Tag: ডাক্তার জোক্স

  • ডাক্তার বড় ভাইয়ের মিডিয়ায় কাজ করার খুব শখ ছিলো..

    ডাক্তার বড় ভাইয়ের মিডিয়ায় কাজ করার খুব শখ ছিলো..

    ডাক্তার বড় ভাইয়ের মিডিয়ায় কাজ করার খুব শখ ছিলো।

    সমস্যাটা হলো, পড়তে পড়তে ভাইয়ার মাথায় কোন চুল ছিলো না। ভাইয়া তো স্টেডিয়াম টাইপ মাথা নিয়ে খুব বিপদে পড়লেন।

    অনেকদিনপর, খুব খুশি হয়ে জানালেন….তিনি খুব ভালো একটা তেল কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ার অফার পেয়েছেন।

    আর আজকে কোম্পানির ডিরেক্টরের কাছে যাবেন ডিল সাইন করতে।

    আমিও খুব খুশি হলাম।

    কিন্তু পরে শুনলাম তিনি ডিলটা সাইন করেন নাই।

    ব্যাপারটা খুব অবাক করলো আমাকে।

    জিজ্ঞেস করলাম ঘটনা কি? সাইন করলেন না কেনো?

    ->আর বলিশ না। ওরা বললো আমাকে দিয়ে এ্যাড এবং বিলবোর্ড তৈরি করবে…

    -> হ্যাঁ ভালো কথা তাতে কি হয়েছে?

    -> আরে শোন্ আগে। বিল বোর্ডে কি লেখা থাকবে জানিস?

    -> কি?

    -> প্রথমে আমার বড় একটা ছবি আর তার নিচে বড় বড় করে লেখা থাকবে
    “‘” নকল তেল হতে সাবধান!!!!””

    ………………….. 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান..

    ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান..

    এক লোক অনেক পেরেশান হয়ে, একজন মেডিসিন স্পেশালিস্ট ডাক্তারের কাছে ছুটে গেলেন।

    সবকিছু শুনে তিনি ঐ লোককে Referred করলেন একজন psychiatrist এর কাছে।

    লোকটি psychiatrist এর চ্যাম্বারে ঢুকে……

    -> ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান।

    -> কি হয়েছে আপনার?

    -> রাতে ঠিকমত ঘুমাতে পারি না। শুয়ে পড়লে মনে হয় খাটের নিচে কেউ লুকিয়ে আছে। আবার খাটের নিচে শুয়ে পড়লে মনে হয় খাটের ওপর কেউ শুয়ে আছে।

    কি যে বলবো ডাক্তার সাহেব।

    খাটের ওপর- নীচে করতেই সারা রাত কেটে যায়। একদম ঘুমাতে পারি না। আমি মনে হয় পাগল হয়ে যাচ্ছি।

    -> হুমমম……। এই সমস্যাটা কি আপনি একা থাকলে হয় নাকি আশে- পাশে মানুষজন থাকলেও হয়।

    -> একা থাকলে হয় স্যার….!

    পাশে কেউ থকলে হয় না।

    -> আচ্ছা শুনেন, আপনার closed phobia আছে। এটা একটা Anxiety Disorder. এটা একবারে ভালো হবে না। Gradually ভালো হবে। এর জন্য Self-exposure থেরাপি নিতে হবে। সাথে আমি কিছু ওষুধ দিচ্ছি, সেগুলো চালিয়ে যাবেন।

    আর প্রতি সপ্তাহে দুইদিন ভিজিট করবেন।

    -> লোকটি চলে যাওয়ার পরে আর কোনদিন আসেনি……

    হঠাৎ একদিন ডাক্তার সাহেব এর সাথে দেখা হলে…লোকটি বললো….স্যার আমাকে চিনতে পারছেন?

    -> আপনি তো আর চ্যাম্বারে আসলেন না। সুস্থ হয়েছেন?

    -> জ্বি স্যার। মাত্র ৫০ টাকা খরচ করেছি। এখন রাতে ভালো ঘুম হয়।

    ডাক্তার সাহেব অবাক হয়ে….

    -> বলেন কি? সেটা কি করে সম্ভব হলো?

    -> স্যার, আমার বাসার ওপর তলায় একজন অর্থপেডিক সার্জন থাকেন। তাঁর পরামর্শে একজন কাঠ মিস্ত্রী ডেকে খাটের পায়া চারখানা কেটে ফেলে দিয়েছি…….

    এখন আর ভুতের হয় নাই স্যার…

    ………… 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • অটো ওলা মামার চালাকি….🤪

    অটো ওলা মামার চালাকি….🤪

    একজন অটোচালক কিভাবে তিন থেকে চারগুণ ভাড়া আদায় করে………


    ১। এক ছেলে গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে দিনাজপুর রামসাগর ঘুরতে যাবে! সে যেখান থেকে যাবে সেখান থেকে ভাড়া সবোর্চ্চ ৩০/-।

    -> মামা যাবেন?

    -> হ! যামু! কই যাবেন?

    -> রামসাগর দুইজন! কতো ভাড়া?

    -> ১০০ টাকা

    -> কি কন মিয়া? ৩০ টাকা ভাড়া ১০০ টাকা চাচ্ছেন কেনো?

    -> ঠিক আছে! ওঠেন! তয় রাস্তায় লোক্ পাইলে তুইলা নিমু!

    -> না, না, লোক তোলা যাবে না!

    চলেন ১০০ টাকাই নিয়েন!

    অটোঅলার মুচকি হাসি………

    ২। এক মেয়ের প্রইভেট শেষ হওয়ার কথা ৫ টায়। সে প্রাইভেট শেষ করে অটো নিলো।

    মাঝপথে অটো থামিয়ে বয়ফ্রেন্ডের সাথে চা-কফি খেয়ে আড্ডা দিলো ১ ঘন্টা।

    অটোঅলা চুপ করে বসেছিলো।

    বাসার সবাই অস্থির হয়ে নিচে নেমে ফোন দিচ্ছে বার বার।

    এদিকে মেয়ে অটোতে উঠে বলছে….”””মামা তাড়াতাড়ি যান্””…এমনিতে সামনে জ্যাম।

    মামার মেজাজ গরম হয়ে গেলো!

    অটোথামিয়ে বললো….”””তুমি প্লেইন ভাড়া করে যাও!”””

    অগত্যা সরি বলে মেয়ে চুপ মেরে বসে আছে। বাসার কাছে যাওয়া মাত্র মেয়ের মা, বোন, ভাই ছুটে এসেছে! দেরি হলো কেনো তোর?

    অটোচালককে বললো ভাড়া কতো??

    -> ১৫০ টাকা

    মেয়ের ভাই ঝাড়ি দিলো! মিয়া ৩০ টাকার ভাড়া ১৫০ টাকা চান কেনো?

    “””আপনার বোন অটো থামিয়ে কলো করে লম্বা, চশমা পড়া একটা ছেলের সাথে দেড় ঘন্টা আড্ডা দিয়েছে! তাই অপেক্ষা করার জন্য ভাড়া ১৫০ টাকা!”””

    ভাই ক্ষেপে গিয়ে ১৫০ টাকা বের করে দিয়ে মেয়ের দিকে ঘুরে বলছে ”’চল্ বাসায় তোর খবর আছে”””
    …….. 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • “””এই যে! চোখে দেখেন না?”””

    “””এই যে! চোখে দেখেন না?”””

    রংপুর মেডিকেল মোড়,
    বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলাম, দিনাজপুর যাবো!

    একটা মেইল সার্ভিস (সিটিং বাস) আসল।

    বেশি ভিড় নেই তবুও বাসে ওঠার জন্য একটা ন্যাচারেল তাড়া সবারই থাকে।

    ঠিক যখন আমি উঠবো, হাই হিল পড়া এক মেয়ে ফোনে বাবু, শোনা, বাসে উঠবো বাই,বাই,টা,টা….করে দৌড়ে এসে ধাক্কা দিয়ে উঠে গেলো।

    পিছনে হেল্পারের গায়ে না লগলে পড়েই যেতাম। সরি তো দুরের কথা সেই মেয়ে ঘুরে বলছে….

    “””এই যে! চোখে দেখেন না?”””

    আশেপাশে যারা ছিলেন ক্ষেপে গেলেন। আমি তাদের থামিয়ে দিলাম।

    কিন্তু মেজাজটা এতোটাই গরম হয়েছিলো যে, প্রতিঙ্গা করে ফেললাম “””তুমি যে-ই হও, আজ তোমাকে সাইজ করবো!”””

    বাসে উঠে দেখি, মহিলাদের জন্য বরাদ্দ ৯ টা সিটের মধ্যে খালি থাকলে সেই মেয়েটি মাঝের সিটে বসেছে। সামনে সিট খালি না থাকায়, বাধ্য হয়ে মেয়েটির পাশে বসে পড়লাম।

    ইয়া মোটা সান গ্লাসের ভেতর দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি একটা শুকনো হাসি দিলাম।

    দেখে মনে হয় না কোন অভদ্র ঘরের মেয়ে। হয়তো পরিবারের ছোট্ট মেয়ে না হয় কোন ধনীর একমাত্র দুলালী। সুন্দরীও বটে!

    পাশে দাঁড়িয়ে থাকা কিছু ছেকড়া তাকাচ্ছে বার বার। বাসের ছোট্ট সিটগুলোতে পায়ের ওপর পা দিয়ে অতি কষ্টে বসে আছে মেয়েটি। হঠাৎ মনে হলো, হতে পারে প্রাইভেট কার নষ্ট হয়েছে তাই জীবনের প্রথম বাসে উঠেছে!

    বুঝতে পারছি না……
    এসব ভাবতেছিলাম। সাডেনলি মেয়েঠি চশমা খুলে আমাকে জিজ্ঞেস করছে, “”আপনি কোথায় যাবেন???””

    আমি অবাক হওয়ার ভান করে, চিল্লায়ে বললাম, কি ১০০০টাকা?

    আশেপাশের সবাই চমকে উঠলো আর মেয়েটার দিকে তাকালো।

    কে কি বুঝলো জানি না! হ্যাংলা একটা ছেলে পকেটে হাত দিলো। টাকা গুনছে মনে হয় ১০০০ হবে কিনা। আমি চুপচাপ বসে আছি।

    মেয়েটি লজ্জায় লাল্ হয়ে গেলো! একটা ছাল ওঠানো পাকা কমলা, এই বুঝি ফেটে যাবে।

    গায়ের চাদরটি মাথায় দিয়ে মাথা নীচু করে বসে রইলো।

    ঠিক্ দশমিনিট পর, আমার গায়ে বমি করে দিলো! না ঠিক্ বমি নয়, বমি করার আগে উকি আসলে যে লালামিশ্রিত মিউকাস বের হয় সেটা। লাফ দিয়ে উঠে বাস স্টাফের কাছে পলিথিন নিয়ে দিলাম এবং পকেট থেকে টিশ্যু পেপার বের করে আমার শার্ট ও প্যান্টে লাগা মিউকাসগুলো মুছে ফেললাম।

    আগের চেয়ে অনেক বেশি ঘৃণা জিনিসটা কমে গেছে আমার বুঝতে পারলাম। একদিন বড়ো ভাইয়ের সাথে সিসিইউ তে নাইটে ছিলাম। তিনটা সিরিয়াস রোগীর ২০ মিনিট পরপর বিপি নিতে হয়েছে সেদিন।

    তারমধ্যে এক রোগী বাথরুম করেছিলো আর ঐ রোগীর আশেপাশে দুর্গন্ধ শুরু হয়েছিলো। ভাইয়া বিষয়টা জানতেন না, তাই আমাকে বিপি নিতে বলে একটা নতুন রোগী রিসিভ করছিলেন। আমি বিপি নিতে গিয়ে গড়গড় করে বমি করে দিলাম। রোগী ও সাথে তাদের লোকজন কাচুমাচু করে তাকালেন।

    লজ্জায় আমার কান্না চলে এসেছিলো। ভাইয়া হেসে দিয়ে বলেছিলেন সব রোগী কিংবা রোগীনী তোমার বাবা-মা’য়ের মতো ভাববা।

    যাইহোক্ মেয়েটিকে কিছু বললাম না বরং ব্যাগ থেকে পানি বের করে দিলাম। সে কুলি করে ফ্রেশ হলো। একটা হায়োসাইন হাইড্রো ব্রোমাইড (Joytrip) দিয়ে চুষে ক্ষেতে বললাম।

    একটু হেসে বললাম কি ব্যাপার?

    আপনি মা হতে চলেছেন নাকি?

    মুখে হাত দিয়ে খিল্ খিল্ করে হেসে উঠলো!………

    কিচ্ছুক্ষণ পর সে সুস্থ হলো এবং কানে চিমটি দিয়ে সরি বললো আর অনেকগুলো ধন্যবাদ দিলো…….

    তারপর, পুরো দুই ঘন্টা জার্নি তে অনেক কথা হলো……

    তারমধ্যে আমার প্রেডিকশনের সাথে কমন পড়েছে যেটা সেটা হলো……সে বাড়ির ছোট্ট এবং একমাত্র মেয়ে!

    ওহ্ ভালো কথা, ওর বিয়ে আমাগী মাসে ঐ যে ফোনের শোনা বাবু টার সাথে , আমাকে স্পেশালি দাওয়াত দিয়েছে।

    জিহ্বা দিয়ে ঠোঁটদুটো ভিজিয়ে বলেছিলাম “আসবো!”……..

    Dr. Rezbaul Hasan

  • সার্জারি ওয়ার্ড….

    সার্জারি ওয়ার্ড….

    সার্জারি ওয়ার্ড:

    লেপারোস্কোপি করার আগে রোগীর পেটের মধ্যে কার্বনডাইঅক্সাইড দিয়ে পেট ফুলিয়ে নেয়া হয়।

    যাতে ভিতরের অর্গানগুলো ঠিকমত বোঝা য়ায়।

    তারপর শরীরে চারটা ফুটো করে পাইপের মতো যন্ত্র দিয়ে অপারেশন করা হয়। (সাধারণ ভাষায়)

    ভালো কথা।

    পিছন থেকে কে যেনো প্রশ্ন করলো….

    স্যার, অপারেশন এর পর পেটের মধ্যেকার কার্বনডাইঅক্সাইড গ্যাসটা কি হয়?

    ঠিক্ তারপর পিছন থেকেই উত্তর টা আসলো…..

    “””অপারেশনের পর গ্যাসটা, নিউটনের তৃতীয় সূত্র মেইনটেইন করে বের হয় এবং রোগী, রকেটের গতিতে অপারেশন থীয়েটার থেকে বাড়িতে চলে যায়”””

    সবাই হো হো হো…. হেসে দিলো।

    যে বলেছিলো সে ভাবলো এই বুঝি স্যার রাগ করবেন।

    না! তা হলো না!

    স্যার, বললেন,
    “””অপারেশন শেষ হলে রোগীকে ফায়ার সার্ভিস এ জব্ দেয়া হয়, যাতে সে পেটের মধ্যে থাকা কার্বনডাইঅক্সাইড গুলো দিয়ে আগুন নেভাতে পারে!”””

    আবার সবাই হো হো হো করে হেসে উঠলো…….

    পরে অবশ্য, স্যার উত্তরটা বলে দিয়েছেন… 🙂

    Dr. Rezbaul Hasan

  • হাত টা ছেড়ে দে, মেডিকেল কলেজের মেয়ে দেখতে পাবি..

    হাত টা ছেড়ে দে, মেডিকেল কলেজের মেয়ে দেখতে পাবি..

    এক ছেলে অনেক কষ্ট করে একটা বড়ো গাছে ঝুলে, দূরে কি যেনো দেখছে………

    গাছের নিচে এক দাদু অনেক ক্ষণ ব্যাপারটা লক্ষ্য করে কিছু বুঝতে না পেরে ছেলেটাকে জিজ্ঞেস করলো..

    -> এতো কষ্ট করে ওখানে ঝুলে আছিস কেনো?

    ছেলে : দাদু তুমি ওসব বুঝবা না! এখন থেকে ঐ যে ইন্জিনিয়ারিং কলেজের মেয়ে দেখা যায়…..

    দাদু : হতোচ্ছাড়া হাত টা ছেড়ে দে, মেডিকেল কলেজের মেয়ে দেখতে পাবি……..
    ……………. 😛 …………….

    Dr. Rezbaul Hasan

  • জাস্ট্ একটা টান দিয়ে দাঁত টা তুলে দিন তাড়াতাড়ি..

    জাস্ট্ একটা টান দিয়ে দাঁত টা তুলে দিন তাড়াতাড়ি..

    এক লোক হন্তদন্ত হয়ে দাঁতের ডাক্টারের চ্যাম্বারে ঢুকলেন।

    ডাঃ : কি সমস্যা বলুন…..

    লোক : ডাক্টার সাহেব, আমার খুব তাড়া আছে! এনেস্থেসিয়া, ইন্জেকশান কোন কিছুর দরকার নাই! জাস্ট্ একটা টান দিয়ে দাঁত টা তুলে দিন তাড়াতাড়ি প্লিজ…

    ডাঃ সাহেব অবাক হয়ে ঐ লোকের সাহসের খুব প্রশংসা করলেন!বাহ্, বাহ্……আপনি তো খুব সহসী লোক্…. তা কোন দাঁতটা তুলতে হবে বলুন…?

    হঠাৎ ঐ লোক্ চ্যাম্বারের বাইরে বসা ওনার ওয়াইফ কে ডেকে এনে বলছেন….

    “””তোমার কোন দাঁতটা তুলতে হবে দেখিয়ে দাও, ডাক্টার সাহেব কে….!”””
    …………. 😛

    Dr. Rezbaul Hasan

  • আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে….থ্ মেরে গেলাম………

    আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে….থ্ মেরে গেলাম………

    অনেকদিন আগে একদিন মা কে ডায়াবেটিস বোঝাতে গিয়ে রিসেপ্টর বুঝিয়েছিলাম….

    ইনসুলিন নামক হরমোন কিভাবে রিসেপ্টর এর সাথে বাইন্ড করে কাজ করে…….

    যাহাহোউক, অনেক আগের কথা যেটা আমি প্রায় ভুলেই গেছি…….

    সকাল বেলা মা কে ফোন দিলাম……

    -> মা, আসসালামু-আলাইকুম….

    -> ওয়ালাইকুম আসসালাম…..

    -> কেমন আছো মা?

    -> ভালো আছি বাবা! তুই কেমন আছিস?

    -> বেশি ভালো নাই মা! দোয়া করো তো নামাজ পড়ে…..

    -> দোয়া তো সবসময় করি বাবা…..তা, এখনো ঘুম থেকে ওঠিস নাই কেনো? আজ জুম্মার দিন…না?

    -> উঠতেছি!

    -> না, না…এখনি উঠতে হবে…গোসল করে নামাজ পড়তে যা…

    -> আচ্ছা, আর একটু পর যাচ্ছি….তুমি দোয়া করো…রাখি…বাই…

    -> দেখ্ বাবা, দোয়া তো আমি সবসময় করি! কিন্তু সেটা কাজ করার জন্য রিসেপ্টর টা তো, ভালো হতে হবে…নয়তো কাজ করবে কেমনে?????

    আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে….থ্ মেরে গেলাম………

    -> আচ্ছা মা! এক্ষণি যাচ্ছি…………

    Dr. Rezbaul Hasan

  • ট্রাজেডি অফ অ্যা শর্ট গার্ল!

    ট্রাজেডি অফ অ্যা শর্ট গার্ল!

    ছেলে : হাই! মিলিমিটার, কেমন আছিস???

    মেয়ে : হ্যাল্লো! কিলোমিটার, তোর খবর কি?

    ছেলে : চ্যাম্বারে বসে আছি! কি করোস?

    মেয়ে : হার্টবিট মাপছি!

    ছেলে : ও, তোর চ্যাম্বারে রোগী আসছে তাহলে?

    মেয়ে : না! তোর দুলাভাই আসছে! তারে জাড়ায়ে ধরেছি! হার্টবিট শোনা যাচ্ছে…….

    ট্রাজেডি অফ অ্যা শর্ট গার্ল! বাট্ দে আর সো কিউট এন্ড সুইট অলসো……

    Dr. Rezbaul Hasan

  • এক ফ্রেন্ড এ্যাকসিডেন্ট করে সোজা হসপিটাল..

    এক ফ্রেন্ড এ্যাকসিডেন্ট করে সোজা হসপিটাল..

    এক ফ্রেন্ড এ্যাকসিডেন্ট করে সোজা হসপিটাল।
    আল্লাহর রহমতে ভালোই আছে সে! হসপিটাল থেকে বের হতে গিয়ে বললাম…..
    -> দোস্ত! আমাদের কিছু দান ক্ষয়রাত করা উচিত! যাতে আল্লাহর রহমতে একরম দুর্ঘটাগুলো জীবনে আর না আসে…..!

    এবার মতো ভলোয় ভালোয় বেঁচে গেলি…! এর চেয়ে বড়ো কিছু ও তো হতে পারতো????

    -> কয় টাকা দিবি???

    -> বলা যাবে না! কারণ দান করতে হয় এমনভাবে যাতে ডান হাত দিয়ে দিলে বাম হাত যেনো তা বুঝতে না পারে!

    -> ও….দে তাহলে আমার পকেটে ঢুকায়ে কতো দিবি!

    -> মানে কি???? তোরে দিমু কেন??? গরীব অসহায়কে দিবো!

    -> তাহলে তো! আমি দ্যা রাইট পারসন!!!

    -> বেশি কথা বলোস কেন্???
    ফাইজলামি করবি না! নে কিছু টাকা বের কর! আমার কাছে কিছু আছে! হসপিটালের সামনে কাউকে পাইলে দিয়া দিমু…..

    দুজনে কিছু টাকা হাতে মুড়িয়ে নিলাম! রাতের বেলা! হসপিটাল গেইট এর সামনে পিছন থেকে দেখতে পাচ্ছি এক অসহায় আন্টিকে! ময়লা কাপড়! মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছেন।

    কাছে গিয়ে ডাক্ দিলাম..

    -> এই যে শুনছেন?মহিলা পিছনে ঘুরে…… “”””ইয়েস!””””
    আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে দাঁড়িয়ে আছি!ভদ্রমহিলা Samsung galaxy S7 এ নাম্বার পিটে ডায়াল করতে করতে বললেন…

    “””হু আর ইউ সান???? হোয়াট ডু ইউ ওয়ান্ট???””

    জিহ্বায় কামড় দিয়ে…… ->পারডন মি ম্যাম! আমি আমার আন্টিকে খুজে পাচ্ছি না!! 😛

    পিছনে না তাকিয়ে দিলাম দৌড়।

    রাস্তার সোডিয়াম লাইটের মায়রে বাপ্।

    এই পচা লাইট টার নীচে সব কাপড়ের রং এতো বাজে দেখায় যে কেনো, আজও বুঝতে পারলাম না!!! 😢

    Dr. Rezbaul Hasan

Verified by MonsterInsights