Tag: ডাক্তার জোক্স

  • ডাক্টার মা’এর মেডিকেল পড়ুয়া মেয়ে…

    ডাক্টার মা’এর মেডিকেল পড়ুয়া মেয়ে…

    অনেকদিন পর বাসায় আসছে……..

    মেয়ে: আর খেতে পারছি না মা, পেটের মধ্যে পেন্ডিং দিয়েছে।

    মা: বাটিতে করে ফ্রিজে রেখে দে, পরে সাপ্লি দিবি!!!

    ……. 😛

    Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • বায়োকেমিস্ট্রি ভাইভা…Fuuny Viva

    বায়োকেমিস্ট্রি ভাইভা..(এক্সটার্ণাল

    বোর্ড)

    -হাইপোনেট্রেমিয়ার ক্লিনিকেল ফিচার বলো?

    -স্যার, ডেথ, কোমা!

    -গুড! মানুষ তাহলে মরার পরে কোমায় চলে যায়?

    -ওফস্ সরি, স্যার, কোমা, ডেথ!

    -আর?

    -স্যার কনফিউশন।

    -ভেরি গুড্! এবার তাহলে তোমার মতে মানুষ মরে গেলে কনফিউজড হয়ে যায়?

    -স্যার, কনফিউশন, তারপর কোমা, তারপর ডেথ!

    -তারপর?

    -স্যার, জানাজা!

    -অ্যাঁ?

    -স্যার মৃত্যুর পর তো অবশ্যই জানাজা হবে তাই না??

    -ও……….আচ্ছা, আচ্ছা! তারপর?

    -কবর

    -তারপর?

    -মুনকার-নাকির ফেরেস্তার প্রশ্ন!

    -তারপর?

    -পাস করলে শান্তি, ফেইল করলে শাস্তি!

    -কি কি শাস্তি দেয়া হবে?

    -স্যার কবর চাপা দেয়া হবে।

    -তাহলে কি হবে?

    -স্যার বোনস্-মাসল গুড়ো হয়ে যাবে!

    -গুড্, বোনস্ এর কন্টেন্ট বলো তো?

    -স্যার, ক্যালসিয়াম!

    -ভেরি গুড! ক্যালসিয়ামের অভাবে কি হয়?

    -স্যার, টিটানী হয়!

    -টিটানীর ক্লিনিকেল ফিচার বলতে পারবা?

    -স্যার, কনভালশন, কোমা, ডেথ!

    -তারপর?

    -স্যার, জানাজা!

    -ওকে, ওকে…….বাবা…… ..তুমি এবার যেতে পারো!!!

    ………. 😛

    Dr.Rezbaul Hasan Royal

  • ভাইভা বোর্ডে একজন সুশিক্ষিত, দক্ষ, জ্ঞ্যানী, বিদ্বাণ স্যারে মুখোমুখি হওয়াটা ভাগ্যের ব্যাপার!!!

    ভাইভা বোর্ডে একজন সুশিক্ষিত, দক্ষ, জ্ঞ্যানী, বিদ্বাণ স্যারে মুখোমুখি হওয়াটা ভাগ্যের ব্যাপার!!!

    প্রথম বোর্ডে ভাইভা দিলাম,

    স্যার আকাশ থেকে পড়ে বললেন, কি সব বলো? কোথায় পেয়েছ? পড়ালেখা তো কিছুই করো নাই! কি ধরবো তোমাকে????

    (স্যার বোঝাতে চাইলেন, আমি তাঁর শীট তোতা পাখির মতো মুখস্ত করিনি)

    আমার সমস্ত শরীর ঠান্ডা হয়ে গেলো! সারারাত জেগে তাহলে কি করলাম? হঠাৎ করে জীবনের মূল্য খুঁজে পেলাম না!!! একরাশ হতাশা নেমে এলো বুকে!!! সব ভূলে গেলাম!!!!

    আর মুখ খুলতে পারছি না! ইতোতোস্ত করছি!! ঘেমে যাচ্ছি, নাহ্! নাওয়া খাওয়া বন্ধ করে, কেনো জীবনটা নষ্ট করছি?????

    তবুও মন খারাপ করে দ্বিতীয় বোর্ডের জন্য পড়ছি বসে বসে!!! ভাবছিলাম দ্বিতীয় বোর্ডে পরীক্ষা দিবো না!!!

    কিন্তু, একবারে হাল ছেড়ে দিবো??? এতো দূর যখন এসেছি, শেষটা দেখেই যাই!!!

    ভয়ে ভয়ে ঢুকলাম দ্বিতীয় বোর্ডে………..

    প্রথম প্রশ্নটার উত্তর দিচ্ছি আর ভাবছি আমি শেষ করা মাত্র হয়তো স্যার বলবেন!!!!

    “”এই ছেলে কোথায় পেয়েছো এসব???? যাও বেরিয়ে যাও!!!””

    নাহ্!!! তা হলো না!!!

    স্যার, সুন্দর করে হেসে দিয়ে বললেন, “”বাবা, ভয় পাচ্ছ কেনো? আমি কি বাঘ বসে আছি নাকি???? হচ্ছে তো সুন্দর হচ্ছে!!! আস্তে আস্তে সময় নিয়ে সুন্দর করে বলো!!!””

    আগের বোর্ডে যেখানে হতাশায়, লজ্জায় চোখ ভিজে উঠছিলো, এই বোর্ডে সেখানে, সাহসী, উদ্দাম, আত্নবিশ্বাসে ভারা একবুক আশা জমে উঠলো!!!!

    বিশ্বাস করুন, আমি সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে স্যারকে সন্তুষ্ট করেছি!!!!!

    Dr. Rezbaul Hasan Royal…

    Like

    Comment

    Send

  • এক সাংবাদিক আর একজন ডাক্টার ট্রেইন এ জার্নি করছিলেন!………

    এক সাংবাদিক আর একজন ডাক্টার ট্রেইন এ জার্নি করছিলেন!………

    অনেক্ষণ কাচুমাচু করে সাংবাদিক চিন্তা করলো আজ ডাক্টার সাহেবের থেকে কিছু টাকা মেরে নেওয়ার একটা ফন্দি করতেই হবে!!!!

    কিছুক্ষণ চিন্তা করে একটা ফন্দি এঁটে সাংবাদিক সাহেব পাশের সিটে বসে থাকা ডাক্টার সাহেব কে বললেন…..

    “””ডাক্টার সাহেব চলুন একটা গেইম খেলি! আমি আপনাকে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করবো, আপনি উত্তর দিতে না পারলে আমাকে ১০০০ টাকা দিবেন! আর আপনি একটা প্রশ্ন করবেন আমি উত্তর দিতে না পারলে আপনাকে তিনগুন বেশি মানে ৩০০০ টাকা দিবো!”””

    ডাক্টার সাহেব বললেন, আচ্ছা প্রশ্ন করেন!

    সাংবাদিক : পৃথিবীর কোথায় মাটির নীচে একটা শহর আছে?

    ডাক্টার সাহেব বললেন পারবো না! এই নেন ১০০০ টাকা!

    সাংবাদিক খুব খুশি হলো!!!

    এবার ডাক্টার সাহেবের পালা…..

    ডাক্টার সাহেব : বলেন কোন্ জিনিস তিন পায়ে পাহাড়ে ওঠে আর চার পায়ে নেমে আসে?????

    সাংবাদিক সাহেব, গুগলে সার্চ দিলেন! অফিসে ফোন দিলেন, বন্ধুদের ফোন দিলেন! কিন্তু কাজ হলো না!!!

    উত্তর দিতে না পেরে অগত্যা কথামত ৩০০০ টাকা ডাক্টার কে দিয়ে দিলেন!!!!

    কিছুক্ষণ পর………ঐ সাংবাদিক ডাক্টার সাহেব কে জিজ্ঞেস করলেন…… আচ্ছা ডাক্টার সাহেব আপনার প্রশ্নটার উত্তরটা দেন…. কি এমন প্রাণী যে তিন পায়ে পাহাড়ে উঠে আর চার পায়ে নিচে নেমে আসে????

    ডাক্টার : পারবো না! এই নেন ১০০০ টাকা!!!

    হাহাহাহা………

    সাংবাদিক সাহেবের মাথায় হাত! ডাক্টার সাহেবের পকেটে ১০০০ টাকা লাভ!!!!

    ……Dr. Rezbaul Hasan Royal

  • বড় ভাই সন্ধ্যা থেকে মেডিসিন ওয়ার্ডে রোগী রিসিভ করতেছেন…

    বড় ভাই সন্ধ্যা থেকে মেডিসিন ওয়ার্ডে রোগী রিসিভ করতেছেন!! রাত ১০ টার দিকে স্যারের সাথে রোগী ফলোআপ দিলেন। এরপর আরো ৭-৮ জন রোগী রিসিভ করলেন।।

    আমি ভাইয়ার কাছে একটা টপিক্স বুঝে নিবো ভেবে বই নিয়ে গিয়েছিলাম!!! ১ টার দিকে হাই তুলতে তুলতে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম!!!

    ২ টার পর রোগী আসা বন্ধ হলে, ওয়ার্ডের সব রোগী কয়েবার করে দেখে রাত ৩ টার দিকে ভাইয়া, সন্তষ্ট চিত্তে রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লেন। আলহামদুল্লিহ্! সবাই ভালো আছে, একটু জিরিয়ে নেয়া যাক্ এবার!!!!

    চোখদুটো কেবল লেগে এসেছে! হঠাৎ চারিদিকে হৈহুল্লোড় পড়ে গেছে!! দরজায় খট্ খট্ শব্দে ভাইয়া লাফ দিয়ে উঠলেন!!

    প্রচন্ড ভয়ে আমার বুক ধড়ফর করে উঠলো!! ঘুম থেকে উঠে চোখ ডলছিলাম!!!

    ধনীর দুলালী রাত তিটার সময় বয়ফ্রেন্ডের সাথে ফোনে কথা কাটাকাটি করে তির-চারটা সিডাটিভ খেয়ে ফেলেছেন। বাসায় তোলপাড়!! সাথে সাথে হসপিটাল নিয়ে আসছে! সাথে এ্যাটেন্ডেন্ট ১৫-২০ জন!

    মেডিসিন ওয়ার্ড মাথায় তুলেছে!!!

    ভাইয়া, খুব দ্রুত বেসিনে গিয়ে চোখে মুখে পানি দিলেন! সামনের আয়নাটায় চোখ দুটো দেখলেন! লাল হয়ে গেছে! গত ৮ ঘন্টা ধরে টানা ডিউটি করছেন!

    সকাল ১০ টায় ডিউটি শেষ! এখনও প্রায় ৭ ঘন্টা বাকী! এক নাগারে ১৫ ঘন্টা ডিউটি!

    ইন্টার্ণ অবস্থায় এটা প্রায় কমন একটা ব্যাপার!! দুচোখ বেয়ে নিজের অজান্তেই দুফোটা পানি টপ্ টপ্ করে বেসিনে কলের পানির সাথে মিশে গেলো!! কেউ দেখলো না, সেই দুফোটা পানি তে কি পরিমাণ দুঃখ ছিলো!!!

    স্টেথোস্কোপ আর স্ফিগমোম্যনোমিটার গলায় ঝুলিয়ে বের হলেন!!!! রোগীকে জিজ্ঞেস করলেন :- “””কি হয়েছে আপনার???”””

    ধনীর দুলালী, হাত দিয়ে মাথার চুল ঠিক করতে করতে বললেন “”ভাইয়া, আমার কেমন যেনো ডিজি ডিজি ফিল হচ্ছে!”””কন্ঠে তার ন্যাকামির প্রকাশ!!!

    আমার কান-মাথা গরম হয়ে গেলো!!! অন্যদিকে ভাইয়ার অমায়িক হাসি!!!

    রোগী সম্পুর্ণ স্বাভাবিক! তিন-চার টা সিডাটিভ এ কেউ মরে না!!!

    কিন্তু এই ডাক্টার নামক রোবট গুলোর একটানা ১২-১৮ ঘন্টা ডিউটি, তাদের স্মরণ করে দেয় বিভীষিকাময় নরক যন্ত্রনার কথা!!! সেটা কেউ বুঝে না………

    হয়তো এমন কতোগুলো রাত আমাকেও পার করতে হবে…..

    তবে……

    ছাত্র অবস্থায় আমি ভাইয়ার এমন একটি বিভীষিকাময়

    রাতের চাক্ষুষ স্বাক্ষী হয়ে থাকলাম!!

    বেঁচে থাক এই মানুষগুলো মানুষের জন্য……যারা বিলিয়ে দিয়েছে তাদের শখ্, আহ্ল্লাদ, হাসি-খুশি আর সুখ……………..

    ……..Dr. Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • আক্কাস পর পর তিনবার এস.এস.সি তে ফেইল করে…

    আক্কাস পর পর তিনবার এস.এস.সি তে ফেইল করে…অনেক ভেবেচিন্তে সীদ্ধান্ত নিলো….ডিসটেন্স থেকে পরিক্ষা দিবে।

    চাপায় প্রচুর জোর থাকায়, ঘরে বসেই কোন মতে এইচ.এস.সি পাশ করলো!! কিন্তু বাধা হয়ে দাড়ালো তার বয়স!! চাকরীর বয়স প্রায় শেষ! কি করা যায়?

    অনেক খুঁজে পত্রিকায় একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে সে আবেগে আল্পুত হয়ে গেলো…….

    “”””””দেশের স্বনামধন্য একটি দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিক চাই”””””

    যোগ্যতা: বয়সের কোন বালাই নাই! চাপায় প্রচুর জোর লাগবে! অসম্ভব কে প্রায় সম্ভব করে দেখাতে পারার অলৌকিক ক্ষমতা থাকা বাঞ্চনীয়!!!!

    সব ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল থাকায়, আক্কাস ভাইভা দেয়ার যোগ্যতা লাভ করলো……..

    ভাইভা বোর্ড……..বাঘা বাঘা কিছু চাপাবাজ সাংবাদিক বসে আছেন……..

    আক্কাস: মে আই কাম ইন স্যার…..?

    -> ইয়েস! কাম ইন!

    -> থ্যাংকুু স্যার…….

    -> আক্কাস, সাহেব! আপনার বায়োডাটা দেখে আমরা খুব খুশি হয়েছি!!! আমরা আসলে আপনার মতোই একজনকে খুঁজতেছি!!!

    -> থ্যাংকুু, স্যার……..

    -> তবে, আজ আমরা আপনাকে একটা টাস্ক দিবো, যেটা আপনাকে সম্ভব করে দেখাতে হবে…….

    -> বলুন স্যার……!

    -> মেয়ে মানুষের সাহায্য ছাড়া, শুধুমাত্র একজন পুরুষ মানুষ সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম?? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা দেন।

    আক্কাস একটু চিন্তা করে……..

    -> স্যার, অবশ্যই সক্ষম!!!

    -> কিভাবে????

    -> স্যার, আমরা জানি! মানুষ ডিপ্লয়েড! অর্থাৎ একজন পুরুষ মানুষের শরীরে XY ক্রোমোসোম আছে!!! আবার শুক্রাণুর মধ্যে শুধু X নয়তো Y থাকে…….আর ডিম্বাণুর মধ্যে শুধু X থাকে….. পুরুষের থেকে X আর মহিলা থেকে X নিয়ে মেয়ে সন্তান হয়, আর পুরুষ থেকে Y আসলে এবং মহিলা থেকে X নিয়ে ছেলে সন্তান হয়!!!!

    পুরুষের শরীরে XY দুটোই তো আছে!!! মহিলার কোন দরকারই নাই……

    এখন, একজন পুরুষের শরীর থেকে দুইবার শুক্রাণু নিবো!!! পরীক্ষা করে X ও Y কে আলাদা করে একটা টেস্টটিউব এ নিয়ে প্যান্টের পকেটে রেখে দিবো!!!

    দশমাস দশদিন পর বাচ্চা বের হবে………

    ভাইভা বোর্ডের সবাই, আবেগে আল্পুত হয়ে, হাত তালি দিতে দিতে উঠে দাঁড়ালো……….

    “”ভেরি গুড্ আক্কাস, ভেরি গুড বয়””

    আক্কাস: স্যার, আমি তো আরো চিন্তা করে রেখেছি, ঐ টেস্টটিউব বেবিটাকে আমি দেশের সেরা সাংবাদিক বানিয়ে ছাড়বো……….

    …………….আক্কাসের, এই ঐতিহাসিক বুদ্ধি সাংবাদিক সমাজকে হতোবুদ্ধ করেছে!!! সাংবাদিক সমাজ তাকে ডাক্টার উপাধি দিয়েছে, একিসাথে সাইন্টিস্ট ও বলে….

    আক্কাস, এখন………

    স্বাস্থ্য কলাম লেখে, সাইন্স ফিকশান লেখে, ফরেন্সিক রিপোর্ট লিখে খুন, ধর্ষন, ইভটিজিং এর কারণ অনুসন্ধান করে ক্রাইম রিপোর্ট তৈরি করে…………

    লাস্ট খবর পেলাম, সে ইন্ডিয়া থেকে চর্ম ও যৌন বিষয়ে বিশেষ অজ্ঞ হয়ে এসেছে………..

    ……..Dr. Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • অনেক দিন পর বাসায় আসলাম….

    অনেক দিন পর বাসায় আসলাম! সকাল বেলা আম্মু কে বললাম কিছু টাকা দাও বাইরে থেকে একটু ঘুরে আসি!

    ->চুপচাপ নাস্তা করে শুয়ে থাক! চেহারার একি অবস্থা করেছিস? খাওয়া দাওয়া ও তো ঠিকমত করিস না?

    বৃষ্টির দিন একদম বের হবি না, বলে দিলাম!!!

    ->আইচ্ছা ঠিক আছে, তুমি কইছো তো অকে!!!!

    আম্মু রুটি তৈরি করে ওভেন এ মাংস গরম করে দিলেন! একটু খেয়েই বুঝলাম, লবন বেশি হয়েছে!

    ->মা……শোনো, একটা সুত্র আবিষ্কার করলাম!

    ->আ…মোর জ্বালা!!! কি? তাড়াতাড়ি বল!!! অনেক কাজ পড়ে আছে!!!

    ->আচ্ছা কাজ বাদ আগে শোনো!

    …..সুত্র….

    “এক্সট্রা সেলুলার ফ্লুইড অফ মাংস যখন কমে যায়, ইন্ট্রাসেলুলার কন্টেন্ট অফ সল্ট অফ মাংস তখন বেড়ে যায়!”

    -> বুঝলা?

    -> না!

    -> আচ্ছা বুঝায়ে দিচ্ছি….শোনো…….

    মানুষের বডি তে তার ওজনের ৬০% ফ্লুইড থাকে, তার মধ্যে ওয়ান থার্ড এক্সট্রাসেলুলার ফ্লাইড, এবং টু থার্ড ইন্ট্রাসেলুলার ফ্লুইড! সুতরাং এক্সট্রা সেলুলার ফ্লুইড কমে গেলে এক্সট্রাসেলুলার ফ্লুইড এর আনুপাতিক হারে ইন্ট্রাসেলুলার কন্টেন্ট বেড়ে গেলো না?

    ->কিছু বুঝছো?

    ->না….

    ->অকে…আচ্ছা বোঝাচ্ছি!

    উমমমমমমমম্……..

    ওভেন এর ভেতর মাংস গরম করতে দেয়ায় তরকারির ঝোলটা শুকিয়ে গেছে তাই মাংসে লবনের পরিমাণ টা বেড়ে গেছে, বুঝছো?

    ->এই কথাটা সরাসরি বললে কি হয়????

    -> ও তাহলে বুঝতে পারছেন এখন?

    -> এবার মুখটা বন্ধ করে……বাটিতে ডাল আছে, ঐ টাতে লবণ কম হয়েছে, ডাল -মাংস মিক্সড্ করে খা! ঠিক হয়ে যাবে!

    -> মা আর একটা সূত্র আবিষ্কার করেছি! শুনবা?

    “””মানুষ মুখ বন্ধ করলে, তাকে অবশ্যই নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিতে হবে এবং সে কোনো কিছু খেতে পারবে না!”””

    এই বার খেপে গেলেন, রান্না ঘর থেকে হাতা হাতে বের হলেন…….আম্মাজান!!!

    -> এই তুই ভাগ তো চোখের সামনে থেকে!

    -> টাকা?

    -> ড্রয়ারে আছে, কতো লাগবে নিয়ে যা!

    হিহিহিহাহাহাহুহুহু………….. 😛

    ……..Dr. Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • ভয়ে ভয়ে ভাইভা বোর্ড এ ঢুকলাম….

    ভয়ে ভয়ে ভাইভা বোর্ড এ ঢুকলাম! আমি ফার্স্ট ম্যান! এক বোর্ডে প্রথমে ছিলাম আর সেকেন্ড বোর্ডে লাস্ট ম্যান!!!

    -আসতে পারি স্যার?

    -আয়,আয়………

    (বয়স্কমত স্যার! অমায়িক!!! চশমার উপর দিয়েই বেশির ভাগ সময় তাকিয়ে থাকেন!!! তবে প্রশ্ন পড়ার সময় চশমার ভিতর দিয়ে দেখেন!!! তুই তুই করে বলছেন!!! ভালোই লাগছে আমার!!!)

    – থ্যাংকুু স্যার…..

    -বস

    -থ্যাংকুু স্যার….

    -তুই কি পাকিস্তানী?

    -না, স্যার! আই এ্যাম পিউর বাংঙ্গালি!!!

    -আচ্ছা, আচ্ছা! নে কার্ড টান দে!!

    বিসমিল্লাহ বলে একটা কার্ড টান দিলাম!!! আলহামদুলিল্লাহ্, সব কমন!!!

    -এক মাথা থেকে বলতে থাক……

    প্রশ্ন পড়ছি আর বলছি………..

    (প্রায় শেষের দিকে নাস্তা চলে আসলো…..দুটো কলা, দুই পিস্ ব্রেড….আর কিছু কাঠ বাদাম আর পানি….)

    মামা, নাস্তার প্লেট টা এমন জায়গায় রেখেছেন যে….না তাকিয়ে উত্তর দিতেই পারছি না!!!!

    স্যার হয়তো খেয়াল করলেন….

    – ক্ষিধা লাগছে?

    -খুব…স্যার….. ( মুখ ফসকে বের হয়ে গেলো)

    – কলা নে!

    একটু অবাক হয়ে কলা একটা তুলে নিলাম….

    – খেয়ে নে…..

    -স্যার….?

    – খা, অসুবিধা নেই…..

    -স্যারের দিকে একবার তাকিয়ে, কলা খাওয়া শুরু করলাম!

    -বলতো, কলাতে কি কি থাকে????

    কি মসিবত্!!! শান্তিমত খেতেও দিবে না!!!

    -স্যার, পটাসিয়াম, ম্যাংগানিজ, কপার….

    -আর?

    -বায়োটিন

    -আর?

    কি জ্বালা!!!

    -ওহ্ স্যার, ইটস্ অ্যা গ্রেট সোর্স অব ভিটামিন বি-৬

    -ভেরি গুড্!!!! বাদাম খাবি?????

    -না, স্যার খাবো না!!! এর কন্টেন্ট গুলা মনে নেই স্যার…..

    স্যার মুচকি হেসে…..বাদামের কন্টেন্ট শেখালেন!!!! 😛

    ………Dr. Rezbaul Hasan Royal

    Like

    Comment

    Send

  • এক পাজি লোক দাঁতের ডাক্টারের কাছে গিয়ে খুব পন্ডিতি দেখাচ্ছিলো!

    এক পাজি লোক দাঁতের ডাক্টারের কাছে গিয়ে খুব পন্ডিতি দেখাচ্ছিলো!

    ডাক্টারসাহেবের মেজাজ হট্ হলেও কিছুই বললেন না! উপরের পাটির যে দাঁতটা পোকায় খেয়েছিলো ঠিক সোজাসুজি তার নীচের দাঁতটা তুলে দিয়ে ৩,০০০/-টাকা ভিজিট নিয়ে বাসায় পাঠিয়ে দিলেন! যেহেতু অবশ করা ছিলো তাই রোগী কিছুই বুঝলেন না!

    পরের দিন, আবার দাঁতের ব্যাথায় ককিঁয়ে উঠে আয়নায় গিয়ে দেখে, ঘটনা কি? ডাক্টার সাহেব উল্টা দাঁত তুললেন কেনো?

    রেগেমেগে, ডাক্টারের চ্যাম্বারে গেলেন এবং বললেন…

    “”আমার উপরের দাঁত পোকা খেয়েছে কিন্তু আপনি নীচের দাঁত তুললেন কেনো?’””

    চটজলদি, কাজের ফাঁকে ডাক্টারসাহেব বললেন….

    “””পোকাটি, নীচের দাঁতে দাঁড়িয়ে উপরের দাঁতটি খাচ্ছিলো! তাই আগে পোকটার বসার চেয়ারটা তুলে দিছি! এবার টাকা জমা দিয়ে আসেন উপরের টা তুলে দিচ্ছি….”””” 😛

    ………Dr. Rezbaul Hasan Royal

  • এনাটমিকেল স্নাপবক্স

    ১ম বর্ষের এক ছেলে, সুপিরিয়র এক্সট্রিমি কার্ড দেয়ার আগে বাবাকে ফোন করে এনাটমিকেল স্নাপবক্স কেনার জন্য থেকে ৫০০০/- টাকা মেরে দিলো!!!

    এরপর, হঠাৎ ছেলেটির বাবার সাথে তার এক ডাক্টার বন্ধুর দেখা হলে.. কথায় কথায় বাবা বলে ফেললো, দোস্ত এনাটমিকেল স্নাপবক্সের দাম কি ৫০০০/- টাকা???

    ডাক্টার বন্ধু হাসতে হাসতে তাকে সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন আসলে এনাটমিকেল স্নাপবক্স কি জিনিস!

    এদিকে, ১ম বর্ষের ছেলেটির আবার টাকার সমস্যা হলো! ফ্রেন্ডসার্কেল নিয়ে আড্ডা দিয়ে মাস না ফুরোতেই সব টাকা শেষ!

    শেষে বদ্ধি করে বাবাকে ফোন দিলো………

    ছেলে : বাবা কেমন আছ?

    বাবা : ভালো আছি বাবা! তোর কি খবর?

    ছেলে : টাকা লাগবে!

    বাবা : কেনো?

    ছেলে : ফিজিওলোজিকেল স্নাপবক্স কিনতে হবে…

    বাবা : ওরে হারামজাদা, গতবার যে এনাটমিকেল স্নাপবক্স কেনার জন্য টাকা নিছোস ঐ টাকা দিয়া ফিজিওলোজিকেল স্নাপবক্স কিনবি আর তোর ডান হাতে তো একটা এনাটমিকেল স্নাপবক্স আছেই, তাই বাম হাতের এনাটমিকেল স্নাপবক্সটা বিক্রি করে বায়োকেমিস্ট্রর জন্য বায়োকেমিক্যাল স্নাপবক্স কিনবি!

    বুঝেছিস?

    ছেলে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে…..-> জ্বি, জ্বি…পাপা…… 😛

    …………….. Dr. Rezbaul Hasan Royal

Verified by MonsterInsights