Tag: মেডিকেল কলেজ কৌতুক

  • funny jokes

    Outdoor এ patients এর variety দেখতে দেখতে ডাক্তারদের patience ধরে রাখা মুশকিল হয়ে যায়….

    প্রতিদিন-ই অনেক ছোট খাটো হাসির রোল পড়ে যায়…..তবে আজকের ব্যাপারটা ছিলো সবচেয়ে মজার……

    রোগী : স্যার জ্বরের চোটে মাথা তুলতে পারি না….

    -> কবে থেকে জ্বর?

    -> ৩-৪ দিন থেকে স্যার….

    -> জ্বর টা কতো? মাপছিলেন?

    -> জ্বি স্যার….কম করে হলেও ১৫০ থেকে ২০০ হবে স্যার…

    ……স্যার অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন…! আমার মাথায় হাত….

    স্যার হালকা ধমক দিয়ে বললেন….এই মিয়া, প্রেসার কুকারে ঢুকে জ্বর মাপছিলেন নাকি??

    স্টাফরা সবাই হো হো করে হেসে দিলো……কিন্তু রোগী অনড়। না স্যার…. ১৫০ নিচে নামে না স্যার… বিশ্বাস করেন!

    নাহ্….ধর্য্য কুলায় না। স্যার হিস্ট্রি নিয়ে ওষুধ লিখে দিলেন।

    আর….যাওয়ার সময় বলে দিলেন….এরপর ১৫০ ডিগ্রির বেশি জ্বর আসলে ডিপ ফ্রিজে ঢুকে বসে থাকবেন।……. 😛

    Rezbaul Hasan Royal

  • একজন লোক ডাক্তারের চ্যাম্বারে আসলেন। funny joke..

    একজন লোক ডাক্তারের চ্যাম্বারে আসলেন।

    ডাক্তার সাহেব….

    -> আপনার সমস্যার কথা বলুন…

    -> ডাক্তার সাহেব, আর বলবেন না। আমি কোন কাজ করতে পারি না, বাজার করতে পারি না, শপিং এ যেতে পারি না, এমনকি নিজের বেড টাও ঝাড়ু দিতে পারি না। এসব নিয়ে বউ শুধু বকাঝকা করে। একটু হাঁটলেই হাফিয়ে যাই। অফিসে যেতে পারি না। সারাদিন খালি শুয়ে শুয়ে থাকি। আমার মনে হয় আমার বড় ধরনের কোন ওষুখ হয়েছে। দয়া করে আমাকে ভালো করে দিন প্লিজ….

    ডাক্তার সাহেব অনেক্ক্ষণ ধরে পরীক্ষা -নীরিক্ষা করলেন…কিন্তু কোনরকম সমস্যা খুঁজে পেলেন না।

    এবার রোগী বলছেন, “”ডাক্তার সাহেব, অনেক পরীক্ষা নীরিক্ষা তো করলেন, দয়া করে সোজা বাংলায় একটু বুঝিয়ে দেন তো আমার কি হয়েছে?””

    ডাক্তার : সোজা এবং খাঁটি বাংলায় হলো, আপনার কিছুই হয়নি। আপনি একটা জন্মগত অলস মানুষ।

    লোকটি একটু চিন্তা করে বললো….আচ্ছা বুঝলাম। এবার তাহলে ডাক্তারি ভাষায় আমার এই রোগটির এমন কিছু কঠিন কঠিন শব্দ বলে দেন যাতে সেটা আমি আমার বউ কে বলতে পারি, আর সে অর্থ বুঝতে না পারে।

    ……… 😛

    Rezbaul Hasan Royal

  • কিভাবে চিনবেন? একজন জেনারেল ফিজিশিয়ান, একজন প্যাথোলোজিস্ট আর একজন সার্জন কে??? funny joke

    কিভাবে চিনবেন? একজন জেনারেল ফিজিশিয়ান, একজন প্যাথোলোজিস্ট আর একজন সার্জন কে???

    চলুন একটা গল্প বলি…..

    একদিন তিনজন ডাক্তার বন্দুক নিয়ে পাখি শিকারের উদ্দেশ্যে নদীর ধার দিয়ে হাঁছিলেন আর গল্প করছিলেন।

    হঠাৎ অনেক দুরে থেকে একটা কিছু চোখে পড়লো তাঁদের।

    তখন ১ম জন বললেন, “পানিতে সাঁতার কাটছে, পাখা আছে, হাঁসের মতো দেখতে। তাই আমার মনে হয় ওটা একটা হাসঁই হবে।”

    যাইহোক, এই বলে উনি গুলি করলেন। কিন্তু মিস করে ফেললেন।

    আবার হাঁটতে হাঁটতে দূরে পানিতে কিছু একটা দেখলেন…..

    এবার ২য় জন বললেন, “প্যাঁক, প্যাঁক শব্দ করে, পা দুটো হলুদ, সাদা পাখা…এটা অবশ্যই একটা সাদা হাঁস হবে।” এই বলে তিনি গুলি করলেন কিন্তু মিস্ হলো।

    তারপর আবার হাঁটতে থাকলেন……

    কিছুক্ষণপর, আবার দূর থেকে নদীতে কিছু একটা দেখতে পেলেন….

    তখন, ৩য় জন কোন কথা না বলে, বন্দুক বের করে ঠাশ্ ঠাশ্ করে দুটো গুলি করলেন এবং সেটা ঠিক জায়গায় আঘাত করলো। তখন ৩য় জন একটা তুড়ি মেরে ২য় জন কে বললেন, “”জান দেখে আসেন ওটা হাঁস কিনা?””

    …….এবার আপনাদের কাছে প্রশ্ন হলো…

    বলতে হবে, কে জেনারেল ফিজিশিয়ান? কে প্যাথোলোজিস্ট আর কে সার্জন??

    ……. 😛

    Rezbaul Hasan Royal

  • এক লোক মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়ে হসপিটাল এ ভার্তি হলো……funny joke

    এক লোক মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়ে হসপিটাল এ ভার্তি হলো……

    হিস্ট্রি নেয়ার সময় ডাক্টার সাহেব জিজ্ঞেস করছেন…

    ডাক্টার : আপনার নাম কি?

    রোগী : আক্কাস আলী…

    ডাক্টার : বয়স কত?

    রোগী : ৩০ বছর

    ডাক্টার : বিয়ে করেছেন?

    রোগী : না, না…স্যার গাড়ি অ্যাক্সিডেন্ট করেছিলাম। তাই মাথা ফেটে গেছে…….

    ………….. 😛

    Rezbaul Hasan Roy

  • কেবল মাত্র ডাক্টারি পাশ করে একজন নবীন ডাক্টার সাহেব ইন্টার্নীতে জয়েন করলেন।..funny joke

    কেবল মাত্র ডাক্টারি পাশ করে একজন নবীন ডাক্টার সাহেব ইন্টার্নীতে জয়েন করলেন।

    ১৪ দিন পর মাস শেষ হলো, এবং তিনি অর্ধেকের মতো বেতন পেলেন।

    এদিকে ২০-২৫ জন বন্ধু তাকে ধরে ফেলেছে। দোস্ত আজ খাওয়াতেই হবে। বেতন পেয়েছো মামা…….

    কিছুই করার নেই। চল্ তাহলে সবাই রেস্টুরেন্ট এ যাই।

    ২০-২৫ জন, সবাই মিলে রেস্টুরেন্টে গেলো। এবং নবীন ডাক্টার ২ প্লেট বিরিয়ানি অর্ডার দিলেন।

    ওয়েটার….

    কাচুমাচু করে, সবার মুখের দিকে তাকিয়ে বললো….

    স্যার ২ প্লেট বিরিয়ানি আর কি দিবো স্যার?

    নবীন ডাক্টার : আর ২০-২৫ টা চামুচ দাও………

    ……… 😛

    Rezbaul Hasan Royal

  • সাপ্লির বিষণ্যতায় এক চিলতে হাসি…..funny joke

    সাপ্লির বিষণ্যতায় এক চিলতে হাসি…..

    roommate বড়ো ভাই হার্ট -hungs পড়া দিয়া

    ক্লাস এ গেলেন।

    দুপুর বেলা ক্লাস থেকে ফিরে…….

    সাপ্লির চিন্তায় বড়োই কাতর ছিলাম…..

    তাই ক্লান্ত-শ্রান্ত…ঘর্মাক্ত…..

    ……বড়ো ভাইয়ের দিকে না তাকিয়েই…….

    আমি:: ভাই হার্ট-lungs শেষ!!!!

    বড়ো ভাই একটুও বিরক্ত না হয়ে……মুজা খুলতে

    খুলতে….

    ভাই:: Heart এর lung supply কও?

    আমি:: ঝট্ পট্…….Right coronary artery & Left coronary artery!!!

    দুজোনেই কিছুক্ষণ চুপ্……

    ভাইয়াও বুঝতে পারছেন তার ভুল, আর আমিও

    বুঝতে পারলা আমার ভুল……..তারপর রুমমেট

    জুনিয়র সহ সবাই একসাথে

    হোহোহো করে হেসে উঠলাম……

    আসলে বড়ো ভাই বলতে চেয়ে ছিলেন……heart

    এর নার্ভ সাপ্লাই বলো!

    আর আমি বলে ফেলেছি heart এর artery

    সাপ্লাই……………

    Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • পাকিস্তানী একটা ছেলে ফরেন্সিক মেডিসিন ভাইভা দিয়ে এসে…..জিজ্ঞেস করলো….funny joke

    পাকিস্তানী একটা ছেলে ফরেন্সিক মেডিসিন ভাইভা দিয়ে এসে…..জিজ্ঞেস করলো….

    -> ব্রাদার, এ “””বাল্ ছাল্ “”” কা মিনিং কেয়া হোতা??

    -> কিউ? কিছিনে তুঝে বোলা কেয়া???

    -> বোলা না, ও! ও হোয়াইট ওলা হেয়ার, হেড মে! ও স্যার বোলাথা!!!

    হাহাহা……..আমি হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ছি….

    -> অর কোহি থা আসপাস্???

    -> থা না! ও কম্পিউটার মামা থা!!!

    ঘটনা বুঝতে পেরে ক্লার্ক মামা কে খুঁজে জিজ্ঞেস করলাম….মামা ঘটনাটা কি????

    স্যার নাকি পাকিস্তানী ছেলেটার ওপর চটে গেছিলেন!!!!

    মামা যা কইলো শুনে তো আমি সহ আশেপাশের সবাই হো হো করে হেসে উঠলো…..

    ফরেন্সিক ডেপার্টমেন্ট এ অনেক সিনিয়র এক্সটার্নাল স্যার…..পাকিস্তানী ছেলেটাকে জিজ্ঞেস করেছেন……

    রিসেন্ট ডেলিভারির ফিচারগুলো……

    সে কনফিডেন্টলি প্রেগন্যানসির ফিচার বলে যাচ্ছে….আর স্যার রাগে ফুলতেছেন!!!

    হঠাৎ করে পাকিস্তানী ছেলেটা ইংরেজিতে বলতে বলতে ন্যাচারেলি যখন সে তার মাতৃভাষা ঊর্দু তে ঐ ভুল উত্তর দিয়েই যাচ্ছে……তখন স্যার রেগে গিয়ে বললেন…

    “”””কি সব বাল্-ছাল্ বলতেছিস! মেজাজটা গরম করিস না! যাতো ভাগ!””””

    হাহাহাহাহা……..

    Rezbaul Hasan Royal

  • এক আন্টি গেলেন ডাক্টারের চ্যাম্বারে…..funny joke

    এক আন্টি গেলেন ডাক্টারের চ্যাম্বারে…..

    ওজন মাপার পর….

    ডাক্টার : বাহ্! আপনার তো দুই কেজি ওজন কমে গেছে!

    আন্টি: ওহ্! আসলে, তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে আজ মেকাপটা ঠিকমত করতে পারিনি!

    ডাক্টার : ও….আচ্ছা! ভেরি গুড!

    আন্টি : জ্বি! থ্যাংকুু…

    ডাক্টার : আপনার বয়স কতো??

    আন্টি : ২৬ বছর…..

    ডাক্টার অবাক হয়ে…..

    : ম্যাডাম, আমি ওষুধ লিখবো! প্রেমের প্রস্তাব দিচ্ছি না!

    আন্টি মুখ কালো করে…..

    : ৪৮ বছর লিখেন!

    …….. 😛

    Rezbaul Hasan Royal

  • মেডিকেল এ প্রফ এক্সামের ভাইভা গুলো দিয়ে তৃপ্তি পাওয়া যায় না!!!!!

    মেডিকেল এ প্রফ এক্সামের ভাইভা গুলো দিয়ে তৃপ্তি পাওয়া যায় না!!!!!

    হাজারটা বিষয় পড়ে গিয়ে এমন কিছু ধরে বসে যে বলে শান্তি পাওয়া যায় না, অন্তরে অতৃপ্তি থেকেই যায়!!!!

    আমার মতে, স্যার রা যদি বলতেন, একটা টেপ রেকর্ডার দিচ্ছি যা যা পড়ে এসেছো, এক মাথা থেকে বলতে শুরু করো……………… আর আমি ঘুমাচ্ছি!!

    পড়ে রেকর্ড শুনে নিবো!!!!

    আমি, নিশ্চিত!!! ঘন্টা দুয়েকপর প্রত্যেকটা স্টুডেন্ট বলতো…….

    “”স্যার, ৩২জিবি শেষ, লুজ মেমোরি লাগবে (লুজশিট্ হিসেবে)……..””””

    : p

    Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • টার্ম পরীক্ষা দিচ্ছিলাম।….funny joke

    3rd

    টার্ম পরীক্ষা দিচ্ছিলাম।

    ……..যেগুলো পারি লেখা শেষ! বাকী উত্তর

    গুলো চাঁদা তুলতে হবে!

    এদিক ওদিক তাকালাম। কোট টাই পড়া অতি মিষ্টি দুজন ভদ্রলোক ডিউটি দিচ্ছেন।

    হঠাত্ করে দুজন

    সিনিয়র টিচার অবশর নেওয়ায় নতুন এই স্যার দুজন

    কে উপজেলা স্বাস্থকমপ্লেক্স থেকে কলেজে আনা হয়েছে! আমরা স্যাদের ক্লাস পাইনি।

    সেই রকম ভলো মানুষের মতো বুকের ওপর হাত

    বেঁধে হাঁটছেন দুজনেই।

    ভালোই! এই সুযোগে সবাই চাঁদা তোলা শুরু করে দিছে!

    আমিও পাশের জনের কাছে থেকে কানেক্টিভ টিস্যুর ক্লাসিফিকেশনটা দেখে লিখলাম।

    এক স্যার পাশে দাঁড়িয়ে দেখতেছেন, কিছুই

    বল্লেন না! লেখা শেষ করে ঘুরে দেখি স্যার

    দাড়িয়ে আছেন।

    শুকনো ঠোঁট দুটো জিহ্বা দিয়ে ভিজিয়ে নিয়ে একটা অমায়িক হাসি উপহার দিলাম!

    স্যার ও একটা হাসি দিয়ে বললেন, এই প্রশ্নটা

    কিন্তু আমি তোমাকে ভাইভায় ধরবো।

    – অবশ্যই স্যার! নো প্রবলেম!

    স্যার পুনরায় একটা হাসি দিয়ে প্রস্থান করিলেন।

    দুইদিন পর ভাইভা!!!

    ভুলেই গেছিলাম কানেক্টিভ টিস্যুর ব্যাপারটা। আর নিশ্চিত ছিলাম যে স্যার এত্তোগুলো এক্সাম নিতে গিয়ে আমার ব্যাপারটা ভুলেই যাবেন!!

    Viscera Board এ দেখালাম ঐ স্যার বসে আছেন।

    -মে আই কাম ইন স্যার?

    -ইয়েস কাম ইন।

    -আস্সালামুআলাইকুম!

    -ওয়ালাইকুমআস্সালাম!

    Tongue। নাও………….

    -This is the viscera of tongue with…….

    -কানেক্টিভ টিস্যুর ক্লাসিফিকেশন বলো!

    হা করে চেয়ে রইলাম! এটা কি হলো……?

    জিহ্বা দিয়ে ঠোঁট ভিজিয়ে নিয়ে অমায়িক

    একটা হাসি দিলাম! স্যার তো সেই খুশি মুচকি

    মুচকি হাসতেছেন।

    -ওয়াও স্যার, সুবাহানআল্লাহ! আপনার

    স্মৃতিশক্তি এতো ভালো……….মাশাল্লাহ্! কাজে দিলো ডোজ টা! স্যার সেই খুশি! শুরু করে দিলেন কলেজ জীবনের গল্প! স্যারের বন্ধুরা নাকি তাঁকে, চলন্ত লাইব্রেরি বলতেন!!!

    ব্লাব্লাব্লাব্লা…………..শুনলাম আর হজম করলাম!

    কিছুক্ষণ পর……..

    -স্যার আরো অনেকেই বাঁকী আছে!!

    -ওহ্! হ্যা…….তোমার রোল কতো? পারো তো! নাকি?

    -অফকোর্স স্যার! হোয়াই নট্?

    ……………………

    এর পর আর স্যারের সাথে এক সপ্তাহ্ দেখা হয়নি!

    একদিন, ডিসেকশান রুমে স্যারের সাথে দেখা

    হলো…………………

    -আস্সালামুআলাইকুম স্যার! স্যার, কেমন আছেন?

    -ওয়ালাইকুমআস্সালাম! ভাল! তুমি কোন ব্যাচ?

    আমি হাঁ করে দাঁড়িয়ে আছি! স্যার কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে ঘড়ি দেখতে দেখতে চলে গেলেন………………..

    ………………… 😛

    Rezbaul Hasan Royal

Verified by MonsterInsights