দোমুখো মানুষগুলো মস্তিষ্ক বিকৃতজনিত রোগে ভূগে থাকেন।
প্রত্যেকটা মানুষ তার আসেপাশে থাকা মানুষগুলোর মনোযোগ আকর্ষণ করতে চায় কিংবা সবার মধ্যমণী হতে চায়।
কেউ বেশি চায় আবার কেউ কম চয়। যারা বেশি চায় তাদের থেকেই বেশিরভাগ মানুষ দোমুখো স্বভাবের হয়।
আবার অনেকে নিজের অজান্তে অসুস্থতার ভান করে মনোযোগ আকর্ষণ করে…..
এরকম আরো অনেক আছে যেমন, কেউ হয়তো কোন মজলিস এ হঠাৎ করে উদ্ভট কিছু করে বসে, কেউ বা চুপচাপ কোনায় বসে আছে….
আর এমনও হয় যার সাথে প্রতিদিন দেখা হয় হঠাৎ করে দুই-তিন দিন তার সাথে আর দেখা নাই, কথা নাই।
এভাবে, মানুষ মানুষের মনোযোগ আকর্ষন করে কিংবা সে নিজেই কোন মজলিস এর একচ্ছত্র অধীকারী কিংবা মধ্যমণী হতে চায়……
এমনকি সে যেকোন একজন মানুষকে টার্গেট করে তার ভেতর আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারে……
আমি সর্বোশেষ যে উদাহরন টা দিয়েছি….
প্রতিদিন কথা হয়, দেখা হয়।
সাডেনলি দুইতিনদিন দেখা নেই, কথা নেই……এই মানুষ গুলো একজনকে টার্গেট করে তার অন্তরে নাড়া দেয়….
আর বেশির ভাগ মেয়ে এই ফাঁদে পা দেয় এবং ছেলেটির হাতের পুতুল হয়ে যেদিকে নাচায় সেদিকে নাচে।
সবগুলোর মধ্যে গীবত করা কিংবা দোমুখো গিরি করাটা হলো সবচেয়ে বড় মানুসিক রোগ।
এটা করে সে খুব মজা পায় এবং তার এই স্বভাব জনসম্মুখে উন্মোচন না হওয়া পর্যন্ত সে মোটামুটি সবার প্রিয় মানুষ হয়ে যায়…..
তখন তার কছে সবার অনেক গোপন তথ্য থাকে। তাই বাধ্য হয়েও কেউ তার কিছুই করতে পারে না…..বরং তাকেই কিছুটা সমীহ করে চলে …
……এই রোগটা বেশিরভাগ মেয়েদের মধ্যে দেখা যায়।
Dr. Rezbaul Hasan

Leave a Reply