Author: dr.rezbaulhasanroyal@gmail.com

  • ডেঙ্গু নাকি চিকনগুনিয়া? কোনটি বেশি খারাপ? কি কি করনীয়?

    ডেঙ্গু নাকি চিকনগুনিয়া? কোনটি বেশি খারাপ? কি কি করনীয়?

    বর্তমানে হাইগ্রেড জ্বর সাথে শরীর ব্যাথা ও জয়েন্ট ব্যাথা হচ্ছে। আর শরীরে Rash দেখা দিচ্ছে।

    আচ্ছা একটা কি Dengue জ্বর নাকি Chikungunya?

    তার আগে জেনে নিই…..

    Dengue এবং Chikungunya দুটোই ভাইরাস দিয়ে হয়। আর এই ভাইরাসটির একমাত্র বাহক বা ভেক্টর হলো… এডিস মশা।

    এডিস মশা মূলত একটি অভিজাত শ্রেনীর মশা। এটি নতুন ও পরিষ্কার পানিতে ডিম পাড়তে পছন্দ করে। আজকাল প্রায়ই, বৃষ্টি হচ্ছে আবার কিছুদিন খরা হচ্ছে আবার বৃষ্টি হচ্ছে।

    এই রকম বৃষ্টির ধরণ খুবই খারাপ। কেননা এতে করে এডিস মশা বেশি বেশি বিস্তার লাভ করে। একটানা বৃষ্টি হলে এডিস মশা ডিম পাড়লেও সব ধুয়ে চলে যেতো, কিন্তু ব্রেক দিয়ে বৃষ্টির জন্য…

    এডিস মশা সুন্দর করে বেশি বেশি বংশের বাতি জ্বালিয়ে বিস্তার লাভ করছে আর Dengue এবং Chikungunya ছড়িয়ে দিচ্ছে।

    Chikungunya
    জ্বর, শরীর ব্যাথা, জয়েন্ট পেইন, বিশেষ করে Knee joint pain এবং জ্বর কমে গেলেই শরীরে Rash দেখা দিচ্ছে এটা Chikungunya র লক্ষণ।

    বর্তমানে ঢাকা শহরে Viral Fever বিশেষ করে Degue এবং Chikungunya মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে।

    কারণ, Dengue এবং Chikungunya একসাথে একি মশা থেকে ছাড়ায়।

    এর মানে হলো…..ঢাকাসহ যেসব জায়গায় Dengue র প্রবণতা আছে, সেখানে Chikungunya র ও প্রবনতা আছে।

    Dengue তে ১ম ১-৩ দিন High grade Fever থাকে। Fever এর সাথে Severe Headache( তীব্র মাথা ব্যাথা), Anorexia (খাবারের অরুচি), বমি থাকে।

    অপরদিকে, Chikungunya তেও High grade Fever থাকে, কিন্তু
    Dengue র মতো Severe Headache থাকে না।
    Dengue তে Vomiting থাকে। Chikungunya তে বেশি একটা Vomiting Tendency থাকে না।

    আবার, ডেঙ্গু জ্বর… এ
    ৪র্থ দিন CBC( Complete Blood Count) করলে platelet কমে যায়, তীব্র বমি বমি ভাব থাকে। জ্বর এর ৪র্থ দিন পর থেকে Blood pressure কমে যায়, শরীর দূর্বল হয়ে যায় (Generalised Weakness).

    তবে Knee joint ( হাটু) ব্যাথা তেমন থাকে না। Dengue তে প্ল্যাটিলেট কমে যায় কিন্তু চিকুনগুনিয়াতে platelet তেমন কমে না।

    আবার চিকুনগুনিয়াতে তীব্র জয়েন্ট ব্যাথা যথা হাঁটু (Knee joint pain) ব্যাথা, সব জয়েন্টে ব্যাথা থাকে, তেমন টা Dengue তে তেমন থাকে না।

    তবে কারো, কারো একই সাথে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া হতে পারে।

    Chikungunya সন্দেহ হলেও Dengue test করে নিতে হবে। কারণ, Chikungunya অপেক্ষা Dengue বেশি খারাপ।

    ডেঙ্গু exclude করার জন্য
    জ্বরের হিস্ট্রি খুব জরুরী। ৪র্থ দিন পর্যন্ত
    CBC
    Dengue Ns1Ag

    ৫ম দিন থেকে Dengue IgM, IgG পজিটিভ হতে শুরু করে।

    ডেঙ্গু exclude করে, নেগেটিভ আসলে, Chikungunya সন্দেহ হলে, চিকিৎসা শুধু Symptoms অনুযায়ী।

    যেমন, জ্বর ও ব্যাথার জন্য Tab. Napa one দিনে ৩ বার। Rash এ চুলকানী থাকলে, Tab. Fexomin 120mg (1+0+1) সাথে প্রচুর রসালো ফল-মূল, ডাবের পানি, কলা, ডিম, দুধ…প্রয়োজনে, ORS প্রতি প্যাকেট ১/২ লিটার পানিতে গুলিয়ে খেতে হবে। এছাড়া Immunity বুস্টিং করার জন্য Tab. Xinc-B/Bicozin, Multivitamins, Vitamin-D capsule ও নিতে পারেন।
    তীব্র জ্বর কমানোর জন্য নরমাল তাপমাত্রার ট্যাপের পানি দিয়ে গা মুছে ফ্যানের নিচে থাকলে শরীরের তাপ বাষ্পাকারে বের হয়ে যাবে।

    চিকুনগুনিয়া Confirm হওয়ার জন্য সব জায়গায় Investigation available নেই। তাই Dengue exclude করে Chikungunia ডায়াগনোসিস করা হয়।

    আর যদি টেস্ট করার সুযোগ থাকে, তাহলে জ্বরের প্রথম
    ৫ম দিনের মধ্যে

    RT-PCR for Chikungunya

    আর ৫ম দিন পর থেকে
    Chikungunya IgM, IgG টেস্ট করা হয়।

    উপরিউক্ত আলোচনা থেকে বুঝতে পারলাম…..
    Chikungunya তে জ্বরের ৩-৫ দিনের মধ্যে Severe joint পেইন হবে(বিশেষ করে হাটু ব্যাথা) পরে Rash হবে।

    Chikungunya তে যেহেতু প্লেটলেট তেমন কমে না তাই….
    চিকনগুনিয়া তে ব্লিডিং হয় না। কমপ্লিকেশন কম। তবে, জয়েন্টে ব্যাথা টা খুবই Severe হতে পারে।

    বেড রেস্ট ও লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা নিলেই ৭-১০ দিনের মধ্যেই রোগী সুস্থ হয়ে যায়। তবে, ব্যাথা ৩-৪ সপ্তাহ পর্যন্ত থাকতে পারে।

    এরপর, জ্বর ভালো হয়ে গেলে post viral fatigue syndrome Develop করবে, শরীর অনেক দূর্বল লাগা থাকতে পারে।

    Dengue জ্বরের শুরুতেই চোখের পিছনে ব্যাথা দিয়ে(Retro-Orbital pain), অরুচি, বমি থাকে,
    সাথে ৫ম দিন থেকে রক্তে প্লেটলেট কমতে থাকে। প্রেসার কমতে থাকে। CBC প্রতিদিন করে রিপোর্ট অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হয়।

    তাই অবশ্যই MBBS ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ, ডেঙ্গু রোগী যেকোন সময় খারাপ হতে পারে এমনকি মারাও যেতে পারে।

    ধন্যবাদ

    Dr. Rezbaul Hasan
    MBBS, MPH, MCGP, PGT(Medicine)

  • আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে….থ্ মেরে গেলাম………

    আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে….থ্ মেরে গেলাম………

    অনেকদিন আগে একদিন মা কে ডায়াবেটিস বোঝাতে গিয়ে রিসেপ্টর বুঝিয়েছিলাম….

    ইনসুলিন নামক হরমোন কিভাবে রিসেপ্টর এর সাথে বাইন্ড করে কাজ করে…….

    যাহাহোউক, অনেক আগের কথা যেটা আমি প্রায় ভুলেই গেছি…….

    সকাল বেলা মা কে ফোন দিলাম……

    -> মা, আসসালামু-আলাইকুম….

    -> ওয়ালাইকুম আসসালাম…..

    -> কেমন আছো মা?

    -> ভালো আছি বাবা! তুই কেমন আছিস?

    -> বেশি ভালো নাই মা! দোয়া করো তো নামাজ পড়ে…..

    -> দোয়া তো সবসময় করি বাবা…..তা, এখনো ঘুম থেকে ওঠিস নাই কেনো? আজ জুম্মার দিন…না?

    -> উঠতেছি!

    -> না, না…এখনি উঠতে হবে…গোসল করে নামাজ পড়তে যা…

    -> আচ্ছা, আর একটু পর যাচ্ছি….তুমি দোয়া করো…রাখি…বাই…

    -> দেখ্ বাবা, দোয়া তো আমি সবসময় করি! কিন্তু সেটা কাজ করার জন্য রিসেপ্টর টা তো, ভালো হতে হবে…নয়তো কাজ করবে কেমনে?????

    আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে….থ্ মেরে গেলাম………

    -> আচ্ছা মা! এক্ষণি যাচ্ছি…………

    Dr. Rezbaul Hasan

  • ট্রাজেডি অফ অ্যা শর্ট গার্ল!

    ট্রাজেডি অফ অ্যা শর্ট গার্ল!

    ছেলে : হাই! মিলিমিটার, কেমন আছিস???

    মেয়ে : হ্যাল্লো! কিলোমিটার, তোর খবর কি?

    ছেলে : চ্যাম্বারে বসে আছি! কি করোস?

    মেয়ে : হার্টবিট মাপছি!

    ছেলে : ও, তোর চ্যাম্বারে রোগী আসছে তাহলে?

    মেয়ে : না! তোর দুলাভাই আসছে! তারে জাড়ায়ে ধরেছি! হার্টবিট শোনা যাচ্ছে…….

    ট্রাজেডি অফ অ্যা শর্ট গার্ল! বাট্ দে আর সো কিউট এন্ড সুইট অলসো……

    Dr. Rezbaul Hasan

  • এক ফ্রেন্ড এ্যাকসিডেন্ট করে সোজা হসপিটাল..

    এক ফ্রেন্ড এ্যাকসিডেন্ট করে সোজা হসপিটাল..

    এক ফ্রেন্ড এ্যাকসিডেন্ট করে সোজা হসপিটাল।
    আল্লাহর রহমতে ভালোই আছে সে! হসপিটাল থেকে বের হতে গিয়ে বললাম…..
    -> দোস্ত! আমাদের কিছু দান ক্ষয়রাত করা উচিত! যাতে আল্লাহর রহমতে একরম দুর্ঘটাগুলো জীবনে আর না আসে…..!

    এবার মতো ভলোয় ভালোয় বেঁচে গেলি…! এর চেয়ে বড়ো কিছু ও তো হতে পারতো????

    -> কয় টাকা দিবি???

    -> বলা যাবে না! কারণ দান করতে হয় এমনভাবে যাতে ডান হাত দিয়ে দিলে বাম হাত যেনো তা বুঝতে না পারে!

    -> ও….দে তাহলে আমার পকেটে ঢুকায়ে কতো দিবি!

    -> মানে কি???? তোরে দিমু কেন??? গরীব অসহায়কে দিবো!

    -> তাহলে তো! আমি দ্যা রাইট পারসন!!!

    -> বেশি কথা বলোস কেন্???
    ফাইজলামি করবি না! নে কিছু টাকা বের কর! আমার কাছে কিছু আছে! হসপিটালের সামনে কাউকে পাইলে দিয়া দিমু…..

    দুজনে কিছু টাকা হাতে মুড়িয়ে নিলাম! রাতের বেলা! হসপিটাল গেইট এর সামনে পিছন থেকে দেখতে পাচ্ছি এক অসহায় আন্টিকে! ময়লা কাপড়! মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছেন।

    কাছে গিয়ে ডাক্ দিলাম..

    -> এই যে শুনছেন?মহিলা পিছনে ঘুরে…… “”””ইয়েস!””””
    আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে দাঁড়িয়ে আছি!ভদ্রমহিলা Samsung galaxy S7 এ নাম্বার পিটে ডায়াল করতে করতে বললেন…

    “””হু আর ইউ সান???? হোয়াট ডু ইউ ওয়ান্ট???””

    জিহ্বায় কামড় দিয়ে…… ->পারডন মি ম্যাম! আমি আমার আন্টিকে খুজে পাচ্ছি না!! 😛

    পিছনে না তাকিয়ে দিলাম দৌড়।

    রাস্তার সোডিয়াম লাইটের মায়রে বাপ্।

    এই পচা লাইট টার নীচে সব কাপড়ের রং এতো বাজে দেখায় যে কেনো, আজও বুঝতে পারলাম না!!! 😢

    Dr. Rezbaul Hasan

  • অনেকদিন আগের কথা!!

    অনেকদিন আগের কথা!! বাসায় অনেক পিয়াজ ছিলো! পঁচে যাচ্ছিল!! এই নিয়ে মা অনেক ক্ষেপে ছিলেন!!যাকেই বাজার করতে দেন, সেই পিয়াজ নিয়ে আসে!!! তাই একদিন আমাকে বললেন, বাজারের লিস্ট কর!!! আর লিস্টের বাইরে একটা জিনিসও আনবি না!!! আমি কখন ইন্টার ফার্স্ট ইয়ার……
    জোরে জোরে কেমিস্ট্রি পড়ছিলাম!! নতুন নতুন পড়া!!! মজাই পাচ্ছিলাম!!! ইলেক্ট্রন বিন্যাস এর….. s,p,d,f অরবিটাল!! স্যার বুদ্ধি শিখিয়েছিলেন!!
    s, s, p, s, p, s, d, p, s, d, p, s…….এভাবে মুখস্ত করতে…….
    বাজারের লিস্ট শেষ করে আমি আবার পড়তে শুরু করলাম……
    s,s, p, s, p, s……
    ওদিকে, মা শুনতে পেয়ে রান্নাঘর থেকে লাঠি নিয়ে বের হলেন…….
    “””আবার পিয়াজ??? তোকে না বললাম পিয়াজ না আনতে!!!! এমনিতেই কতোগুলো পিয়াজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে…… “””
    আমি তো……অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি……..
    আসলে, আমি যখন এস, এস, পি, এস, পি, এস পড়েছি মা তখন শুনেছেন, পিয়াজ….পিয়াজ.
    …. হাহাহা……
    পরে নিজেকে সমলে নিয়ে বললাম, আচ্ছা, আচ্ছা পিয়াজ আনবো না! ভুলে লিখেছিলাম!!!
    ভুল করিনি, বোঝাতে গেলে তো মা’কে পুরো ইলেক্ট্রন বিন্যাস শেখাতে হতো……তখন হয়তো, মাথা গরম করে দুটো মাইর দিয়েও দিতো……হাহাহা………

    Dr.Rezbaul Hasan

  • তুই কি কইলি হারামি…

    তুই কি কইলি হারামি…

    হোস্টেল এ একদিন চাইনিজ খাওয়ার বুদ্ধি করলাম!!!!

    চারজন রুমমেট এর কারো না কারো গোপন কিছু অবশ্যই আছে!!! তাদের কে ভড়কে দিয়ে চাইনিজ খাওয়ানোর জন্য বাধ্য করতে হবে…..
    শুরু হলো প্রথম জনকে দিয়ে……..


    :দেখো আমি কিন্তু সব জানি!!!
    প্রথমজনের থেকে উত্তর এলো……
    “””হাহাহা…… ভাই, কি যে বলেন!!!! ওসব কিছু না! এমনি একটু কথা বলি, আর কি!!!”””””

    নাহ্, হলো না!!! এর ব্যাপারটা হয়তো গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়!!!!

    দ্বিতীয় জনকে ট্রাই করা যাক্……
    : দেখ্ আমি কিন্তু সব জানি!!!
    “””””ভাই, শেষ পর্যন্ত দেখেই ফেললেন????”””””
    : কি দেখলাম????
    -> আপনি কিসের কথা বলছেন????
    : হাহাহা……. ধরা খেয়ে গেলুম!!!
    ( আর রুমমেট ও তার গোপন বিষয়টা চেপে গেলো……….)

    লাস্ট ট্রাই! আর একজন আছে………..

    সন্ধ্যার দিকে রুমে আসলো…..
    :দেখো ভাই, আমি কিন্তু সব জানি!!!!
    -> ওহ্! সরি ভাই! ভুল হয়ে গেছে…….
    :না, না….সরি বললে চলবে না!!! আজ রাতে চাইনিজ খাওতে হবে…….
    -> আচ্ছা, ভাই…..চলেন…….

    ( মনে মনে খুশি হলাম যে, একজনকে মুরগি বানাতে পারলাম শেষ পর্যন্ত!!! খাওয়ার পর, বলে দিবো….দারুন মজা হবে)
    খাওয়াশেষে বিল দিলো!!! খুব ভালো ছেলে……

    কোনকিছুই তো জানি না!!!হাড়কিপ্টা হঠাৎ ভয় পেয়ে খাওয়াতে রাজি হয়ে গেলো…… তাই ভাবলাম ওর পুরোপুরি লস্ হয়ে যাচ্ছে, ড্রিংস টা বরং আমার তরফ থেকে দিয়ে দেই……..
    দুটো কোকের ক্যান নিয়ে হাঁটছি……

    -> ভাই, আমি তো ভয়ে ছিলাম!!বাট্ আপনি জেনে গেছেন, তাই ভালো লাগছে!!! তবে জিনিসটা আপনি ১২০০ টাকা দিয়েই পাবেন!!! আমার পরিচিত দোকান আছে!!

    : কোন্ বিষয়টা বলো তো????

    -> কেন্ ভাই, আপনি দেখেন নাই???? সকাল বেলা আপনার ল্যাপ্টপের চার্জার টা পুড়ে ফেললাম……….

    : তুই কি কইলি হারামি… ………..!!!!

    Dr. Rezbaul hasan

  • মা, তোমার কি মনে আছে নেপোলিয়ন এর কথা????

    মা, তোমার কি মনে আছে নেপোলিয়ন এর কথা????

    মা, তোমার কি মনে আছে নেপোলিয়ন এর কথা????
    “””Give me an Educated mother, I will give you an Educated nation “””
    মানে হইলো গিয়া,”””” আমাকে একটা শিক্ষিত মা দাও আমি একটা শিক্ষিত জাতি দিবো””””………..
    -> হ্যাঁ, মনে আছে……তার কি হয়েছে!
    ->nothing, তবে, নেপোলিয়ন এর ঐ উক্তিটার আপডেট ভার্সন বের হইছে………
    “””Give me an wife, I will give you some grandsons “””‘……
    বুঝলা????
    -> না!
    -> হ! অহন তো বুঝবা না!!! খাঁটি বাংলায় হলো গিয়া, “””তুমি আমারে বিয়া করায়ে দাও আমি তোমারে অনেকগুলা নাতি-নাতনী দিমু”””…….

    Dr. Rezbaul Hasan

  • “””আমার সিএনজি করে দেন!””””

    “””আমার সিএনজি করে দেন!””””

    ডাক্টার রোগীকে বললেন, আপনার ইসিজি করতে হবে! তিন তলায় জান!

    রোগী তিন তলায় উঠে ভুলেই গেলো ডাক্টার তাকে কি করাতে বলেছেন!!!

    তখন রোগী নার্স কে কাচুমাচু করে বললো…..

    “””আমার সিএনজি করে দেন!””””

    Dr. Rezbaul Hasan

  • ছাত্রী : ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে “” জ্বি স্যার””..

    ছাত্রী : ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে “” জ্বি স্যার””..

    জনৈক ছাত্রী….মাইক্রোবায়োলোজি আইটেম দিচ্ছে…

    স্যার : বলো…..
    এ্যাপ্রণ, গ্লাভস্, বেড শীট্,ওটি রুম,ওটি যন্ত্রপাতি কিভাবে ডিস-ইনফেক্ট করবা? একটা একটা করে বলো…..

    ছাত্রী : স্যার হট্ এ্যায়ার ওভেন এ দিবো…..

    স্যার : রিয়েলি???

    ছাত্রী : জ্বি স্যার (সো কনফিডেন্ট)

    স্যার : ওটি রুমটা কি দিয়ে করবি?

    ছাত্রী : হট্ এ্যায়ার ওভেন এ দিবো স্যার…..

    স্যার : দে দে….সব ঐ হট্ এ্যায়ার ওভেন এ ঢুকায়ে দে! পুরো হসপিটাল টা মাথায় করে এনে ঢুকায়ে দে! তোর হোস্টেল টাও ঢুকায়ে দে…..! কালকে থেকে তুইও ঢুকে বসে থাকিস! ঠিক আছে….?

    ছাত্রী : ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে “” জ্বি স্যার””…..

    Dr. Rezbaul Hasan

  • শালা বুইঢ্যা হালা..হে,হে,হে!

    শালা বুইঢ্যা হালা..হে,হে,হে!

    সকাল বেলা একটা টিং টিংগে লম্বা চিকন জাত নিমের গাছ হালাতে খুব কষ্ট হচ্ছিল!!!

    খুব সুন্দর একটা ডাল দেখতে পাচ্ছি মেসওয়াক তৈরি করার জন্য, কিন্তু হালাতে পারছি না!!!
    অনেক কষ্টে গাছের মাথাটা হেলিয়ে আনলাম!

    যেই না ভাংতে যাব ডালটা আর অমনি গাছটা গেল ভেংগে!!

    ধাম্ করে গাছটা বুকের ওপর নিয়ে মাটিতে পড়ে গেলাম!!!

    পাতাগুলো সব মুখ মাথা ঢেকে দিল!!! মাথাটা ঝিম্ ঝিম্ করতে লাগলো!!!

    শুনতে পেলাম কে জানি ছুটে আসছে আমার দিকে!!

    ভাবলাম ভাল মানুষ সাহায্য করতে আসছে!!! তাই শুয়েই রইলাম! কষ্ট করে যখন আসতেছে তবে উনি ই আমাকে টেনে তুলুক!!!
    ওমা সে কি ব্যাটা কাছে এসে সবচেয়ে ভাল ডালটা ভেংগে নিয়ে মেসওয়াক বানাচ্ছে!!!

    আমি রাগে দু:খ্যে, বিরক্ত হয়ে হাত দিয়ে পাতা গুলা সরায়ে একটা ভয়ংকর লুক দিলাম!!!

    আধাপাকা চাপ দাড়ি, যর্দা দিয়ে পান খেয়ে মুখটা বানাইছে লোহিত সাগর!!! আমার দিকে হাসি মুখে তাকিয়ে………….
    -হে,হে,হে,…….বাবা ব্যাথা পাইছো?

    পিত্তি জ্বলা কথা শুনে মেজাজ টা গেল সেই রকম গরম হয়ে…..

    -হে,হে,হে….না!!…মজা পাইতাছি! আফনে এক কাজ করেন ঐ যে ছোট গাছ টা দেখতেছেন না? ঐ টা ধইরা ঝুইল্লা পড়েন!
    শালা বুইঢ্যা হালা…………..হে,হে,হে….

    Dr. Rezbaul Hasan

Verified by MonsterInsights