কৌতুক
দীর্ঘদিন প্রেম করার পর….একদিন মেয়ে বলছে…মেয়ে : আর কতোদিন এভাবে চলবে? তোমার বাসায় বলো, আমাদের বিয়ের কথা।ছেলে : কি বলবো…..মেয়ে : প্রত্যেকদিন আমাকে যা যা বলো….আমাকে ছাড়া তোমার ঘুম হয়...
দীর্ঘদিন প্রেম করার পর….একদিন মেয়ে বলছে…মেয়ে : আর কতোদিন এভাবে চলবে? তোমার বাসায় বলো, আমাদের বিয়ের কথা।ছেলে : কি বলবো…..মেয়ে : প্রত্যেকদিন আমাকে যা যা বলো….আমাকে ছাড়া তোমার ঘুম হয়...
স্ত্রী : মুখ বাঁকিয়ে, তুমি, আমার আত্মীয়দের একদম ভালোবাসো না।স্বামী : কে বলেছে সুইটহার্ট? অবশ্যই ভালোবাসি। আমি তোমার শাশুড়িকে আমার শাশুড়ির চেয়ে বেশি ভালোবাসি।স্ত্রী : ওমা! তাই? সো সুইট। লাভ...
স্ত্রী : এই শুনচ্ছো ….আমাদের মেয়ে মনে হয় কোন জাস্ট ফ্রেন্ড এর পাল্লায় পড়েছে…..!স্বামী : তুমি কি করে বুঝলে?স্ত্রী : মেয়ে যখন বাড়ি থেকে বের হয় তখন এক গাদা লিপস্টিক...
ইনজেকশন দেয়ার ভয়ে এক রোগী বার বার দূরে সরে যাচ্ছিলো…..তাই ডাক্টার সাহেব বুদ্ধি করে তাকে বললেন,দেখুন আপনি একটু বিয়ার খেয়ে নিন, তাহলে আপনার ভয়টা কেটে যাবে আর সাহস বেড়ে যাবে……রোগী...
রোগী: ডাক্তার সাহেব……ডাক্তার: জ্বি, বলুন।রোগী: আপনি আমার মদ ছাড়াতে পারবেন?ডাক্তার: আমি চিকিৎসক মানুষ। চেষ্টা করে দেখতে পারি…….রোগী: থানার ওসি আমার ৫০ বোতল মদ আটকে রেখেছে। একটু যদি চেষ্টা চালান, প্লিজ…..………....
সারাজীবন হলুদ সাংবাদিকতা করে শেষ বয়সে তার ইচ্ছা হলো বিজ্ঞানী হবেন।অনেকদিন ধরে গবেষণা করলেন এবং শেষ বয়সে এসে ডায়রিয়া হয়ে মারা গেলেন।দাফন শেষে, সবাই উৎসুখ হয়ে ঐ সাংবাদিক কাম বিজ্ঞানীর...
ডাক্টার সাহেব ছাত্র বেলায় খুব আতেল ছিলেন। এমবিবিএস পাস করে, খুব একা হয়ে গেলেন। ভাবলেন প্রেম করবেন।তো যাইহোক্ তার একটা বান্ধবী জুটলো তাও আবার নন্ মেডিকেল। প্রথম দেখা করতে যাবেন।...
২০২১ সাল ডিজিটাল বাংলাদেশ, এক লোকএকটা রোবট কিনে আনলো যেটা বাসার কেউমিথ্যা কথা বললে থাপ্পড় দেয়!!!একদিন, ঐ বাড়ির ছোট ছেলে স্কুল থেকেদেরি করে বাড়ি ফিরলো………….বাবা: তোর স্কুল থেকে ফিরতে এতো...
খালাতো ভাই, ডাক্টার। আমি তখন সেকেন্ড ইয়ার এ পড়ি। বাসায় গেলাম বেড়াতে। ডাক্টার ভাই ও আসলেন।ভাবি (বুড়ির মা) তখন বুড়ির নানী বাড়ি। বুয়া রান্না করে চলে গেছেন। খেতে বসবো, দেখি...
বস, তার দুজন কর্মচারীকে নিয়ে দুপুরে খেতে যাচ্ছিলেন।যাওয়ার সময় রাস্তায় তারা একটা প্রদীপ পেলো। প্রদীপটা ঘষা দিতেই একটা দৈত্য বের হয়ে বললো….তোরা তিনজন আমাকে মুক্ত করেছিস তাই তোদের সবার একটা...
We use cookies to improve your experience on our site. By using our site, you consent to cookies.
Manage your cookie preferences below:
Essential cookies enable basic functions and are necessary for the proper function of the website.
Statistics cookies collect information anonymously. This information helps us understand how visitors use our website.
You can find more information in our Cookie Policy.