এক সাংবাদিক খুব অসুস্থ হলে, চিন্তা করল নিজেই নিজের চিকিৎসা করবে।
তাই তিনি, বই কিনে পড়া শুরু করলেন।
অনেক পড়াশুনা করে নিজের জন্য নিজেই একটা প্রেসক্রিপশন তৈরি করে ফার্মেসীতে গেলো ওষুধ কিনতে।
ফার্মেসীর কর্মচারী অনেক্ষণ ধরে প্রেসক্রিপশনটা দেখলেন।
তারপর……করুন কন্ঠে বললেন….
“” স্যার আপনার কুকুরটা কি খুব বেশি অসুস্থ? অদূরেই একটা পশু হাসপাতাল আছে…….একবার দেখাতে পারেন।””
………. 😛
Author: dr.rezbaulhasanroyal@gmail.com
-
Medical jokes
-
কৌতুক
এক নেতার বাড়িতে একটা কথা বলা টিয়া পাখি ছিলো।
একদিন পাখিটি ঝড়ের রাতে হারিয়ে গেলো…..
পরের দিন থেকে নেতার ঘুম হারাম। হন্তদন্ত হয়ে বাংলাদেশের গোয়েন্দা বিভাগে গেলেন রিপোর্ট করতে…….
ডিবি পুলিশ জানালো, স্যার পাখি খুঁজে বের করা আমাদের কাজ নয়। আপনি লোকাল থানায় কথা বলেন।
নেতা…ঘামতে ঘামতে বললো, দেখুন আমি জানি এটা আপনাদের কাজ নয়। আমি শুধু এই টুকু জানাতে এসেছি যে, পাখিটা খুঁজে পাওয়ার পর, যদি কিছু বলে আমি সেগুলো অস্বীকার করছি। -
কৌতুক
মানি ব্যাগে অনেক গুলো টাকা থাকলেও…..মা কিংবা ভাইয়ার কাছে ১০০ বা ২০০ টাকা নিয়ে আগের সেই স্কুল -কলেজের বাচ্চার মতো খরচ করতে ভালো লাগে……..। একটা অন্যরকম ফিলিংস কাজ করে….
সেই দিনগুলো ছিলো অন্যরকম।
কলেজ এ যাওয়ার সময় রিক্সা ভাড়া ১০০ টাকা নিয়ে বন্ধুদের সাথে বাসের পিছনের সিটে ২ টাকা ভাড়া দিয়ে যাওয়ার মজাই আলাদা ছিলো। আসা যাওয়ায় ৯৫ টাকা লাভের হিসেব করতাম আমরা তখন।
সেই টাকা দিয়ে মীরপুর ১০ নম্বর রাস্তার পাশে থেকে কিনতাম পছন্দের বইগুলো..শার্লক হোমস্, তিন গোয়েন্দা, মাসুদ রানা, ওয়েস্টার্ন বই গুলো….যেগুলোতে নানা রকম উপত্যকার, গাছ- গাছালি, জঙ্গল, জংলি, নদী-নালার গল্প থাকতো….টেক্সাস, বেকার স্ট্রিট, লন্ডন, টেমস্, প্যারিস….আরো কতো কি!
মাসিক রহস্য পত্রিকা পড়ে…. সময় কাটতো কতো…..শেষের পাতায় দেয়া টিকানায় কতো যে লেখা পাঠিয়েছিলাম তার কোন হিসেব নেই……..
সেই দিনগুলো আর নেই….নেই ফুটপাতে পুরোনো বই এর দোকানগুলো…..এখন সেখানে মেট্রোরেল এর স্প্যান বসানো হচ্ছে….ধুলো ময়লার শহরে কাঠ পুতুলের মানুষগুলো করোনার ভয়ে মাস্ক পরে ঘুরছে…চেনা মানুষ আজ কাল খুব একটা দেখা যায় না…ঢাকা শহরটা এখন বেশ অপরিচিত লাগে……Dr.Royal
-
কৌতুক
এক মেয়ে বললো….
-> ভাইয়া, রংধনু শপিংমল টা কোন্ দিকে?
-> সোজা ৫০ মিটার গিয়ে একটা রাস্তা পাবেন সেখান থেকে বাম দিকে ১৫০ মিটারের মতো গেলেই হাতের ডান পাশের বিল্ডিং টা।
-> আচ্ছা সিএন জি নিলে কতক্ষণ লাগবে?
মেজাজটা গরম হয়ে গেলো….পাক্কা ৪৫ সেকেন্ড নীরব থেকে মাথা ঠান্ডা করে তাকিয়ে দেখি উনি তখনো জিজ্ঞাসু চোখে তাকিয়ে আছে……
বললাম, হেঁটে গেলে ৫ মিনিট লাগবে। আর সিএনজি তে গেলে ৩০ মিনিট লগবে। আপনি এক কাজ করেন একটা হেলিকপ্টার ভাড়া করেন, ঘন্টা খানেক এর মধ্যেই পৌঁছে যাবেন।…. কি বুঝলো কে জানে….সে তখন সিএনজি খুঁজতেছিলো।
………আমি অবাক হলাম। উনি কি ছোট বেলায় ১০০মিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় কখনো নামে নি?Dr.R.h. royal
-
কৌতুক
এক ছেলে ফেসবুকে স্টাটাস দিলো…শীতকালে যে মেয়ে ভোরবেলা ওজু করার জন্য গরম পানি করে দিবে আমি তাকেই বিয়ে করবো…..!
সেই স্টাটাস দেখে এক মেয়ে ইম্প্রেসড্ হয়ে গেলো এবং ছেলেটিকে বিয়ে করলো…!
বিয়ের পর….প্রতিদিন সকাল বেলা মেয়েটি বলে….
….””যাও গোসল করে নাও, আমি তোমার ওজু করার জন্য গরম পানি করে দিচ্ছি…””…. 😛 -
রোগী ও ডাক্তার বাবু…
রোগীকে ড্রেসিং এর জিনিসপত্র আনতে দিবো….
বললাম…কি কি আছে দেখি? যেগুলো নাই সেগুলো আনতে হবে….
রোগী বললোঃ স্যার….মুজা আছে….
-> মুজা মানে?
-> স্যার হাত মুজা একটা আছে……
আমি পাক্কা ৬০ সেকেন্ড হা করে তাকিয়ে থেকে বুঝতে পারলাম……পরে আস্তে করে স্লিপ প্যাডে…লেখা…
……Golves 7″ “… (1). একটানে কেটে দিলাম……. 😛 -
কৌতুক
কনে দেখতে গিয়ে, হবু বরের ভাবসাব দেখে কনের নানী জিজ্ঞেস করলো……
-> তা বাবাজী তুমি কি করো?
ছেলে : I am director of goat Research and development Institute which is developed by my father…..
এতো বড় ডেজিগনেশন শুনে নানী তো ইম্প্রেসড্ হোগায়ি…..লেকিন নানা…. ব্যাপারটা বুঝতে না পেরে আবার জিজ্ঞেস করলো…….
-> বাবাজী আমরা তো একটু আধটু পড়াশোনা জানি তাও চর্চা নাই…ভুলেগেছি। একটু খুলে বলো তোমার চাকরিটার ব্যাপারে……
…….এসব শুনে, পাশে থেকে ছেলের দাদা বললো……
ওর বাপের একটা ছাগলের খামার ছিলো, ছেলেটা আমার মারা যাবার পর, আমার নাতি এখন ওটার দেখাশোনা করে……..
…..হাহাহ….. 😛 -
কৌতুক
লম্বা মানুষদের জীবন চক্র :
জন্ম > ব্লাকবোর্ড টা মুছে দে > বৈয়ম টা পেড়ে দে > ফ্যানটা ঝাড়ু দে > বাল্ব টা লাগিয়ে দে > তুই লম্বা পিছনে তুই গিয়ে দাড়া > তুই লম্বা তুই সেলফি তোল > গ্রুপ ছবিতে পিছনে গিয়ে দাঁড়াতে হয় > খাটে ঘুমাইলে পা খাটের বাইরে থাকে > মামা আপনার সাইজের শার্ট/টিশার্ট > মামা আপনার পায়ের সাইজের জুতা নাই > বাবা/মা তোমার সাইজের মাইয়া/পোলা নাই > মৃত্যু>মরার পরে কফিনে জায়গা হয় না…. 🙂
পুরোটাই মিলে গেছে……. 😛 -
কৌতুক
মৃত্যুর পর পার্রি গেইট এ সেন্ট পিটার নারী পুরুষ সবাইকে একটাই প্রশ্ন করছে। যারা সততার সাথে উত্তর দিচ্ছে তাদের হেভেন এ বাড়ি ও গাড়ি দিয়ে দেয়া হচ্ছে। এবং কেউ মিথ্যা বললে তাকে হেল এ পাঠানো হচ্ছে।
যাইহোক্…….
তিন বন্ধু একসাথে সে সেন্ট পিটারের কাছে গেলো…..
সেন্ট পিটার ১ম জনকে প্রশ্ন করলো….
“তুমি পৃথিবীতে থাকতে তোমার স্ত্রীকে কতো বার ধোকা দিয়েছো?”
-> মাই লর্ড। আমি পৃথিবীতে থাকতে এক মুহূর্তের জন্যও আমার স্ত্রী কে ধোকা দেইনি।
সেন্ট পিটার গেবরিয়েলকে হিস্ট্রি চেক্ করতে বললেন এবং গেবরিয়েল জানালো সে সত্য বলেছে।
তখন, সেন্ট পিটার তাকে একটা রাজপ্রাসাদ ও ১০০ টা হাই ক্লাস ব্রন্ডের গাড়ি উপহার দিয়ে হেভেন এ পাঠালেন।
২য় জনকে একি প্রশ্ন করলে সে বললো, “আমি পৃথিবীতে থাকতে মোট ৫ বার আমার স্তীকে ধোকা দিয়েছি।”
এর সত্যতা খুঁজে পেয়ে, সেন্ট পিটার বললো….তুমি সত্য বলেছো, কিন্তু যেহেতু তুমি অপরাধ করেছিলা তাই তোমাকে ১০টা নরমাল কার আর ১০০ রুম বিশিষ্ট একটি বাড়ি দিলাম।
৩য় জন পৃথিবীতে তার স্ত্রীকে ৫০ বার ধোকা দিয়েছে, বাট্ সত্য বলার কারনে সেন্ট পিটার তাকে দুইটা গাড়ি আর একটা ১০ রুম বিশিষ্ট বাড়ি দিলো……..
তারা নিজেদের গাড়ি নিয়ে ঘুরতে গেলো হেভেন। ঘন্টা খানিক পর….১ম বন্ধ মন খারাপ করে গাছের নিচে বসে আছে দেখে বাকী দুজন বললো……
“” কি হে বন্ধু, তুমি এতো দামি দামি গাড়ি আর রাজপ্রাসাদ পেয়েও মন খারাপ করে বসে আছো কেনো? কি হয়েছে তোমার???””
১ম বন্ধু তখন কাঁদতে কাঁদতে বললো…….
“” কিছুক্ষণ আগে আমার ওয়াইফ কে দেখলাম একটা কুঠুরির মতো ঘর থেকে বাইসাইকেল নিয়ে বের হলো এবং হেভেন এ ঘুরতে গেলো!””
…………………… 😛 -
কৌতুক
সারাজীবন চাঁদাবাজী করে শেষ বয়সে এসে বৃদ্ধ দাদুর মনে হলো তার দেশের জন্য কিছু করা উচিত।
তাই, তিনি তার ছেলে ও নাতি কে ডেকে পাঠালেন।
সবাই আসলে তিনি বললেন………
-> আমার বসয় তো কম হলো না! কবে চলে যাই…..! তাই আমি ভাবছি, এখন আমি দেশের সেবা করবো।
সবাই বললো….
-> সে তো খুব ভালো কথা। তা আপনি কিভাবে দেশের সেবা করবেন বলে ঠিক করেছেন?
বৃদ্ধ তার যুবক নাতির দিকে তাকিয়ে….
-> আমি আমার নাতিকে আর্মিতে ভর্তি করে দিবো……..
সবাই মুখ চাওয়াচাওয়ি করছে….এদিকে নাতির মেজাজ হট্ হয়ে গেলো….বুড়ো দেশ সেবা করবে আমাকে আর্মিতে ভর্তি করে দিয়ে…দাড়া বুড়ো তোর শখ মেটাচ্ছি……
কিন্তু, পরিবারের সবার সামনে মুখে কিছুই বললো না। মনে মনে রাগে কটমট্ করছে………
যাইহোক……বুড়োর কথা রাখতে শেষ পর্যন্ত যেতেই হলো তাকে আর্মি তে পরীক্ষা দেয়ার জন্য……
প্রাইমারী মেডিকেল টেস্ট…..চলছে…..
বুড়োর নাতিকে চেয়ারে বসিয়ে এক চোখ বন্ধ করে জিজ্ঞেস করলো….
-> সামনে একটা ক্যালেন্ডার আছে দেখতে পাচ্ছেন?
-> কোথায়?
-> ঐ যে দেয়ালে ঝুলানো আছে…..
-> কোন দেয়াল?
-> আপনার সামনে দেয়াল দেখতে পাচ্ছেন না?
-> না তো সামনে দেয়াল আছে নাকি????
……….ওকে ওকে…..যান, বাসায় চলে যান। চোখের চিকিৎসা করান আগে…… 😛