এক মহিলা ডাক্তারের কাছে গেলেন…..
“ডাক্তার সাহেব, আমি আমার ওজন নিয়ে চিন্তিত নই। কিন্ত হাইট টা নিয়ে একটু ঝামেলার মধ্যে আছি।
ডাক্তার : কি রকম ঝামেলা?
মহিলা : আসলে আমি বিএমআই করে দেখলাম যে, ওজন অনুযায়ী আমার হাইট ১০ ফুট ৯ ইঞ্চ হওয়ার কথা ছিলো……….এখন কি করা যায় বলুন তো! ওজন অনুযায়ী হাইট বাড়ানোর কোনো পদ্ধতি আছে কি?
ডাক্তার সাহেবের মাথা ঘুরতে শুর করলো……… 😛
Tag: মেডিকেল জোক্স
-
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
-
মেডিকেল জোক্স
স্যারের চ্যাম্বারে ঢুকবো, সিরিয়াল নিয়ে বসে আছি। ফোনটা বের করে একটা ছেলে কে বললাম, ভাই একটা ছবি তুলে দেন তো। সুন্দর করে তুলবেন।
ছেলেটি কয়েক সেকেন্ড তাকিয়ে থেকে বললো…””আমারে দেখে কি আপনার ফটোগ্রাফার মনে হয়??””
কিছুই বুঝলাম না, ভ্যাবাচেকা খেয়ে বললাম….ইয়েস…
হঠাৎ করে সিরিয়াস মুড অফ করে হাত বাড়িয়ে দিলো….। “ভাই আপনার পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা খুব ভালো। আমার আম্মা-আব্বায় এইটা মানতেই চায় না। আমি ফটোগ্রাফার হতে চাই। ওনারা চায় আমি ডাক্তার হই।
আমি মনে করি একজন ডাক্তারের চেয়ে একজন ফটোগ্রাফারের ইনকাম ও সম্মান কম না। আপনি কি মনে করেন?”
“আমিও তাই মনে করি!”
“ভাই আপনি খুব বুদ্ধিমান মানুষ। তা যাই হোক্ আপনি কি করেন?”
“” আমি ডাক্তারী পড়ি!”
শুনেই জিহ্বায় কামড় দিয়ে ফোনটা ফিরিয়ে দিলো।
…………..
বিঃদ্রঃ
আমার এক ফ্রেন্ড ঘন্টায় ২০-৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত নেয় ছবি তুলে দিয়ে। এছাড়াও তার গার্লফ্রেন্ডের অভাব নাই। এবং তারা সবাই তাকে খুব ভালোবাসে এবং বাইকের পিছে চিপকায়ে বসে আর আদর সোহাগ করে “ভাইয়া, জানু, পাখি, বেবি…..বাবু ইত্যাদি নামে ডেকে সম্মানও করে।
অপর দিকে, আমার দেশের ৮০% এরও বেশি মানুষ যারা নিজেকে শিক্ষিত দাবি করে তাদেরকে ডাক্তার দের ” কসাই” বলে ডাকতে শুনেছি।
আর দিনে ১৫ থেকে ১৬ ঘন্টা ডিউটি করে মাসে ১৫ হাজার টাকা বেতন তুলতে দেখেছি।…………………..
…………ভেরি স্যাড। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো, এ পেশায় কেউ আসতেই চাইবে না। ইটস্ রিয়েলি স্যাড…..!
……………… 😢 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
এক লোক অনেক পেরেশান হয়ে, একজন মেডিসিন স্পেশালিস্ট ডাক্তারের কাছে ছুটে গেলেন। সবকিছু শুনে তিনি ঐ লোককে Referred করলেন একজন psychiatrist এর কাছে।
লোকটি psychiatrist এর চ্যাম্বারে ঢুকে……
-> ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান।
-> কি হয়েছে আপনার?
-> রাতে ঠিকমত ঘুমাতে পারি না। শুয়ে পড়লে মনে হয় খাটের নিচে কেউ লুকিয়ে আছে। আবার খাটের নিচে শুয়ে পড়লে মনে হয় খাটের ওপর কেউ শুয়ে আছে। কি যে বলবো ডাক্তার সাহেব। খাটের ওপর- নীচে করতেই সারা রাত কেটে যায়। একদম ঘুমাতে পারি না। আমি মনে হয় পাগল হয়ে যাচ্ছি।
-> হুমমম……। এই সমস্যাটা কি আপনি একা থাকলে হয় নাকি আশে- পাশে মানুষজন থাকলেও হয়।
-> একা থাকলে হয় স্যার….! পাশে কেউ থকলে হয় না।
-> আচ্ছা শুনেন, আপনার closed phobia আছে। এটা একটা Anxiety Disorder. এটা একবারে ভালো হবে না। Gradually ভালো হবে। এর জন্য Self-exposure থেরাপি নিতে হবে। সাথে আমি কিছু ওষুধ দিচ্ছি, সেগুলো চালিয়ে যাবেন। আর প্রতি সপ্তাহে দুইদিন ভিজিট করবেন।
-> লোকটি চলে যাওয়ার পরে আর কোনদিন আসেনি……
হঠাৎ একদিন ডাক্তার সাহেব এর সাথে দেখা হলে…লোকটি বললো….স্যার আমাকে চিনতে পারছেন?
-> আপনি তো আর চ্যাম্বারে আসলেন না। সুস্থ হয়েছেন।
-> জ্বি স্যার। মাত্র ৫০ টাকা খরচ করেছি। এখন রাতে ভালো ঘুম হয়।
ডাক্তার সাহেব অবাক হয়ে,
-> বলেন কি? সেটা কি করে সম্ভব হলো?
-> স্যার, আমার বাসার ওপর তলায় একজন অর্থপেডিক সার্জন থাকেন। তাঁর পরামর্শে একজন কাঠ মিস্ত্রী ডেকে খাটের পায়া চারখানা কেটে ফেলে দিয়েছি……. এখন আর ভুতের হয় নাই স্যার…….
………… 😛 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
এক সাংবাদিক,
ডাক্তারের কাছে গিয়ে দেখল,
চেম্বারের দরজায় লেখা আছে,
‘প্রথমবার ৫০০ টাকা, এরপর ৩০০ টাকা।’
২০০ টাকা বাঁচাতে সে মনে মনে একটা বুদ্ধি আঁটল।
ডাক্তারের রুমে ঢুকেই বলল, ‘ডাক্তার সাহেব,
আবার এলাম। আমার অসুখ তো ভালো হলো না।’
ডাক্তার সাহেব মনোযোগ
দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করলেন।
তারপর বললেন, ‘আগে যে ওষুধগুলো দিয়েছিলাম,
সেগুলোই চলবে……… 😛 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
একজন দাঁতের ডাক্তার দাঁত তুলতে তুলতে রোগীকে বললো, দেখুন এ্যানেস্থেসিয়া দিয়েছি, আপনি ব্যাথা পাচ্ছেন না। কিন্তু দয়া করে আমার জন্য একটু জোরে জোরে চিল্লানি দেন প্লিজ।
রোগী অবাক হয়ে….কি বলছেন স্যার…? চিল্লাবো কেনো??
ডাক্তার : বাইরে অনেক রোগী সিরিয়াল দিয়েছে। কিন্তু আর বিকেল চারটায় খেলা আছে। আমি খেলাটা মিস করতে চাই না। আপনি জোরে জোরে চিল্লানি দেন। কিছু রোগী ভয়ে ভেগে যাবে…তাহলে আমিও চারটার সময় ফ্রী হয়ে যাবো…… 😛 -
ডাক্তার জোক্স
মেডিসিন ফাইনাল ভাইভা দিয়ে, একটি ছেলে হোটেল এ খাওয়ার জন্য গেলো।
ওয়েটার ভাত দিয়ে পাশে দাড়িয়ে আছে “” তরকারী কি দিবো ভাই?””
ছেলেটি হ্যাঁ করে ওয়েটারের মুখের দিকে কিচ্ছুক্ষণ চেয়ে থেকে বললো…..কি খাবো! কি যেনো ঐ টার নাম?
-> কোনটা ভাই?
-> আরে ঐ যে সামনে রাখা!
-> ভাই, সামনে তো সব তরকারী রাখা আছে!
“”” আরে দুর!…… ডিমের মা কে নিয়ে আয়, যাহ্!””” -
ডাক্তার জোক্স
ডাক্তার বড় ভাইয়ের মিডিয়ায় কাজ করার খুব শখ ছিলো। সমস্যাটা হলো, পড়তে পড়তে ভাইয়ার মাথায় কোন চুল ছিলো না। ভাইয়া তো স্টেডিয়াম টাইপ মাথা নিয়ে খুব বিপদে পড়লেন।
অনেকদিনপর, খুব খুশি হয়ে জানালেন….তিনি খুব ভালো একটা তেল কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ার অফার পেয়েছেন। আর আজকে কোম্পানির ডিরেক্টরের কাছে যাবেন ডিল সাইন করতে। আমিও খুব খুশি হলাম।
কিন্তু পরে শুনলাম তিনি ডিলটা সাইন করেন নাই। ব্যাপারটা খুব অবাক করলো আমাকে।
জিজ্ঞেস করলাম ঘটনা কি? সাইন করলেন না কেনো?
->আর বলিশ না। ওরা বললো আমাকে দিয়ে এ্যাড এবং বিলবোর্ড তৈরি করবে…
-> হ্যাঁ ভালো কথা তাতে কি হয়েছে?….
-> আরে শোন্ আগে। বিল বোর্ডে কি লেখা থাকবে জানিস?
-> কি?
-> প্রথমে আমার বড় একটা ছবি আর তার নিচে বড় বড় করে লেখা থাকবে
“””””‘” নকল তেল হতে সাবধান!!!!”””””””
………………….. 😛 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
একজন লোক ডাক্তারের চ্যাম্বারে আসলেন।
ডাক্তার সাহেব….
-> আপনার সমস্যার কথা বলুন…
-> ডাক্তার সাহেব, আর বলবেন না। আমি কোন কাজ করতে পারি না, বাজার করতে পারি না, শপিং এ যেতে পারি না, এমনকি নিজের বেড টাও ঝাড়ু দিতে পারি না। এসব নিয়ে বউ শুধু বকাঝকা করে। একটু হাঁটলেই হাফিয়ে যাই। অফিসে যেতে পারি না। সারাদিন খালি শুয়ে শুয়ে থাকি। আমার মনে হয় আমার বড় ধরনের কোন ওষুখ হয়েছে। দয়া করে আমাকে ভালো করে দিন প্লিজ….
ডাক্তার সাহেব অনেক্ক্ষণ ধরে পরীক্ষা -নীরিক্ষা করলেন…কিন্তু কোনরকম সমস্যা খুঁজে পেলেন না।
এবার রোগী বলছেন, “”ডাক্তার সাহেব, অনেক পরীক্ষা নীরিক্ষা তো করলেন, দয়া করে সোজা বাংলায় একটু বুঝিয়ে দেন তো আমার কি হয়েছে?””
ডাক্তার : সোজা এবং খাঁটি বাংলায় হলো, আপনার কিছুই হয়নি। আপনি একটা জন্মগত অলস মানুষ।
লোকটি একটু চিন্তা করে বললো….আচ্ছা বুঝলাম। এবার তাহলে ডাক্তারি ভাষায় আমার এই রোগটির এমন কিছু কঠিন কঠিন শব্দ বলে দেন যাতে সেটা আমি আমার বউ কে বলতে পারি, আর সে অর্থ বুঝতে না পারে।
……… -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
৬০ বছরের এক বৃদ্ধ ডাক্টারের চ্যাম্বারে গেলো।
ডাক্টার সাহেব পরীক্ষা নীরিক্ষা করে কিছু উপদেশ দিয়ে পাঠিয়ে দিলেন।
কয়েক দিন পর, ডাক্টার সাহেব ঐ লোকটিকে রাস্তায় একজন কম বয়সী সুন্দরী মহিলার হাত ধরে হাঁটতে দেখলেন। এবং তারা দুজনেই খুব হাসিখুশি ছিলো।
আরো, কিছুদিনপর, ঐ লোকের সাথে দেখা হলে, ডাক্টার সাহেব বললেন….””আমার সত্যিই খুব ভালো লাগছে এটা জেনে যে, আপনি খুব ভালো আছেন””
বৃদ্ধ লোকটি ডাক্টার কে দেখে খুব খুশি হলো এবং ধন্যবাদ জানালো আর বললো, ডাক্টার সাহেব আপনি সেদিন বললেন না যে “”Get a hot mamma and be cheerful…””
আমি আপনার উপদেশমত চলেছি আর সেজন্যই আমি ভালো আছি।
এই কথা শুনে ডাক্টার সাহেব চোখ বড় বড় করে তাকালেন আর মাথায় হাত দিয়ে চেয়ার এ বসে পড়লেন আর বিড় বিড় করে বললেন, ওরে গাধারে গাধা……
আমি বলেছিলাম “””you have got a heart murmur and be careful “” -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
এক লোক মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়ে হসপিটাল এ ভার্তি হলো……
হিস্ট্রি নেয়ার সময় ডাক্টার সাহেব জিজ্ঞেস করছেন…
ডাক্টার : আপনার নাম কি?
রোগী : আক্কাস আলী…
ডাক্টার : বয়স কত?
রোগী : ৩০ বছর
ডাক্টার : বিয়ে করেছেন?
রোগী : না, না…স্যার গাড়ি অ্যাক্সিডেন্ট করেছিলাম। তাই মাথা ফেটে গেছে…….
………….. 😛