ট্রাজেডি অফ অ্যা শর্ট গার্ল! বাট্ দে আর সো কিউট এন্ড সুইট অলসো……

    Dr. Rezbaul Hasan

  • এক ফ্রেন্ড এ্যাকসিডেন্ট করে সোজা হসপিটাল..

    এক ফ্রেন্ড এ্যাকসিডেন্ট করে সোজা হসপিটাল..

    এক ফ্রেন্ড এ্যাকসিডেন্ট করে সোজা হসপিটাল।
    আল্লাহর রহমতে ভালোই আছে সে! হসপিটাল থেকে বের হতে গিয়ে বললাম…..
    -> দোস্ত! আমাদের কিছু দান ক্ষয়রাত করা উচিত! যাতে আল্লাহর রহমতে একরম দুর্ঘটাগুলো জীবনে আর না আসে…..!

    এবার মতো ভলোয় ভালোয় বেঁচে গেলি…! এর চেয়ে বড়ো কিছু ও তো হতে পারতো????

    -> কয় টাকা দিবি???

    -> বলা যাবে না! কারণ দান করতে হয় এমনভাবে যাতে ডান হাত দিয়ে দিলে বাম হাত যেনো তা বুঝতে না পারে!

    -> ও….দে তাহলে আমার পকেটে ঢুকায়ে কতো দিবি!

    -> মানে কি???? তোরে দিমু কেন??? গরীব অসহায়কে দিবো!

    -> তাহলে তো! আমি দ্যা রাইট পারসন!!!

    -> বেশি কথা বলোস কেন্???
    ফাইজলামি করবি না! নে কিছু টাকা বের কর! আমার কাছে কিছু আছে! হসপিটালের সামনে কাউকে পাইলে দিয়া দিমু…..

    দুজনে কিছু টাকা হাতে মুড়িয়ে নিলাম! রাতের বেলা! হসপিটাল গেইট এর সামনে পিছন থেকে দেখতে পাচ্ছি এক অসহায় আন্টিকে! ময়লা কাপড়! মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছেন।

    কাছে গিয়ে ডাক্ দিলাম..

    -> এই যে শুনছেন?মহিলা পিছনে ঘুরে…… “”””ইয়েস!””””
    আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে দাঁড়িয়ে আছি!ভদ্রমহিলা Samsung galaxy S7 এ নাম্বার পিটে ডায়াল করতে করতে বললেন…

    “””হু আর ইউ সান???? হোয়াট ডু ইউ ওয়ান্ট???””

    জিহ্বায় কামড় দিয়ে…… ->পারডন মি ম্যাম! আমি আমার আন্টিকে খুজে পাচ্ছি না!! 😛

    পিছনে না তাকিয়ে দিলাম দৌড়।

    রাস্তার সোডিয়াম লাইটের মায়রে বাপ্।

    এই পচা লাইট টার নীচে সব কাপড়ের রং এতো বাজে দেখায় যে কেনো, আজও বুঝতে পারলাম না!!! 😢

    Dr. Rezbaul Hasan

  • তুই কি কইলি হারামি…

    তুই কি কইলি হারামি…

    হোস্টেল এ একদিন চাইনিজ খাওয়ার বুদ্ধি করলাম!!!!

    চারজন রুমমেট এর কারো না কারো গোপন কিছু অবশ্যই আছে!!! তাদের কে ভড়কে দিয়ে চাইনিজ খাওয়ানোর জন্য বাধ্য করতে হবে…..
    শুরু হলো প্রথম জনকে দিয়ে……..


    :দেখো আমি কিন্তু সব জানি!!!
    প্রথমজনের থেকে উত্তর এলো……
    “””হাহাহা…… ভাই, কি যে বলেন!!!! ওসব কিছু না! এমনি একটু কথা বলি, আর কি!!!”””””

    নাহ্, হলো না!!! এর ব্যাপারটা হয়তো গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়!!!!

    দ্বিতীয় জনকে ট্রাই করা যাক্……
    : দেখ্ আমি কিন্তু সব জানি!!!
    “””””ভাই, শেষ পর্যন্ত দেখেই ফেললেন????”””””
    : কি দেখলাম????
    -> আপনি কিসের কথা বলছেন????
    : হাহাহা……. ধরা খেয়ে গেলুম!!!
    ( আর রুমমেট ও তার গোপন বিষয়টা চেপে গেলো……….)

    লাস্ট ট্রাই! আর একজন আছে………..

    সন্ধ্যার দিকে রুমে আসলো…..
    :দেখো ভাই, আমি কিন্তু সব জানি!!!!
    -> ওহ্! সরি ভাই! ভুল হয়ে গেছে…….
    :না, না….সরি বললে চলবে না!!! আজ রাতে চাইনিজ খাওতে হবে…….
    -> আচ্ছা, ভাই…..চলেন…….

    ( মনে মনে খুশি হলাম যে, একজনকে মুরগি বানাতে পারলাম শেষ পর্যন্ত!!! খাওয়ার পর, বলে দিবো….দারুন মজা হবে)
    খাওয়াশেষে বিল দিলো!!! খুব ভালো ছেলে……

    কোনকিছুই তো জানি না!!!হাড়কিপ্টা হঠাৎ ভয় পেয়ে খাওয়াতে রাজি হয়ে গেলো…… তাই ভাবলাম ওর পুরোপুরি লস্ হয়ে যাচ্ছে, ড্রিংস টা বরং আমার তরফ থেকে দিয়ে দেই……..
    দুটো কোকের ক্যান নিয়ে হাঁটছি……

    -> ভাই, আমি তো ভয়ে ছিলাম!!বাট্ আপনি জেনে গেছেন, তাই ভালো লাগছে!!! তবে জিনিসটা আপনি ১২০০ টাকা দিয়েই পাবেন!!! আমার পরিচিত দোকান আছে!!

    : কোন্ বিষয়টা বলো তো????

    -> কেন্ ভাই, আপনি দেখেন নাই???? সকাল বেলা আপনার ল্যাপ্টপের চার্জার টা পুড়ে ফেললাম……….

    : তুই কি কইলি হারামি… ………..!!!!

    Dr. Rezbaul hasan

  • মা, তোমার কি মনে আছে নেপোলিয়ন এর কথা????

    মা, তোমার কি মনে আছে নেপোলিয়ন এর কথা????

    মা, তোমার কি মনে আছে নেপোলিয়ন এর কথা????
    “””Give me an Educated mother, I will give you an Educated nation “””
    মানে হইলো গিয়া,”””” আমাকে একটা শিক্ষিত মা দাও আমি একটা শিক্ষিত জাতি দিবো””””………..
    -> হ্যাঁ, মনে আছে……তার কি হয়েছে!
    ->nothing, তবে, নেপোলিয়ন এর ঐ উক্তিটার আপডেট ভার্সন বের হইছে………
    “””Give me an wife, I will give you some grandsons “””‘……
    বুঝলা????
    -> না!
    -> হ! অহন তো বুঝবা না!!! খাঁটি বাংলায় হলো গিয়া, “””তুমি আমারে বিয়া করায়ে দাও আমি তোমারে অনেকগুলা নাতি-নাতনী দিমু”””…….

    Dr. Rezbaul Hasan

  • “””আমার সিএনজি করে দেন!””””

    “””আমার সিএনজি করে দেন!””””

    ডাক্টার রোগীকে বললেন, আপনার ইসিজি করতে হবে! তিন তলায় জান!

    রোগী তিন তলায় উঠে ভুলেই গেলো ডাক্টার তাকে কি করাতে বলেছেন!!!

    তখন রোগী নার্স কে কাচুমাচু করে বললো…..

    “””আমার সিএনজি করে দেন!””””

    Dr. Rezbaul Hasan

  • ছাত্রী : ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে “” জ্বি স্যার””..

    ছাত্রী : ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে “” জ্বি স্যার””..

    জনৈক ছাত্রী….মাইক্রোবায়োলোজি আইটেম দিচ্ছে…

    স্যার : বলো…..
    এ্যাপ্রণ, গ্লাভস্, বেড শীট্,ওটি রুম,ওটি যন্ত্রপাতি কিভাবে ডিস-ইনফেক্ট করবা? একটা একটা করে বলো…..

    ছাত্রী : স্যার হট্ এ্যায়ার ওভেন এ দিবো…..

    স্যার : রিয়েলি???

    ছাত্রী : জ্বি স্যার (সো কনফিডেন্ট)

    স্যার : ওটি রুমটা কি দিয়ে করবি?

    ছাত্রী : হট্ এ্যায়ার ওভেন এ দিবো স্যার…..

    স্যার : দে দে….সব ঐ হট্ এ্যায়ার ওভেন এ ঢুকায়ে দে! পুরো হসপিটাল টা মাথায় করে এনে ঢুকায়ে দে! তোর হোস্টেল টাও ঢুকায়ে দে…..! কালকে থেকে তুইও ঢুকে বসে থাকিস! ঠিক আছে….?

    ছাত্রী : ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে “” জ্বি স্যার””…..

    Dr. Rezbaul Hasan

  • শালা বুইঢ্যা হালা..হে,হে,হে!

    শালা বুইঢ্যা হালা..হে,হে,হে!

    সকাল বেলা একটা টিং টিংগে লম্বা চিকন জাত নিমের গাছ হালাতে খুব কষ্ট হচ্ছিল!!!

    খুব সুন্দর একটা ডাল দেখতে পাচ্ছি মেসওয়াক তৈরি করার জন্য, কিন্তু হালাতে পারছি না!!!
    অনেক কষ্টে গাছের মাথাটা হেলিয়ে আনলাম!

    যেই না ভাংতে যাব ডালটা আর অমনি গাছটা গেল ভেংগে!!

    ধাম্ করে গাছটা বুকের ওপর নিয়ে মাটিতে পড়ে গেলাম!!!

    পাতাগুলো সব মুখ মাথা ঢেকে দিল!!! মাথাটা ঝিম্ ঝিম্ করতে লাগলো!!!

    শুনতে পেলাম কে জানি ছুটে আসছে আমার দিকে!!

    ভাবলাম ভাল মানুষ সাহায্য করতে আসছে!!! তাই শুয়েই রইলাম! কষ্ট করে যখন আসতেছে তবে উনি ই আমাকে টেনে তুলুক!!!
    ওমা সে কি ব্যাটা কাছে এসে সবচেয়ে ভাল ডালটা ভেংগে নিয়ে মেসওয়াক বানাচ্ছে!!!

    আমি রাগে দু:খ্যে, বিরক্ত হয়ে হাত দিয়ে পাতা গুলা সরায়ে একটা ভয়ংকর লুক দিলাম!!!

    আধাপাকা চাপ দাড়ি, যর্দা দিয়ে পান খেয়ে মুখটা বানাইছে লোহিত সাগর!!! আমার দিকে হাসি মুখে তাকিয়ে………….
    -হে,হে,হে,…….বাবা ব্যাথা পাইছো?

    পিত্তি জ্বলা কথা শুনে মেজাজ টা গেল সেই রকম গরম হয়ে…..

    -হে,হে,হে….না!!…মজা পাইতাছি! আফনে এক কাজ করেন ঐ যে ছোট গাছ টা দেখতেছেন না? ঐ টা ধইরা ঝুইল্লা পড়েন!
    শালা বুইঢ্যা হালা…………..হে,হে,হে….

    Dr. Rezbaul Hasan

  • এক লোক ডাক্তারের চ্যাম্বারে গেলেন…..

    এক লোক ডাক্তারের চ্যাম্বারে গেলেন…..

    এক লোক ডাক্তারের চ্যাম্বারে গেলেন…..

    -> ডাক্তার সাহেব, আমি কিছুই করতে পারছি না। কোন কাজ করতে পারছি না। খালি শুয়ে থাকি। মন ভালো থাকে না। এক কথায়………কিছুই বুঝতেছি না। আমার বউ ও এব্যাপারে খুব পেরেশান। আমার কি কোনো বড় রোগ হলো না তো?

    -> ডাক্তার সাহেব মন দিয়ে সব কথা শুনলেন, কিছু পরীক্ষা নীরিক্ষা করলেন। সব কিছু যাচাই করে, ডাক্তার সাহেব শুরু করলেন…..well, I’m going to tell you that….

    রোগী…..ডাক্তার সাহেব কে থামিয়ে দিয়ে বললেন…..প্লিজ স্যার….সহজ করে বলুন। একদম সহজ করে…..

    ডাক্তার ঃ সোজা বাংলায়, আপনার কিছুই হয়নি, আপনি একটা অলস মানুষ। চরম অলস!

    রোগী হতাশ হয়ে………”””স্যার এবার মেডিকেল টার্ম এ কিছু একটা বলেন যেটা আমি আমার বউ কে বলতে পারবো”””……..🤣🤣🤣🤣🤣

    Dr. Rezbaul Hasan Royal

  • বউ আবার নন্ মেডিকেল..

    বউ আবার নন্ মেডিকেল..

    ডাক্টার বাবু নতুন নতুন বিয়ে করেছেন। বউ আবার নন্ মেডিকেল।

    একদিন শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে গেলেন।

    ভেবেছিলেন খেয়েদেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়বেন। কিন্তু তা আর হলো না। অবশ্য এরকমটি তার প্রায় হয়। ছাত্র কাল থেকে। তাই মাঝে মাঝে clonazepam 0•5 (ঘুমের ওষুধ) খেতে হয়।

    যাইহোক্ বেড এ কিছুক্ষণ গড়াগড়ি করে কোন লাভ হচ্ছে না দেখে, বউকে ডেকে বললেন ঘরে দেখতো ক্লোনাজিপাম, ডায়াজিপাম, হিস্টাসিন, ডেসলর জাতীয় কোন ওষুধ আছে কিনা?

    বউ অনেক খোঁজাখুঁজি করে বললেন, নাহ্ ওসব কিছু নাই।

    ঠিক্ আছে, বাইরে যদি পরিচিত কেউ থাকে তবে তাকে ফোন করে একটা ক্লোনাজেপাম ০•৫ আনতে বলো।

    বউ ওদিকে ফোন দিচ্ছেন। আর ডাক্টার বাবু একটা বই খুলে শুয়ে শুয়ে পড়তে লাগলেন।

    পড়তে পড়তে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছেন নিজেও জানেন না।

    হঠাৎ ডাকাডাকি কানে আসলো। এই শুনছো?……সাথে ধাক্কাও অনুভব করলেন। ওমনি সোনার টুকরো ঘুম খানি পালিয়ে গেলো।

    …..ঘুম জড়িত কন্ঠে…..”””কি হয়েছে???”””

    বউ….আরে, তুমি না ওষুধ আনতে বলেছিলে? আনছে তো। ওষুধটা খেয়ে ঘুমাও।

    ………..ওরে, গাধারে। ওটা ঘুমের ওষুধ। আর আমি কি করতেছিলাম?

    বউ….তখন জিহ্বায় কামড় দিয়ে মাথায় হাত। হাহাহা…..

    Rezbaul Hasan Royal

Verified by MonsterInsights