এক চাইনিজ বাংলাদেশের ট্রেনে করে ঢাকা থেকে চিটাগাং যাচ্ছিলেন।
হাঠাৎ করে সিটের নিচ থেকে একটা তেলাপোকা বের হয়ে আসলো। চাইনিজ লোকটি সেটা খপ করে ধরে গপ করে খেয়ে ফেললো………করণ, তেলাপোকা ছিলো তার প্রিয় খাবার।
এই ঘটনা দেখে আশেপাশের সিটের সবার বমি করার মতো অবস্থা। ঠিক তখন বি-বাড়িয়ার এক লোকের মাথায় বুদ্ধি খেলে গেলো……
সে নিজের সিট ঝাড়াঝাড়ি করলো আর ওমনি একটা তেলাপোকা বের হয়ে আসলো…আর সেই তেলাপোকা টা চাইনিজ লোকটি ধরার আগে সে খপ্ করে ধর ফেললো……আর সেই চাইনিজ কে দেখিয়ে বললো……
“৫০ টাকা লাগবে! খাবি? “
টাকা দে……… 😛
Category: Entertainment
Entertainment
-
কৌতুক
-
মেডিকেল জোক্স
প্রত্যেক বছর আমাদের মেডিকেল এ কিছু বিদেশী স্টুডেন্টস আসে! আমাদের সাথেও ৭ জন আছে! তার মধ্যে দুজন ছেলে। একজন পাকিস্তানি আর একজন নেপালি!
শুরুর দিকে বিদেশী স্টুডেন্টস গুলো বাংলা বুঝতোও না, বলতেও পারতো না!!! তখন ওদের ইচ্ছা মত বাংলায় গালি দেয়া যেত! কিছুই বুঝতো না! খালি হাঁ করে থাকতো!!!
একদিন, ফিজিওলজি ক্লাস এ পাকিস্তানি ছেলেটা আমার পাশে বসলো!!! উল্টাপাশ থেকে বেঞ্চ এ বসতে গিয়ে আমার গায়ে ধাক্কা লাগলো!- ওহ্! সরি! 😘
আমি =
[একটু বিরক্ত হয়ে ওর দিকে ঘুরে] বলদ!
সে কিছু না বুঝে…….
-‘বলদ’ means?
মনে মনে ভাবলাম, পাইছি একটা মুরগী! 😛 মজা করা যাক্ তাইলে!!!! 😉
= ওহ্! ইউ ডোন্ট নো বাংলা?
-নোহ। 😢
= অ…কে… “বলদ” means………ওহ্ ইয়াদ আয়া…….”বলদ” means “Best friend “…… 😃
সে তো খুব খুশি!!! 😃
সে একটা বাংলা শব্দ শিখেছে! সেইরাম খুশি হয়ে ব্যাগ থেকে আমাকে একটা চকোলেট বের করে দিল!!!
আমি চকোলেট খাচ্ছি আর ফোন টিপাটিপি করছি!!!
কিছুক্ষণ পর, সে বললো,
-এহ্ বলদ এক পেন্সিল দে না!
= কেয়া কাহা? 😮 - বলদ এক পেন্সিল দে না?
আমি তো আকাশ থেকে পড়লাম!!! 😮
আমার গর্তে শেষপর্যন্ত আমিই…….. 😑
= দেখ্, ভাই, মুঝে বলদ মাত্ বোলাও! - কিউ? তুনে তো বোলা ‘বলদ’ means best friend?
= কিউ কি মে তেরি বেস্ট ফ্রেন্ড নেহি হু!
-ওকে, হাত্ মিলাও!
= কিউ? 😑 - আজছে, হাম্ বলদ হো! 😘
= আব্বে তেরি তো! দেখ্, ভাই মেরে পাস্ দো দো চকোলেটস্ হেয়, আব সব্ তেরি, লেকিন মুঝে ‘বলদ’ মাত্ বোলাও!!! - মে সামঝা নেহি! মে তেরি বলদ হুন্ তো তুম্ কিউ নেহি?
= ওত্ তেরি দাদি কি আখঁ, ভাগ্ এহাসে!
সেদিন আর কোন কথা হলা না! ………………..
………………..
………………..
…………… ………………....
দুই দিন পর……..
আমি নিশ্চিত সে এর মধ্যে কিছু বাংলা শিখেছে। at least বলদ মানে তো অবশ্যই!!! 😛
তো দুইদিন পর আবার ক্লাস এ দেখা হলো…….
= কেয়সে হো ভাই, কুছ্ বাংলা শিখেগা? 🙂
-নেহি, নেহি………..তু এক নাম্বার কা কামিনা হো…………………… 😘
হাহাহাহাহাহাহা………………… 😉 - Dr. Rezbaul Hasan Royal
- ওহ্! সরি! 😘
-
মেডিকেল জোক্স
একটা স্বপ্ন মানুষকে কতোটা খুশি করতে পারে! আর কতোটা ব্যথিত করতে পারে?
আজ বুঝতে পারলাম……..
তেমনকিছু না। এটা জাস্ট একটা স্বপ্ন ছিলো। রাতে দেরিতে ঘুমানোর কারনে সকাল ৮ টার দিকেও গভীর ঘুমে ছিলাম।
স্বপ্নে দেখলাম, এক বন্ধু এসে ডাকছে…..ঘুম জড়ানো চোখে উঠলাম।
-> কি হয়েছে বল্?
-> দোস্ত একটা সুখবর আছে?
-> কার আমার না তোর?
-> পৃথিবীর সবার জন্য সুখবর……….
শুনেই চিৎকার করে উঠলাম….করোনার ভ্যাক্সিন তাহলে বের হয়েছে…আলহামদুলিল্লাহ…. আমি এবার বাড়ি যাবো………………..
বন্ধুর হাসিটা মিলিয়ে গেলো, আমার ঘুম ভঙ্গে গেলো…….
টেবিল ফ্যানটি ঘুরছে, সিলিং ফ্যানটা ঠাঁয় দাড়িয়ে আছে…কালকে রাতে বন্ধ করে শুয়েছিলাম।
আকাশটা পরিষ্কার, গতকাল রাতে ঝড় হয়েছে, জানালা দিয়ে সূর্যের আলো এসে ঘরটা ভরিয়ে দিয়েছে….
বাস্তবতায় ফিরে, মনটা আবার ডুবে গেলো অন্ধকারের কালো ধোঁয়ায়………… 😢Dr. Royal
-
Medical jokes
এক সাংবাদিক খুব অসুস্থ হলে, চিন্তা করল নিজেই নিজের চিকিৎসা করবে।
তাই তিনি, বই কিনে পড়া শুরু করলেন।
অনেক পড়াশুনা করে নিজের জন্য নিজেই একটা প্রেসক্রিপশন তৈরি করে ফার্মেসীতে গেলো ওষুধ কিনতে।
ফার্মেসীর কর্মচারী অনেক্ষণ ধরে প্রেসক্রিপশনটা দেখলেন।
তারপর……করুন কন্ঠে বললেন….
“” স্যার আপনার কুকুরটা কি খুব বেশি অসুস্থ? অদূরেই একটা পশু হাসপাতাল আছে…….একবার দেখাতে পারেন।””
………. 😛 -
কৌতুক
এক নেতার বাড়িতে একটা কথা বলা টিয়া পাখি ছিলো।
একদিন পাখিটি ঝড়ের রাতে হারিয়ে গেলো…..
পরের দিন থেকে নেতার ঘুম হারাম। হন্তদন্ত হয়ে বাংলাদেশের গোয়েন্দা বিভাগে গেলেন রিপোর্ট করতে…….
ডিবি পুলিশ জানালো, স্যার পাখি খুঁজে বের করা আমাদের কাজ নয়। আপনি লোকাল থানায় কথা বলেন।
নেতা…ঘামতে ঘামতে বললো, দেখুন আমি জানি এটা আপনাদের কাজ নয়। আমি শুধু এই টুকু জানাতে এসেছি যে, পাখিটা খুঁজে পাওয়ার পর, যদি কিছু বলে আমি সেগুলো অস্বীকার করছি। -
কৌতুক
মানি ব্যাগে অনেক গুলো টাকা থাকলেও…..মা কিংবা ভাইয়ার কাছে ১০০ বা ২০০ টাকা নিয়ে আগের সেই স্কুল -কলেজের বাচ্চার মতো খরচ করতে ভালো লাগে……..। একটা অন্যরকম ফিলিংস কাজ করে….
সেই দিনগুলো ছিলো অন্যরকম।
কলেজ এ যাওয়ার সময় রিক্সা ভাড়া ১০০ টাকা নিয়ে বন্ধুদের সাথে বাসের পিছনের সিটে ২ টাকা ভাড়া দিয়ে যাওয়ার মজাই আলাদা ছিলো। আসা যাওয়ায় ৯৫ টাকা লাভের হিসেব করতাম আমরা তখন।
সেই টাকা দিয়ে মীরপুর ১০ নম্বর রাস্তার পাশে থেকে কিনতাম পছন্দের বইগুলো..শার্লক হোমস্, তিন গোয়েন্দা, মাসুদ রানা, ওয়েস্টার্ন বই গুলো….যেগুলোতে নানা রকম উপত্যকার, গাছ- গাছালি, জঙ্গল, জংলি, নদী-নালার গল্প থাকতো….টেক্সাস, বেকার স্ট্রিট, লন্ডন, টেমস্, প্যারিস….আরো কতো কি!
মাসিক রহস্য পত্রিকা পড়ে…. সময় কাটতো কতো…..শেষের পাতায় দেয়া টিকানায় কতো যে লেখা পাঠিয়েছিলাম তার কোন হিসেব নেই……..
সেই দিনগুলো আর নেই….নেই ফুটপাতে পুরোনো বই এর দোকানগুলো…..এখন সেখানে মেট্রোরেল এর স্প্যান বসানো হচ্ছে….ধুলো ময়লার শহরে কাঠ পুতুলের মানুষগুলো করোনার ভয়ে মাস্ক পরে ঘুরছে…চেনা মানুষ আজ কাল খুব একটা দেখা যায় না…ঢাকা শহরটা এখন বেশ অপরিচিত লাগে……Dr.Royal
-
কৌতুক
এক মেয়ে বললো….
-> ভাইয়া, রংধনু শপিংমল টা কোন্ দিকে?
-> সোজা ৫০ মিটার গিয়ে একটা রাস্তা পাবেন সেখান থেকে বাম দিকে ১৫০ মিটারের মতো গেলেই হাতের ডান পাশের বিল্ডিং টা।
-> আচ্ছা সিএন জি নিলে কতক্ষণ লাগবে?
মেজাজটা গরম হয়ে গেলো….পাক্কা ৪৫ সেকেন্ড নীরব থেকে মাথা ঠান্ডা করে তাকিয়ে দেখি উনি তখনো জিজ্ঞাসু চোখে তাকিয়ে আছে……
বললাম, হেঁটে গেলে ৫ মিনিট লাগবে। আর সিএনজি তে গেলে ৩০ মিনিট লগবে। আপনি এক কাজ করেন একটা হেলিকপ্টার ভাড়া করেন, ঘন্টা খানেক এর মধ্যেই পৌঁছে যাবেন।…. কি বুঝলো কে জানে….সে তখন সিএনজি খুঁজতেছিলো।
………আমি অবাক হলাম। উনি কি ছোট বেলায় ১০০মিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় কখনো নামে নি?Dr.R.h. royal
-
কৌতুক
এক ছেলে ফেসবুকে স্টাটাস দিলো…শীতকালে যে মেয়ে ভোরবেলা ওজু করার জন্য গরম পানি করে দিবে আমি তাকেই বিয়ে করবো…..!
সেই স্টাটাস দেখে এক মেয়ে ইম্প্রেসড্ হয়ে গেলো এবং ছেলেটিকে বিয়ে করলো…!
বিয়ের পর….প্রতিদিন সকাল বেলা মেয়েটি বলে….
….””যাও গোসল করে নাও, আমি তোমার ওজু করার জন্য গরম পানি করে দিচ্ছি…””…. 😛 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
রোগীকে ড্রেসিং এর জিনিসপত্র আনতে দিবো….
বললাম…কি কি আছে দেখি? যেগুলো নাই সেগুলো আনতে হবে….
রোগী বললোঃ স্যার….মুজা আছে….
-> মুজা মানে?
-> স্যার হাত মুজা একটা আছে……
আমি পাক্কা ৬০ সেকেন্ড হা করে তাকিয়ে থেকে বুঝতে পারলাম……পরে আস্তে করে স্লিপ প্যাডে…লেখা…
……Golves 7″ “… (1). একটানে কেটে দিলাম……. 😛 -
কৌতুক
কনে দেখতে গিয়ে, হবু বরের ভাবসাব দেখে কনের নানী জিজ্ঞেস করলো……
-> তা বাবাজী তুমি কি করো?
ছেলে : I am director of goat Research and development Institute which is developed by my father…..
এতো বড় ডেজিগনেশন শুনে নানী তো ইম্প্রেসড্ হোগায়ি…..লেকিন নানা…. ব্যাপারটা বুঝতে না পেরে আবার জিজ্ঞেস করলো…….
-> বাবাজী আমরা তো একটু আধটু পড়াশোনা জানি তাও চর্চা নাই…ভুলেগেছি। একটু খুলে বলো তোমার চাকরিটার ব্যাপারে……
…….এসব শুনে, পাশে থেকে ছেলের দাদা বললো……
ওর বাপের একটা ছাগলের খামার ছিলো, ছেলেটা আমার মারা যাবার পর, আমার নাতি এখন ওটার দেখাশোনা করে……..
…..হাহাহ….. 😛